Lost your password? Please enter your email address. You will receive a link and will create a new password via email.
Please briefly explain why you feel this question should be reported.
Please briefly explain why you feel this answer should be reported.
Please briefly explain why you feel this user should be reported.
সাধারণ মেয়ে (রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর) | Sadharon Meye Lyrics
সাধারণ মেয়ে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বিঃ দ্রঃ - সাধারণ মেয়ে কবিতার সারাংশ ও বিষয়বস্তু এই লিঙ্কে আমি অন্তঃপুরের মেয়ে, চিনবে না আমাকে। তোমার শেষ গল্পের বইটি পড়েছি, শরৎবাবু, ‘বাসি ফুলের মালা'। তোমার নায়িকা এলোকেশীর মরণ-দশা ধরেছিল পঁয়ত্রিশ বছর বয়সে। পঁচিশ বছর বয়সের সঙ্গে ছিল তার রেষারেষি, দেখলেম তুমি মহদাশয়Read more
সাধারণ মেয়ে
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
বিঃ দ্রঃ – সাধারণ মেয়ে কবিতার সারাংশ ও বিষয়বস্তু এই লিঙ্কে
আমি অন্তঃপুরের মেয়ে,
চিনবে না আমাকে।
তোমার শেষ গল্পের বইটি পড়েছি, শরৎবাবু,
‘বাসি ফুলের মালা’।
তোমার নায়িকা এলোকেশীর মরণ-দশা ধরেছিল
পঁয়ত্রিশ বছর বয়সে।
পঁচিশ বছর বয়সের সঙ্গে ছিল তার রেষারেষি,
দেখলেম তুমি মহদাশয় বটে —
জিতিয়ে দিলে তাকে।
নিজের কথা বলি।
বয়স আমার অল্প।
একজনের মন ছুঁয়েছিল
আমার এই কাঁচা বয়সের মায়া।
তাই জেনে পুলক লাগত আমার দেহে —
ভুলে গিয়েছিলেম, অত্যন্ত সাধারণ মেয়ে আমি।
আমার মতো এমন আছে হাজার হাজার মেয়ে,
অল্পবয়সের মন্ত্র তাদের যৌবনে।
তোমাকে দোহাই দিই,
একটি সাধারণ মেয়ের গল্প লেখো তুমি।
বড়ো দুঃখ তার।
তারও স্বভাবের গভীরে
অসাধারণ যদি কিছু তলিয়ে থাকে কোথাও
কেমন করে প্রমাণ করবে সে,
এমন কজন মেলে যারা তা ধরতে পারে।
কাঁচা বয়সের জাদু লাগে ওদের চোখে,
মন যায় না সত্যের খোঁজে,
আমরা বিকিয়ে যাই মরীচিকার দামে।
কথাটা কেন উঠল তা বলি।
মনে করো তার নাম নরেশ।
সে বলেছিল কেউ তার চোখে পড়ে নি আমার মতো।
এতবড়ো কথাটা বিশ্বাস করব যে সাহস হয় না,
না করব যে এমন জোর কই।
একদিন সে গেল বিলেতে।
চিঠিপত্র পাই কখনো বা।
মনে মনে ভাবি, রাম রাম! এত মেয়েও আছে সে দেশে,
এত তাদের ঠেলাঠেলি ভিড়!
আর তারা কি সবাই অসামান্য —
এত বুদ্ধি, এত উজ্জ্বলতা।
আর তারা সবাই কি আবিষ্কার করেছে এক নরেশ সেনকে
স্বদেশে যার পরিচয় চাপা ছিল দশের মধ্যে।
গেল মেলের চিঠিতে লিখেছে
লিজির সঙ্গে গিয়েছিল সমুদ্রে নাইতে —
বাঙালি কবির কবিতা ক’ লাইন দিয়েছে তুলে
সেই যেখানে উর্বশী উঠছে সমুদ্র থেকে —
তার পরে বালির ‘পরে বসল পাশাপাশি —
সামনে দুলছে নীল সমুদ্রের ঢেউ,
আকাশে ছড়ানো নির্মল সূর্যালোক।
লিজি তাকে খুব আস্তে আস্তে বললে,
‘এই সেদিন তুমি এসেছ, দুদিন পরে যাবে চলে;
ঝিনুকের দুটি খোলা,
মাঝখানটুকু ভরা থাক্
একটি নিরেট অশ্রুবিন্দু দিয়ে —
দুর্লভ , মূল্যহীন। ‘
কথা বলবার কী অসামান্য ভঙ্গি।
সেইসঙ্গে নরেশ লিখেছে, ‘কথাগুলি যদি বানানো হয় দোষ কী,
কিন্তু চমৎকার —
হীরে-বসানো সোনার ফুল কি সত্য, তবুও কি সত্য নয়। ‘
বুঝতেই পারছ
একটা তুলনার সংকেত ওর চিঠিতে অদৃশ্য কাঁটার মতো
আমার বুকের কাছে বিঁধিয়ে দিয়ে জানায় —
আমি অত্যন্ত সাধারণ মেয়ে।
মূল্যবানকে পুরো মূল্য চুকিয়ে দিই
এমন ধন নেই আমার হাতে।
ওগো, নাহয় তাই হল,
নাহয় ঋণীই রইলেম চিরজীবন।
পায়ে পড়ি তোমার, একটা গল্প লেখো তুমি শরৎবাবু,
নিতান্তই সাধারণ মেয়ের গল্প —
যে দুর্ভাগিনীকে দূরের থেকে পাল্লা দিতে হয়
অন্তত পাঁচ-সাতজন অসামান্যার সঙ্গে —
অর্থাৎ, সপ্তরথিনীর মার।
বুঝে নিয়েছি আমার কপাল ভেঙেছে,
হার হয়েছে আমার।
কিন্তু তুমি যার কথা লিখবে
তাকে জিতিয়ে দিয়ো আমার হয়ে,
পড়তে পড়তে বুক যেন ওঠে ফুলে।
ফুলচন্দন পড়ুক তোমার কলমের মুখে।
তাকে নাম দিয়ো মালতী।
ওই নামটা আমার।
ধরা পড়বার ভয় নেই।
এমন অনেক মালতী আছে বাংলাদেশে,
তারা সবাই সামান্য মেয়ে।
তারা ফরাসি জর্মান জানে না,
কাঁদতে জানে। কী করে জিতিয়ে দেবে।
উচ্চ তোমার মন, তোমার লেখনী মহীয়সী।
তুমি হয়তো ওকে নিয়ে যাবে ত্যাগের পথে,
দুঃখের চরমে, শকুন্তলার মতো।
দয়া কোরো আমাকে।
নেমে এসো আমার সমতলে।
বিছানায় শুয়ে শুয়ে রাত্রির অন্ধকারে
দেবতার কাছে যে অসম্ভব বর মাগি —
সে বর আমি পাব না,
কিন্তু পায় যেন তোমার নায়িকা।
রাখো-না কেন নরেশকে সাত বছর লণ্ডনে,
বারে বারে ফেল করুক তার পরীক্ষায়,
আদরে থাক্ আপন উপাসিকামণ্ডলীতে।
ইতিমধ্যে মালতী পাস করুক এম . এ .
কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে,
গণিতে হোক প্রথম তোমার কলমের এক আঁচড়ে।
কিন্তু ওইখানেই যদি থাম
তোমার সাহিত্যসম্রাট নামে পড়বে কলঙ্ক।
আমার দশা যাই হোক
খাটো কোরো না তোমার কল্পনা।
তুমি তো কৃপণ নও বিধাতার মতো।
মেয়েটাকে দাও পাঠিয়ে য়ুরোপে।
সেখানে যারা জ্ঞানী, যারা বিদ্বান, যারা বীর,
যারা কবি, যারা শিল্পী, যারা রাজা,
দল বেঁধে আসুক ওর চার দিকে।
জ্যোতির্বিদের মতো আবিষ্কার করুক ওকে —
শুধু বিদুষী ব’লে নয়, নারী ব’লে।
ওর মধ্যে যে বিশ্ববিজয়ী জাদু আছে
ধরা পড়ুক তার রহস্য, মূঢ়ের দেশে নয় —
যে দেশে আছে সমজদার, আছে দরদি,
আছে ইংরেজ জর্মান ফরাসি।
মালতীর সম্মানের জন্য সভা ডাকা হোক-না, বড়ো বড়ো নামজাদার সভা।
মনে করা যাক সেখানে বর্ষণ হচ্ছে মুষলধারে চাটুবাক্য,
মাঝখান দিয়ে সে চলেছে অবহেলায় —
ঢেউয়ের উপর দিয়ে যেন পালের নৌকো।
ওর চোখ দেখে ওরা করছে কানাকানি,
সবাই বলছে ভারতবর্ষের সজল মেঘ আর উজ্জ্বল রৌদ্র
মিলেছে ওর মোহিনী দৃষ্টিতে।
( এইখানে জনান্তিকে বলে রাখি
সৃষ্টিকর্তার প্রসাদ সত্যই আছে আমার চোখে।
বলতে হল নিজের মুখেই,
এখনো কোনো য়ুরোপীয় রসজ্ঞের
সাক্ষাৎ ঘটে নি কপালে। )
নরেশ এসে দাঁড়াক সেই কোণে,
আর তার সেই অসামান্য মেয়ের দল।
আর তার পরে?
See lessতার পরে আমার নটেশাকটি মুড়োল,
স্বপ্ন আমার ফুরোল।
হায় রে সামান্য মেয়ে!
হায় রে বিধাতার শক্তির অপব্যয়!
প্রিয় নেতাজী (শুভ্রা ঘোষ ) priyo netaji poem lyrics
প্রিয় নেতাজী, অনেক দিন ধরে চিঠি লিখবো ভাবছিলাম কিছুতেই আর হয়ে উঠছিলো না। আজ কোনো একটা ঘটনার নিরিখে, তোমাকে চিঠি লিখতে বসলাম। ছেলেবেলায় আমাদের দোতলা ড্রইং রুমে, তোমার ছবি। জন্মদিনে পেতাম বই, সেখানেও তুমি বাবার গল্পে তোমারি বীরত্ব। দেখতে দেখতে, শুনতে শুনতে, ক্রমে আমিও তোমার ভক্ত। বাবা বলতেন, ইন্ডিয়ারRead more
প্রিয় নেতাজী,
অনেক দিন ধরে চিঠি লিখবো ভাবছিলাম
কিছুতেই আর হয়ে উঠছিলো না।
আজ কোনো একটা ঘটনার নিরিখে,
তোমাকে চিঠি লিখতে বসলাম।
ছেলেবেলায় আমাদের দোতলা ড্রইং রুমে,
তোমার ছবি।
জন্মদিনে পেতাম বই, সেখানেও তুমি
বাবার গল্পে তোমারি বীরত্ব।
দেখতে দেখতে, শুনতে শুনতে,
ক্রমে আমিও তোমার ভক্ত।
বাবা বলতেন,
ইন্ডিয়ার আর একজন নেতাজীর দরকার ছিল
মা গাইতেন,
বীর সুভাষের মহান দেশ।
দাদু বলতেন,
ছেলেটাকে ওরা শেষ করে দিলো
ঠাম্মার চোখে তখন, আঁচলের খুঁট।
এসবের মধ্যে বড়ো হওয়া আমিও,
কেমন একটা ঘরের মধ্যে থাকতাম।
ভাবতাম, পারতে তুমি সব পারতে,
যদি আর একবার,
একবার আমাদের মধ্যে তোমাকে পেতাম।
আজ উত্তর চল্লিশেও আমার একই ভোর
তুমি পারতে, কেন না দেশের মাটিতে
দেশোপ্রেমের মতো জোরালো একটা ঝাঁকুনি
দেবার ক্ষমতা তখন আর কারুর ছিল না।
এখনও আছে কি ?
তোমার হারিয়ে যাবার পর,
দেশে কত কমিশন বসেছে।
ভারতের পূর্ব-পশ্চিম, উত্তর-দক্ষিণে
কোনো পীর, কোনো সন্তো,
কোনো দয়ালু বৃদ্ধ কে দেখে
ভুল করেছে সবাই,
ছুটে গেছে তুমি মনে করে।
কিন্তু ফিরেছে মাথা নেড়ে,
তবু তোমাকে পাবার আশায় বুক বেঁধেছে।
তুমি তো শুধু বসু বাড়ির নও,
গোটা ভারতবর্ষের মনিকোঠার হীরক।
যার আলোর শুদ্ধতা,
কালো কে সাদা করতে পারে।
এই বিশ্বাসে ভর করে সবাই ভেবেছিলো
তুমি আসবে, আসবেই।
কিন্তু এলে না।
কেটে গেলো অনেক গুলো বছর,
পেরিয়ে এলাম জীবনের অনেক গলি খুঁজে।
তুমি এখন বিমান বন্দরে, সভা সমিতিতে,
রিসার্চ বিউরোতে,
এমন কি ছেলের নামকরণেও,
শুধু হৃদয় যেন দোলা দেয় না।
জানো ? তোমার জন্মদিনটা
এখন সবাই ছুটির দিন বলে
আয়েশ করে উপভোগ করে।
আর ছেলেরা, তারা তো এখন
দেশ থেকে বিদেশের খবরই বেশি রাখে।
আর মেয়েরা, তারাও স্বাধীনতার
ভেলায় চড়ে হতচকিত।
শুধু মাটিটা কাঁদে,
সেই কান্না যেন ভূমিকম্প, খরা
এলেনিনও, বন্যা হয়ে চারিদিক ভাসিয়ে দেয়।
এখনো অভিমান করে শুয়ে থাকবে রেনকোজিতে?
আজ যখন ঘাড়ের উপর AK-47 এর নিশ্বাষ
রক্তের হরি খেলা ধর্মের জিগিরে
তখন শোনাও সেই আওয়াজ।
আমি সুভাষ বলছি,
মেয়েটা দৌড়ে এসে বলবে,
মা.. মা দেখো উনি আসছেন
পাশের বাড়ির মেসোমশাই ডাকবেন জানলা দিয়ে
বৌমা আমি বলিনি উনি ফিরে আসবেন ?
খোলা জানালার ধরে দাঁড়াবেন মায়েরা,
তাদের ডান হাতে শঙ্খ, বাঁ চোখে জল,
নদী হবে উত্তল, নৌকা বেসামাল
পরান মাঝিও চেঁচাবে,
উনি আসতেসেন…
সবুজ মাঠে শিশুদের হাতে পতাকার দোলা
উনি আসছেন, উনি আসছেন,
উনি ফিরে আসছেন।
তোমার হারিয়ে যাওয়া জন্মদিনের ভেতর থেকে
See lessউঠে আসুক, আর একটা ২৩শে
আজ স্বাধীনতার ঠিক আগের মুহূর্তে দাঁড়িয়ে
তোমাকে আমার এই চিঠি
প্রণাম নিও, ভালো থেকো নেতাজী।
যমুনাবতী (শঙ্খ ঘোষ ) Jamunabati Poem Lyrics
যমুনাবতী | jamunabati নিভন্ত এই চুল্লিতে মা একটু আগুন দে, আরেকটুকাল বেঁচেই থাকি বাঁচার আনন্দে! নোটন নোটন পায়রাগুলি খাঁচাতে বন্দী- দুয়েক মুঠো ভাত পেলে তা ওড়াতে মন দিই! হায় তোকে ভাত দেবো কী করে যে ভাত দেবো হায় হায় তোকে ভাত দিই কী দিয়ে যে ভাত দিই হায় ‘নিভন্ত এই চুল্লি তবে একটু আগুন দে, হাড়ের শRead more
যমুনাবতী | jamunabati
নিভন্ত এই চুল্লিতে মা
একটু আগুন দে,
আরেকটুকাল বেঁচেই থাকি
বাঁচার আনন্দে!
নোটন নোটন পায়রাগুলি
খাঁচাতে বন্দী-
দুয়েক মুঠো ভাত পেলে তা
ওড়াতে মন দিই!
হায় তোকে ভাত দেবো কী করে যে ভাত দেবো হায়
হায় তোকে ভাত দিই কী দিয়ে যে ভাত দিই হায়
‘নিভন্ত এই চুল্লি তবে
একটু আগুন দে,
হাড়ের শিরায় শিখার মাতন
মরার আনন্দে!
দু’পারে দুই রুই কাতলার
মারণী ফন্দী-
বাঁচার আশায় হাত-হাতিয়ার
মৃত্যুতে মন দিই!
বর্গী না টর্গী না কংকে কে সামলায়
ধার চকচকে থাবা দেখছো না হামলায়?
যাস নে ও হামলায় যাসনে!
কানা কন্যার মায়ের ধমনীতে আকুল ঢেই তোলে- জ্বলে না,
মায়ের কান্নায় মেয়ের রক্তের উষ্ঞ হাহাকার মরেনা
চললো মেয়ে রণে চললো!
বাজে না ডম্বরু অস্ত্র ঝনঝন করে না জানলো না কেউ তা
চললো মেয়ে রণে চললো!
পেশীর দৃঢ় ব্যথ, মুঠোর দৃঢ় কথা, চোখের দৃঢ় জ্বালা সঙ্গে
চললো মেয়ে রণে চললো!
নেকড়ে-ওজর মৃত্যু এলো
মৃত্যুরই গান গা-
মায়ের চোখে বাপের চোখে
দু’তিনটে গঙ্গা!
দূর্বাতে তার রক্ত লেগে
সহস্র সঙ্গী
জাগে ধ্বক ধ্বক, যগ্গে ঢালে
সহস্র মণ ঘি!
যমনাবতী সরস্বতী কাল যমুনার বিয়ে
যমুনা তার বাসর রচে বারুদ বুকে দিয়ে
বিষের টোপর নিয়ে!
যমুনাবতী সরস্বতী গেছে এ-পথ দিয়ে
দিয়েছে পথ গিয়ে!
নিভন্ত এই চুল্লিতে আগুন ফলেছে!!
See lessআমি সুভাষ বলছি (শুভঙ্কর সেনগুপ্ত) ami subhash bolchi poem
আমি সুভাষ বলছি (শুভঙ্কর সেনগুপ্ত) তোমার জন্য বলতে পারি হাজারটা কথা , বলতে পারো হাজারটা পৃথিবী লিখতে পারি তোমার জন্য । তবে এই বলা আর লেখার মাঝে কথাও যেন একটা শূন্যতা , ঠিক ওই খোলা আকাশটার মতো নীল শূন্যতা । সেই আকাশটাতেও , প্রতিদিন সূর্য ওঠে , সূর্য আস্ত যায় , তারারাও হাসে মিট মিট করে । তবে চাঁদ ওঠেRead more
আমি সুভাষ বলছি (শুভঙ্কর সেনগুপ্ত)
তোমার জন্য বলতে পারি হাজারটা কথা ,
বলতে পারো হাজারটা পৃথিবী লিখতে পারি তোমার জন্য ।
তবে এই বলা আর লেখার মাঝে কথাও যেন একটা শূন্যতা ,
ঠিক ওই খোলা আকাশটার মতো নীল শূন্যতা ।
সেই আকাশটাতেও , প্রতিদিন সূর্য ওঠে , সূর্য আস্ত যায় ,
তারারাও হাসে মিট মিট করে ।
তবে চাঁদ ওঠে না আর ।
জোত্স্না আর ভাসে না আমার গায়ে ,
আর দেখতে পাই না সেই সুন্দর সোনালী পৃথিবীটাকে ।
তবু যেন কথাও একটা আশা রয়ে গিয়েছে,
রয়ে গিয়েছে চাঁদ কে ফিরে পাওয়ার অবিরাম চেষ্টা ।
জানিনা চাঁদকে ফিরে পাবে কিনা আমার সেই আকাশ,
তবে এটুকু জানি ,মুরুদ্যানের খোঁজ-
মরুভূমির প্রতিটি বালুকানাকে তপ্ত করে দিয়েছে ,
প্রতি মুহুর্তে উতপ্ত হছে বাতাস ।
আর সেই উতপ্ত বাতাস বয়ে নিয়ে যাছে তোমার সেই উদ্দামকে,
আমাদের রন্ধ্রে রন্ধ্রে মিশে আছে তোমার উত্তাপ ,
আর কদিন এই অগ্নেওগিরি চাপা থাকবে, জানিনা তাও।
তবে যেদিন তোমায় শেষ দেখা গিয়েছিল এলগিন রোডের ঘরটিতে –
উত্তাপের সুরু সেখান থেকেই ।
আর ঠিক সেই সময় থেকে সুরু তোমায় ফিরে পাওয়ার চেষ্টা ।
চেষ্টা আজও শেষ হয়নি, ভবিষ্যতেও চলবে ।
সত্যি কথা বলতে,তুমি ফিরে এলেও চলবে ।
আমাদের এই স্বাধীন ভারতবর্ষে –
স্বাধীনতাটা বড্ড বেশী ।
তাই লোকে স্বাধীন ভাবে ভাবতে চায় ,
স্বাধীন ভাবে খুঁজতে চায় ।
প্রচুর কমিসন তোমায় নিয়ে বসেছে এবং দাঁড়িয়েছে ,
কাজের কাজ কিছুই হয়নি, সুধু হয়েছে তোমায় নিয়ে –
বড় বড় রিপোর্ট , আর পুনরায় খোঁজ করার অনুপ্রেরণা ।
আমরা খুঁজে চলছি, খুঁজে চলব –
আমাদের বিশ্বাস আমরা খুঁজে পাব তোমায়,
আমরা খুঁজে পাব সেই আজাদ হিন্দকে ,
আর তার নায়ককে ।
একদিন তুমি আসবে ,তুমি ফিরবে ,
আর সেই লাল কেল্লায়, সেই তেরাঙ্গার ছায়ায় দাঁড়িয়ে –
তুমি দৃপ্ত কন্ঠে ঘোষণা করবে –
আমি সুভাষ বলছি –
See lessআমি সুভাষ বলছি –
আমি সুভাষ বলছি ।
তোমার অসীমে (রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ) Tomaro Asime Lyrics in Bengali
তোমার অসীমে (রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ) তোমার অসীমে প্রাণমন লয়ে যত দূরে আমি ধাই, কোথাও দুঃখ, কোথাও মৃত্যু, কোথা বিচ্ছেদ নাই। তোমার অসীমে প্রাণমন লয়ে যত দূরে আমি ধাই। মৃত্যু সে ধরে মৃত্যুর রূপ দুঃখ হয় হে দুঃখের কূপ, তোমা হতে যবে হইয়ে বিমুখ আপনার পানে চাই। তোমার অসীমে প্রাণমন লয়ে যত দূরে আমি ধাই। হে পূর্ণ তবRead more
তোমার অসীমে (রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর )
তোমার অসীমে প্রাণমন লয়ে
যত দূরে আমি ধাই,
কোথাও দুঃখ, কোথাও মৃত্যু,
কোথা বিচ্ছেদ নাই।
তোমার অসীমে প্রাণমন লয়ে
যত দূরে আমি ধাই।
মৃত্যু সে ধরে মৃত্যুর রূপ
দুঃখ হয় হে দুঃখের কূপ,
তোমা হতে যবে হইয়ে বিমুখ
আপনার পানে চাই।
তোমার অসীমে প্রাণমন লয়ে
যত দূরে আমি ধাই।
হে পূর্ণ তব চরণের কাছে
যাহা কিছু সব আছে, আছে, আছে,
নাই নাই ভয়, সে শুধু আমারই,
নিশিদিন কাঁদি তাই।
অন্তরগ্লানি সংসারভার
See lessপলক ফেলিতে কোথা একাকার,
জীবনের মাঝে স্বরূপ তোমার
রাখিবারে যদি পাই।
তোমার অসীমে প্রাণমন লয়ে
যত দূরে আমি ধাই,
কোথাও দুঃখ, কোথাও মৃত্যু,
কোথা বিচ্ছেদ নাই।
তোমার অসীমে প্রাণমন লয়ে
যত দূরে আমি ধাই।
সবার উপরে মানুষ সত্য তাহার উপরে নাই কার উক্তি ? sobar upore manush shotto tahar upore nai ke bolechilen?
সবার উপরে মানুষ সত্য তাহার উপরে নাই- কবি চন্ডিদাস ভূমিকা: আদিমকাল থেকে প্রাচীন সভ্যতা পর্যন্ত প্রাণী ও বৃক্ষরাজি কে বুকে ধরে পৃথিবী ক্রমশ সুন্দর হয়ে উঠেছে। পৃথিবীতে যেসব প্রাণী এসেছে তাদের মধ্যে নিজ গুণে, মানুষ হয়ে উঠেছে সবচেয়ে শ্রেষ্ঠ জীব। নিজের প্রয়োজনে মানুষ গড়ে তুলেছে সমাজ তাই মানুষ সমাজবদ্Read more
সবার উপরে মানুষ সত্য তাহার উপরে নাই- কবি চন্ডিদাস
ভূমিকা: আদিমকাল থেকে প্রাচীন সভ্যতা পর্যন্ত প্রাণী ও বৃক্ষরাজি কে বুকে ধরে পৃথিবী ক্রমশ সুন্দর হয়ে উঠেছে। পৃথিবীতে যেসব প্রাণী এসেছে তাদের মধ্যে নিজ গুণে, মানুষ হয়ে উঠেছে সবচেয়ে শ্রেষ্ঠ জীব। নিজের প্রয়োজনে মানুষ গড়ে তুলেছে সমাজ তাই মানুষ সমাজবদ্ধ জীব। সমাজে একে অপরের সাথে হাতে হাত মিলিয়ে মানুষ রচনা করেছে তার সুবিন্যস্ত সমাজ ব্যবস্থা। এই সমাজে মানুষ একা নয় মানুষের কাছে রয়েছে তার সঙ্গেই মানুষেরা। মানুষের বাঁচার জন্য সমাজে এসেছে নানা আনুষঙ্গিক উপকরণ ।ইতিহাস পর্যালোচনা করলে দেখা যাবে অনেক ক্ষেত্রেই মানুষের থেকে বেশি গুরুত্ব পেয়েছে আনুষঙ্গিক উপকরণ সমূহ । কিন্তু মনে রাখতে হবে মানুষের জন্য যে সবের সৃষ্টি সেগুলো যদি মানুষের চেয়ে বেশি গুরুত্ব পায় তবে তাদের সৃষ্টির সার্থকতা শুধু নষ্ট হবে না, সেই সঙ্গে মানুষের মানবিক গুরুত্ব ও রাস পাবে তাই কবি মন প্রকৃত তথ্য বুঝতে পেরে বলে উঠেছে
‘সবার উপরে মানুষ সত্য তাহার উপরে নাই।’
মানবতার আদর্শ: প্রত্যেক মানুষেরই দুটো পরিচয় আছে। এর মধ্যে একটি হলো সে ব্যক্তি মানুষ অপরটি সে সামাজিক মানুষ। সমাজবদ্ধ মানুষ একে অপরের উপর নির্ভরশীল, তাই সমাজে রয়েছে একতা, ভালোবাসা । কিন্তু মানুষ যখনই কূপমন্ডুক ব্যক্তিকেন্দ্রিক হয়ে পড়ে তখন এই ভালবাসাকে হারিয়ে হিংসা-বিদ্বেষ জায়গা নেয়। কিন্তু মানুষকে বাঁচতে হবে প্রীতির বন্ধন প্রেমের ডোরে। যুগে যুগে তাই কবি শিল্পী প্রকৃতির গুরুত্বের কথা উপলব্ধি করে মানবপ্রেমের জয়গান করেছেন, এক জাতি এক প্রাণ গড়তে আহ্বান জানিয়েছেন। কবি সত্যেন্দ্রনাথ দত্তের লেখনীতে তাই ধ্বনিত হয়েছে
‘মানুষে মানুষে নাইকো বিশেষ নিখিল জগৎ ব্রহ্মময়’
এই ব্রহ্মময় জগত কেই মানুষের সামনে তুলে ধরতে যুগে যুগে আবির্ভূত হয়েছেন ধর্ম গুরুগণ।
বিভেদ চেতনা: কিন্তু মানুষের দুর্ভাগ্য এই মহতী চিন্তাকে অনেকেই উপলব্ধি করতে পারেন না । মানবকল্যাণ সর্বোত্তম মানবধর্ম সত্ত্বেও আত্মকেন্দ্রিক মানুষ স্বার্থপর হয়ে মানবসেবার মূলে কুঠারাঘাত করেন। তাদের লোভ, তাদের ঘৃণ্য নিঃস্বার্থপরতা সমাজের পরিবেশকে বিষাক্ত করে তুলে । এইসব মানুষ ধর্মের মুখোশের আড়াল থেকে শুধু সমাজকে ক্ষতিগ্রস্ত করে তাই নয় বরং ধর্মের ও ধ্বংস সাধন করে। ধর্মের নামে তারা শুরু করে ভন্ডামি, ধর্মের দোহাই দিয়ে এই সব মানুষের দল সাধারণ মানুষের ওপর নির্বিচারে শাসন-শোষণ চালায় ।তাই এদের বিরুদ্ধে বিদ্রোহী কণ্ঠস্বর বেজে উঠেছে।
ধর্ম ও মানবতা: ‘মানুষেরে ঘৃণা করি ও কারা কোরান বেদ বাইবেল চুম্বিছে মরি মরি।’ ধর্ম মানবকল্যাণের নিমিত্তই। তাই ধর্মকে প্রাধান্য দিয়ে মানুষকে ছোট করা কখনও উচিত নয়। কারণ মানব ধর্মই শ্রেষ্ঠ ধর্ম। পৃথিবীতে একমাত্র মানুষই সত্য। কোন দেব, দেবী ধর্ম তার উপরে নেই। মানুষ এদের জন্ম দিয়েছে আবার মানুষের হাতেই এদের অস্তিত্ব নির্ভরশীল। তাই কবি কালিদাস রায় বলেছেন।
“মানুষই দেবতা গড়ে দাড়ি কৃপার পরে করে দেব মহিমা নির্ভর”
মানবের মূঢ় অপব্যয় ইতিহাসে কখনও শাশ্বত অধ্যায়ে রচনা করতে পারে না। তাই ভারতীয় পুরাণের শাস্ত্রে মানুষের জয়গান গাওয়া হয়েছে। কোরআনে, বাইবেলে মানব সন্তানকে মহিমান্বিত করা হয়েছে । এই প্রেম, মৈত্রী, করুনার জয় গান করেছেন বীর সন্ন্যাসী বিবেকানন্দ-
“বহুরূপে সম্মুখে তোমার ছাড়ি কোথা খুঁজিছ ঈশ্বর, জীবে প্রেম করে যেইজন সেই জন সেবিছে ঈশ্বর”
স্বার্থ প্রণোদিত ভ্রান্ত আদর্শ: এইসব মূল মত মানুষের জ্ঞাত থাকলেও রাষ্ট্রনায়কেরা অনেক সময় বিপথে চালিত হন। তাই তারা অস্ত্রের ঝংকারে মানবধর্ম কে রক্ত লাঞ্চিত করতে উদ্যত হয়। কিন্তু প্রকৃত রাজ ধর্ম ও মানব ধর্ম বিচ্ছিন্ন নয়। সম্রাট অশোক তার জাজ্জ্বল্যমান প্রমাণ, যার ধর্ম ছিল, শাক্য মুনির শান্তির পথে চালিত রাজধর্ম। মানুষের জন্যই রাষ্ট্র, মানব কল্যাণ রাষ্ট্রের লক্ষ্য । একতা বর্তমান কালে ও স্বীকৃত। তাই মহাত্মা গান্ধী, লুথার কিং, মাদার তেরেসা প্রমুখ মানব মানবী কোন মানবধর্ম সেবায় আত্মনিয়োগ করেছেন।
উপসংহার: মানুষে মানুষের অবাধ মিলন ই মানুষের চিরন্তন কাম্য। যাবতীয় ভেদবুদ্ধির ঊর্ধ্বে উঠে মনুষ্যত্বের উষ্ণতা সঞ্চারিত করে দিলেই আমাদের পৃথিবীতে সুখের স্বর্গ নেমে আসবে। ও এই কাজে ছাত্রদলকে ই এগোতে হবে। কারণ এ পথ কুসুম বিস্তীর্ণ পথ নয়। স্বার্থলোভী ভন্ডদের দুস্তর বাধা এ পথের পাথেয়। তাই যুগের সারথি ছাত্রদলকে ধরতে হবে সমাজের হাল। তারাই হবে সু মহান কর্মের কান্ডারী। ছাত্রদলের মাধ্যমে বিশ্ববাসীর ‘এক জাতি এক প্রাণ’ আদর্শ সফল হয়ে উঠবে এই আমাদের কাম্য। বাংলাদেশেরই এক গ্রাম্য কবি রেনেসাঁস মানবতাবাদ বা কোন তথ্য দর্শনে পান্ডিত্য অর্জন না করেও এই চিরন্তন বাণী উচ্চারণ করে গেছেন। ” সবার উপরে মানুষ সত্য তাহার উপরে নাই” সহজিয়া সাধক কবি চন্ডীদাসের এই মরমী উপলব্ধি সর্বযুগে অনুসরণীয়।
See lessবিদ্যালয়ে অনুপস্থিত থাকার জন্য আবেদন পত্র | school absence letter in bengali
তারিখঃ ১০/১০/১৯ ইং প্রধান শিক্ষক বিদ্যাসাগর উচ্চ বিদ্যালয় হাওড়া কলকাতা বিষয়ঃ অনুপস্থিতির জন্য ছুটির আবেদন। মহোদয়/মহোদয়া , সবিনয় বিনীত নিবেদন এই যে, আমি আপনার বিদ্যালয়ের ১০ম শ্রেণির একজন নিয়মিত ছাত্র। আমি গত ০৭/১০/১৯ ইং থেকে ০৯/১০/১৯ ইং পর্যন্ত অসুস্থ থাকার কারণে বিদ্যালয়ে উপস্থিত হতে পারিনি। অতএব, মRead more
তারিখঃ ১০/১০/১৯ ইং
প্রধান শিক্ষক
বিদ্যাসাগর উচ্চ বিদ্যালয়
হাওড়া কলকাতা
বিষয়ঃ অনুপস্থিতির জন্য ছুটির আবেদন।
মহোদয়/মহোদয়া ,
সবিনয় বিনীত নিবেদন এই যে, আমি আপনার বিদ্যালয়ের ১০ম শ্রেণির একজন নিয়মিত ছাত্র। আমি গত ০৭/১০/১৯ ইং থেকে ০৯/১০/১৯ ইং পর্যন্ত অসুস্থ থাকার কারণে বিদ্যালয়ে উপস্থিত হতে পারিনি।
অতএব, মহোদয়ের নিকট আকুল আবেদন, উপরোক্ত বিষয়টি বিবেচনা করে আমাকে উক্ত ৩ দিনের ছুটি দানে বাধিত করবেন।
বিনীত নিবেদক
See lessজীবন মণ্ডল
শ্রেণিঃ ১০ম
রোলঃ ০২
Bestie মানে কি ? Bestie Bengali meaning?
bestie মানে best friend বা ঘনিষ্ট বন্ধু | Best friend শর্ট ফর্ম হচ্ছে হচ্ছে bestie.
bestie মানে best friend বা ঘনিষ্ট বন্ধু | Best friend শর্ট ফর্ম হচ্ছে হচ্ছে bestie.
See lesslmao মানে কি ? lmao meaning in bengali
ইহা একটি ইন্টারনেটের দুনিয়ায় প্রচলিত শব্দ বা অন্য শব্দের আদ্যক্ষর দ্বারা গঠিত শব্দ যার অর্থ হচ্ছে "খুব বেশি হাস্যকর " এবং ইহা তখন ব্যবহার হয় যখন কার কাছে কোনও কিছু খুব বেশি হাস্যকর মনে হয়। Full Form- Laughing My Ass Off
ইহা একটি ইন্টারনেটের দুনিয়ায় প্রচলিত শব্দ বা অন্য শব্দের আদ্যক্ষর দ্বারা গঠিত শব্দ যার অর্থ হচ্ছে “খুব বেশি হাস্যকর ” এবং ইহা তখন ব্যবহার হয় যখন কার কাছে কোনও কিছু খুব বেশি হাস্যকর মনে হয়।
See lessFull Form- Laughing My Ass Off
ছুটির জন্য আবেদন পত্রের নমুনা | Chutir Application Bangla
>প্রধান শিক্ষকের কাছে ছুটির জন্য আবেদন পত্র | তারিখঃ ১০/১০/১৯ ইং প্রধান শিক্ষক বিদ্যাসাগর উচ্চ বিদ্যালয় হাওড়া কলকাতা বিষয়:দুই দিনের ছুটির জন্য আবেদন। মহোদয়/মহোদয়া , সবিনয় বিনীত নিবেদন এই যে, আমি আপনার বিদ্যালয়ের ১০ম শ্রেণির একজন নিয়মিত ছাত্র।আগামী ১২/১০/২০১৯ থেকে ১৪/১০/২০১৯৪ইং পর্যন্ত আমার বড় বোনRead more
>প্রধান শিক্ষকের কাছে ছুটির জন্য আবেদন পত্র |
তারিখঃ ১০/১০/১৯ ইং
প্রধান শিক্ষক
বিদ্যাসাগর উচ্চ বিদ্যালয়
হাওড়া কলকাতা
বিষয়:দুই দিনের ছুটির জন্য আবেদন।
মহোদয়/মহোদয়া ,
সবিনয় বিনীত নিবেদন এই যে, আমি আপনার বিদ্যালয়ের ১০ম শ্রেণির একজন নিয়মিত ছাত্র।আগামী ১২/১০/২০১৯ থেকে ১৪/১০/২০১৯৪ইং পর্যন্ত আমার বড় বোনের বিয়ে উপলক্ষে দুই দিন বিদ্যালয়ে উপস্তিত হতে পারবনা।
অতএব,আমাকে দুই দিনের ছুটি মঞ্জুর করলে আমি আপনার প্রতি বাধিত থাকব।
আপনার একান্ত অনুগত ছাত্র
জীবন মণ্ডল
See lessশ্রেণিঃ ১০ম
রোলঃ ০২