Lost your password? Please enter your email address. You will receive a link and will create a new password via email.
Please briefly explain why you feel this question should be reported.
Please briefly explain why you feel this answer should be reported.
Please briefly explain why you feel this user should be reported.
হয়তো তোমারি জন্য | hoyto tomari jonno lyrics
Hoyto tomari jonno by Manna Dey হয়তো তোমারি জন্য হয়েছি প্রেমে যে বন্য জানি তুমি অনন্য আশার হাত বাড়াই যদি কখনো এ প্রান্তে চেয়েছি তোমায় জানতে শুরু থেকে শেষ প্রান্তে শুধু ছুটে গেছি তাই আমি যে নিজেই মত্ত জানিনা তোমার শর্ত যদি বা ঘটে অনর্থ তবু তোমাকে চাই আমি যে দুরন্ত দু’চোখে অনন্ত ঝড়ের দিগন্ত জুড়েই স্বপRead more
Hoyto tomari jonno by Manna Dey
হয়তো তোমারি জন্য
হয়েছি প্রেমে যে বন্য
জানি তুমি অনন্য
আশার হাত বাড়াই
যদি কখনো এ প্রান্তে
চেয়েছি তোমায় জানতে
শুরু থেকে শেষ প্রান্তে
শুধু ছুটে গেছি তাই
আমি যে নিজেই মত্ত
জানিনা তোমার শর্ত
যদি বা ঘটে অনর্থ
তবু তোমাকে চাই
আমি যে দুরন্ত
See lessদু’চোখে অনন্ত
ঝড়ের দিগন্ত জুড়েই
স্বপ্ন চড়াই
তুমি তো বলনি মন্দ
তবু কেন প্রতিবন্ধ
রেখোনা মনের দ্বন্দ্ব
সব ছেড়ে চল যাই
তালপাতার সেপাই । মশাদের চুমু | moshader chumu song lyrics
Song- Moshader Chumu Lyrics- Kritee Roy Composer- Pritam Das বিড়ি খাই আট আনার সিগারেট জোটেনা... রাত হলে নেশাতুর ঘুমু.... বুকে দাগ ওঠে না প্রেমিকার ঠোঁটে না আমি খাই মশাদের চুমু... ভাবছি নালিশ করি; আর করি ঘ্যানঘ্যান ধুলো দিয়ে চলে গেল পৌরসভার ভ্যান... প্রেমিকাও ভেগে গেলো; আমি ব্যাথাতুর শ্যাম মনেতে অঢRead more
Song- Moshader Chumu Lyrics- Kritee Roy Composer- Pritam Das
বিড়ি খাই আট আনার
সিগারেট জোটেনা…
রাত হলে নেশাতুর ঘুমু….
বুকে দাগ ওঠে না
প্রেমিকার ঠোঁটে না
আমি খাই মশাদের চুমু…
ভাবছি নালিশ করি; আর করি ঘ্যানঘ্যান
ধুলো দিয়ে চলে গেল পৌরসভার ভ্যান…
প্রেমিকাও ভেগে গেলো; আমি ব্যাথাতুর শ্যাম
মনেতে অঢেল স্পেস; চারশো কুড়ির র্যাম…
চাকরি তো ভিনদেশী মুভির মতোই হায় …
ড্রিমে এসে কেটে পড়ে হাফটাইমেই প্রায়!
গলা ছেড়ে গাইলেও কেলিয়ে যাচ্ছে লোক
বুঝিনা কোনটা ভালো আর কোনটায় শোক!
এটা কি রোড নাকি; চাঁদেই হাটছি ভাই!
নিজেকে নীল আর্মস্ট্রং লাগে মাঝে মাঝেই তাই!
এ এসে বলছে “হবে”;
ও-ও দেয় নাক টিপে
দেদার প্রতিশ্রুতি…
পাচ্ছিনা তবু গ্রিপে!
অডি চেপে হাত নেড়ে ফিল্ম স্টার দুরন্ত…
আমি সেই ভীড় বাসে ‘ও দাদা চাপুন তো’
বাড়ি ফিরে টিভি দেখি হাঁড়িতে চাপিয়ে চাল
ঘন্টাখানেক জুড়ে কফি হাতে কি ক্যাচাল…!
বাজারের দাম ছুটছে ঘাম কেঁদে কেটে দর করি
পেপারে পড়ছি বসে রাষ্ট্রনীতির চচ্চড়ি…!
তবুও হায় স্বপ্ন পায়
দিনশেষে যেই শুতাম
তাই টিপে দি; গলা নয়
ই.ভি.এমের সেই বোতাম!
বিড়ি খাই আট আনার
সিগারেট জোটেনা…
রাত হলে নেশাতুর ঘুমু….
বুকে দাগ ওঠে না
See lessপ্রেমিকার ঠোঁটে না
আমি খাই মশাদের চুমু..
আমাদের ছোটো নদী চলে আঁকে বাঁকে | amader choto nodi chole aka baka
Amader choto nodi by Rabindranath Tagore আমাদের ছোটো নদী চলে বাঁকে বাঁকে বৈশাখ মাসে তার হাঁটু জল থাকে। পার হয়ে যায় গোরু, পার হয় গাড়ি, দুই ধার উঁচু তার, ঢালু তার পাড়ি। চিক্ চিক্ করে বালি, কোথা নাই কাদা, একধারে কাশবন ফুলে ফুলে সাদা। কিচিমিচি করে সেথা শালিকের ঝাঁক, রাতে ওঠে থেকে থেকে শেয়ালের হাঁক। আর-পRead more
Amader choto nodi by Rabindranath Tagore
আমাদের ছোটো নদী চলে বাঁকে বাঁকে
বৈশাখ মাসে তার হাঁটু জল থাকে।
পার হয়ে যায় গোরু, পার হয় গাড়ি,
দুই ধার উঁচু তার, ঢালু তার পাড়ি।
চিক্ চিক্ করে বালি, কোথা নাই কাদা,
একধারে কাশবন ফুলে ফুলে সাদা।
কিচিমিচি করে সেথা শালিকের ঝাঁক,
রাতে ওঠে থেকে থেকে শেয়ালের হাঁক।
আর-পারে আমবন তালবন চলে,
গাঁয়ের বামুন পাড়া তারি ছায়াতলে।
তীরে তীরে ছেলে মেয়ে নাইবার কালে
গামছায় জল ভরি গায়ে তারা ঢালে।
সকালে বিকালে কভু নাওয়া হলে পরে
আঁচল ছাঁকিয়া তারা ছোটো মাছ ধরে।
বালি দিয়ে মাজে থালা, ঘটিগুলি মাজে,
বধূরা কাপড় কেচে যায় গৃহকাজে।
আষাঢ়ে বাদল নামে, নদী ভর ভর
See lessমাতিয়া ছুটিয়া চলে ধারা খরতর।
মহাবেগে কলকল কোলাহল ওঠে,
ঘোলা জলে পাকগুলি ঘুরে ঘুরে ছোটে।
দুই কূলে বনে বনে পড়ে যায় সাড়া,
বরষার উৎসব জেগে ওঠে পাড়া।।
রচনা : দৈনন্দিন জীবনে বিজ্ঞান | Science in Everyday life Essay in Bengali
দৈনন্দিন জীবনে বিজ্ঞান ভূমিকা : মানব জাতির গৌরবের শিখরে উত্তরণে যার ভূমিকা নিঃসংশয়ে ।এক বাক্যে স্বীকার করে নিতে হয় তার নাম বিজ্ঞান। বিজ্ঞান’ শব্দটির অর্থ - বিশেষ জ্ঞান। মানুষ অন্য প্রাণীর তুলনায় অনেক উন্নত ও বুদ্ধিমান। তাই সীমাবদ্ধ জ্ঞানের বাইরে বিশেষ জ্ঞানের সাহায্যেই সে বিশ্বের সব প্রাণীদের উপRead more
দৈনন্দিন জীবনে বিজ্ঞান
ভূমিকা : মানব জাতির গৌরবের শিখরে উত্তরণে যার ভূমিকা নিঃসংশয়ে ।এক বাক্যে স্বীকার করে নিতে হয় তার নাম বিজ্ঞান। বিজ্ঞান’ শব্দটির অর্থ – বিশেষ জ্ঞান। মানুষ অন্য প্রাণীর তুলনায় অনেক উন্নত ও বুদ্ধিমান। তাই সীমাবদ্ধ জ্ঞানের বাইরে বিশেষ জ্ঞানের সাহায্যেই সে বিশ্বের সব প্রাণীদের উপর অধিকার স্থাপন করেছে। মানুষের কাছে কোন কিছুই আজ আর অসম্ভব নয়। কোন একদিনের সেই গুহাচারী মানুষ আজ নির্মাণ করছে গগনস্পর্শী অট্টালিকা। আদিম মানুষ থেকে আধুনিক জীবনে উপনীত হওয়ার একমাত্র অবলম্বন হলাে বিজ্ঞান।
বিজ্ঞানের জন্ম : সৃষ্টির ঊষালগ্নে মানুষ গভীর অরণ্যে, নদীতীরে বসবাস করতো । ভয়ঙ্কর প্রকৃতি বার বার মানুষকে হাতছানি দিয়ে ডাকত। গভীর অরণ্যে ঝড় ঝঞা-বন্দ্র বিদ্যুৎ আর প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের মধ্যে মানুষকে বাঁচতে হতাে নিরন্তর সংগ্রামের মধ্যে। মানুষ ছিল তখন প্রকৃতির হাতের ক্রীড়নক। সে দিন মানুষকে রক্ষা করতে আসেননি স্বর্গবাসী কোন দেবতা। কিন্তু মানুষ যেদিন নিজ বুদ্ধি বলে পাথর ঘষে অস্ত্র নির্মাণ করে পশুদের আক্রমণ থেকে নিজেদের রক্ষা করল, তারপর ভয়ঙ্কর প্রকৃতিকে বশে এনে আত্মরক্ষার চিন্তা করল, সে দিন জন্ম হল বিজ্ঞানের।সে বিজ্ঞান-বুদ্ধির উপর নির্ভর করে মানুষ শিখেছে আগুনের ব্যবহার, শিখেছে কৃষিকর্ম, বয়ন কর্ম আর রাস্তা নির্মাণ। ওই বিজ্ঞানের বলেই নিসর্গ প্রকৃতি তথা জলে-স্থলে-আকাশ উড়াল বিজয় পতাকা। কবির ভাষায়
“পাখিরে দিয়েছ গান,
গায় সেই গান
তার বেশী করে না সে দান,
আমারে দিয়েছ সুর।
আমি তার বেশি করে দান।
আমি গাই গান।
এভাবে মানুষ আপন প্রভাব বিস্তার করে বিধাতার শ্রেষ্ঠ জীব হিসেবে নিজেকে প্রমাণ করল।
দৈনন্দিন জীবনে বিজ্ঞানের জয়যাত্রা : আজ শতশত শতাব্দী ধরে চলে আসছে বিজ্ঞানের জয়যাত্রা। সভ্যতার বিকাশ ও বিবর্তনে বিজ্ঞানের সীমাহীন অবদানের কথা আজ আর কারো অজানা নয়। বিজ্ঞানকে করায়ত্ত করে মানুষ সাগর লঙঘন। করল, উদ্দাম নদী স্রোতকে বশীভূত করে বাঁধ দিয়ে তার দুই তীর জুড়ে দিল। খাল নির্মাণ করে নদীর জল ধারাকে দিকে দিকে ছড়িয়ে দিয়ে মরু প্রান্তরকে উর্বর শস্য শালিনী করে তুলল। সকালে ঘুম থেকে উঠে দিন আরম্ভ করা থেকে রাত্রে শয্যা গ্রহণ, জীবনযাত্রার প্রতিটি পদক্ষেপ আজ বিজ্ঞানের দ্বারা নিয়ন্ত্রিত। বলা যায়, জন্ম থেকে মৃত্যু পর্যন্ত আমরা বিজ্ঞানের মুখাপেক্ষী।
বৈদ্যুতিক অবদান : বৈদ্যুতিক শক্তির সহায়তায় সুইচ টিপে উঠে যাচ্ছে। মানুষ ঘরের বিভিন্ন তলার কক্ষে। তাইতো আজ পাঁচতলা, দশতলা আর বাহান্ন তলা বাড়িতে হাটু ভেঙ্গে সিঁড়ি বেয়ে উপরে উঠবার আর প্রয়ােজন নেই – রয়েছে লিফট।তাছাড়া বৈদ্যুতিক পাখা, হিটার, ফ্রিজ, ইলেকট্রিক ইস্ত্রি, ওয়াশিং মেশিন, ইলেকট্রিক বেল, ঘড়ি, দাড়ি কামানাের সরঞ্জাম। সর্বোপরি মােবাইল ফোন যা সকাল থেকে রাত্র পর্যন্ত এই গানটা পৃথিবীটাকে নিয়ে এসেছে মানুষের হাতের মুঠোয়। তাই আজ আর চিঠিপত্র লিখে সময় নষ্ট করতে হয় না – সময় গড়িয়ে আত্মীয় স্বজনের খবর নেওয়ার প্রয়ােজন হয় না। ইলেকট্রিকের মাধ্যমে E. V. M. মেশিনের দ্বারা জনসাধারণ তাদের নেতা নির্বাচন করেছেন অতি সহজে।
টেলিভিশনের অবদান : আধুনিক যুগে বিজ্ঞানের একটি শ্রেষ্ঠ আবিষ্কার টেলিভিশন। যার কল্যাণে পৃথিবীতে ঘটে যাওয়া বড় বড় ঘটনা সঙ্গে সঙ্গে আমাদের চক্ষুগোচর হচ্ছে। এত সহজে এত অল্প সময়ে এত বিস্তৃত ভাবে লক্ষ লক্ষ জ্ঞান শিক্ষা ও আনন্দ বিতরণের ব্যবস্থায় দূরদর্শন অপ্রতিদ্বন্দ্বী। দূরদর্শন ছাত্র-শিক্ষক, চাকুরিজীবি, রাজনৈতিক বা বৈজ্ঞানিক, শিক্ষিত-অশিক্ষিত সকলের জন্যই প্রয়ােজনীয়। আমেরিকার বক্তৃতা, ইংল্যান্ডের গান আর অস্ট্রেলিয়ার ক্রিকেট খেলার বর্ণনা আমরা ঘরে বসেই টেলিভিশনে দেখতে পাই। এরকম আনন্দ দানের এত বড় মাধ্যম পৃথিবীতে কোন কালে ছিল না।
বিজ্ঞানের আবিষ্কার – কম্পিউটার ও লেপটপ : বিজ্ঞানের বিস্ময়কর আবিষ্কার কম্পিউটার আর ল্যাপটপ এর মাধ্যমে খুব কম সময়ের মধ্যে যােগ-বিয়ােগ, গুণ-ভাগের বড় বড় অংকের নির্ভুল ভাবে হিসেবে সম্পন্ন করা যায়। বর্তমানে বেঙ্ক, অফিস-আদালত, ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান এমনকি ব্যক্তিদের দৈনন্দিন জীবনে হিসাবের কাজে অপরিহার্য হয়ে উঠেছে।
চিকিৎসাক্ষেত্রে বিজ্ঞানের অবদান : পৃথিবীতে আজ মানুষের গড় আয়ু বৃদ্ধি হয়েছে যার দৌলতে সে হচ্ছে চিকিৎসা শাস্ত্রে বিজ্ঞান। পদার্থ বিজ্ঞান এবং রসায়নের অগ্রগতি আরও বিস্ময়ের ব্যাপার। পূবে যে সব রোগ একে বারেই দুরারােগ্য ছিল আজ আর তা এমনটি নয়। বিজ্ঞান মানুষের হাতে তুলে দিয়েছে অনেক জীবনদায়ী ঔষধ যা বাড়াচ্ছে মানুষের গড় আয়ু। আজকের পৃথিবীতে কলেরা, মহামারী, টাইফয়েড, বসন্ত, কর্কট, যক্ষ্মা, ম্যালেরিয়া, কালাজ্বর, ব্লাড ফ্লু প্রভৃতি মারাত্মক রোগ আর দুরারোগ্য নয়। চিকিৎসকরা রঞ্জন রশ্মির সাহায্যে শরীরের ভিতরকার ছবি তুলে তা পরীক্ষা করে চিকিৎসা করতে পারছেন। রেডিয়ামের দ্বারা দুরারোগ্য রোগের চিকিৎসা করা সম্ভব হচ্ছে। কৃত্রিম হৃদয় স্থাপন, কিড়নি স্থাপন প্রতিদিনই বড় বড়চিকিৎসালয়ে চলছে। বস্তুত চিকিৎসা বিজ্ঞানের উন্নতির কথা অল্প কথায় বলে শেষ করা যায় না।
কৃষিক্ষেত্রে সবুজ বিপ্লব : কৃষিক্ষেত্রে বিজ্ঞানের অবদান আজকের দিনে অনস্বীকার্য। বিজ্ঞানের অবদানে উষর ভূমি আজ হয়েছে শস্য-শ্যামল ভূমি। পূর্বে যেভাবে ছিল দৈব নির্ভর কৃষিকাজ অর্থাৎ আকাশ থেকে বৃষ্টির উপর নির্ভরশীল, বর্তমানে তা আর নয়। উচ্চ ফলনশীল বীজ, রাসায়নিক সার, নানা প্রকার যন্ত্রপাতি পাম্প-মেশিন এবং অধিক ফলনের জন্য গাছের অনুখাদ্য আবিষ্কারের ফলে কৃষিতে সবুজ বিপ্লবের সৃষ্টি হয়েছে। দেশের লােকের চাহিদা মিটিয়ে বিদেশে রপ্তানি করা সম্ভব হচ্ছে।
উপসংহার : বিজ্ঞান যেভাবে দৈনন্দিন জীবনে অহরহ উন্নতি সাধন করে।চলেছে ঠিক সেভাবে বিজ্ঞানের আবার কিছু কিছু ধ্বংসাত্মক দিকও আছে। তবে মানুষের উপরে বিশ্বাস হারানাে ঠিক নয়। পৃথিবীতে এখনও বিবেকবান মানুষের অভাব নেই ধীর গতিতে হলেও বিশ্ববিবেক জাগ্রত হচ্ছে। আশা করা যায় মানুষ এই বিজ্ঞানকে সার্বিক মানব কল্যাণে ব্যবহার করবে। বিজ্ঞান কোটি কোটি মানুষের আশীর্বাদ লাভে ধন্য হবে।
See lessবায়ু দূষণ রচনা | bengali essay on air pollution
ভূমিকা : মানুষের হাতেই যেন ঝলসে ওঠেছে মানুষের মৃত্যুবাণ। নিজেই সে করতে চলেছে নিজের ধ্বংস সাধন। নইলে কেন আজ শুনা যায় সভ্যতার নাভিশ্বাস ? সর্বং সহা পৃথিবী যেন আজ হারিয়ে ফেলেছে তার সহ্যের সীমা। নিজের সর্বগ্রাসী ক্ষুধা মিটাতেই মানুষ আজ নিঙড়ে নিচ্ছে পৃথিবীতে। এতে কার হচ্ছে সর্বনাশ ? কার ভবিষ্যৎ হয়ে পRead more
ভূমিকা : মানুষের হাতেই যেন ঝলসে ওঠেছে মানুষের মৃত্যুবাণ। নিজেই
সে করতে চলেছে নিজের ধ্বংস সাধন। নইলে কেন আজ শুনা যায় সভ্যতার
নাভিশ্বাস ? সর্বং সহা পৃথিবী যেন আজ হারিয়ে ফেলেছে তার সহ্যের সীমা। নিজের
সর্বগ্রাসী ক্ষুধা মিটাতেই মানুষ আজ নিঙড়ে নিচ্ছে পৃথিবীতে। এতে কার হচ্ছে
সর্বনাশ ? কার ভবিষ্যৎ হয়ে পড়েছে বিপন্ন ? আজ পৃথিবীর হাজারও সমস্যার মধ্যে
যেটা সবচাইতে বড় সমস্যা সেটাই হচ্ছে পরিবেশ দূষণ।
বায়ু দূষণ – প্রাকৃতিক পরিবেশ আজ যে ছিন্নমস্তা রূপ ধারণ করতে
See lessচলেছে তার মূলে রয়েছে বায়ু দূষণ। প্রাণী জগতে প্রাণ ধারণের জন্য প্রয়ােজন নিল
বায়ুর। জল ও খাদ্য ছাড়া মানুষ দু-চার দিন বেঁচে থাকতে পারে কিন্তু বায়ু অর্থাৎ
বাতাস ছাড়া মানুষ বা প্রাণী এক মুহূর্তও বেচে থাকতে পারে না। বায়ু দুষিত হলে
অক্সিজেনের পরিমাণ কমে যায় আর তার সঙ্গে আনুষঙ্গিক দুষিত গ্যাস আমাদের
দেহে প্রবেশ করবে। এই অক্সিজেনের যােগান দেয় গাছ-পালা, এজন্য প্রাণী জগৎ বেঁচে
আছে। তাই অরণ্য হল মানব জগতের ফুসফুস। সে অরণা আজ ফবংসের মুখে।
মানুষ একদিন প্রয়ােজনের তাগিদে অরণ্য কেটে বসতি স্থাপন করেছিল আর
আজ তাদের আগ্রাসী মনোভাবের জন্য করেছে অরণ্য ছেদন। যান্ত্রিক সভ্যতায় কল
কারখানার ধোঁয়া, অপরিচ্ছন্ন শহরের ধুলা-বালু, রাস্তার ধারে জ্বালানাে কয়লার ঘোষ
ইত্যাদি বাতাসকে করছে বিষাক্ত। ফলে আবহাওয়ার তাপমাত্রা ক্রম বর্ধমান, অকাল
বর্ষণ, ঘূর্ণিঝড় এর মূলে বায়ু দূষণের অভিশাপ। এই দূষিত বায়ু নিশ্বাসকে নিষ্ট করে
ফুসফুসকে দ্রুত জীর্ণ করে দেয়, ফলে শ্বাস রােগ, ফুসফুসের ক্যান্সার ইত্যাদি রােগ
দেখা দেয়।
বাংলা প্রবাদ : “মেঘ দেখে কেউ করিসনে ভয়, আড়ালে তার সূর্য হাসে ” এই প্রবাদটি আসলে কী বোঝায় ?
অর্থাৎ বিপদ দেখলে ভয় করতে নেই কারণ বিপদ স্থায়ী নয় বিপদ অবশ্যই চলে যাবে এবং তার পিছনে সুখ আসবেই। যেভাবে মেঘ চলে গেলে সূর্য আসে আকাশ আবার তার নীল রং ফিরে পায় সেভাবে বিপদ বা দুঃখ চলে গেলে সুখ ফিরে আসে।
অর্থাৎ বিপদ দেখলে ভয় করতে নেই কারণ বিপদ স্থায়ী নয় বিপদ অবশ্যই চলে যাবে এবং তার পিছনে সুখ আসবেই। যেভাবে মেঘ চলে গেলে সূর্য আসে আকাশ আবার তার নীল রং ফিরে পায় সেভাবে বিপদ বা দুঃখ চলে গেলে সুখ ফিরে আসে।
See lessশিরোনামহীন (আমার বাংলাদেশ) | shironamhin bangladesh lyrics
Shironamhin Singer- তুহিন যখন কিশোরীর হাতে সূতোয় বোনা সবুজ গ্রাম যখন রং তুলিতে আঁকা বাংলার মুখ অবিরাম যখন গান এখানেই শুধু শরতের রং এ হয় শেষ সেই শুভ্র কাঁশফুল ঘিরে দেখে যাই সবুজের দেশ মেঘে মেঘে, কিছু ভেজা পাখির দল মেঘ হারিয়ে, নীল ছাড়িয়ে, খুঁজে ফেরে বাংলাদেশ যেখানে লাল সূর্যের রংয়ে রাজপথে মিছিল যেখানেRead more
Shironamhin
Singer- তুহিন
যখন কিশোরীর হাতে সূতোয় বোনা সবুজ গ্রাম
যখন রং তুলিতে আঁকা বাংলার মুখ অবিরাম
যখন গান এখানেই শুধু শরতের রং এ হয় শেষ
সেই শুভ্র কাঁশফুল ঘিরে দেখে যাই সবুজের দেশ
মেঘে মেঘে, কিছু ভেজা পাখির দল
মেঘ হারিয়ে, নীল ছাড়িয়ে, খুঁজে ফেরে বাংলাদেশ
যেখানে লাল সূর্যের রংয়ে রাজপথে মিছিল
যেখানে কুয়াশার চাঁদর আকাশ থাকে নীল
যেখানে রিম ঝিম বৃষ্টি শুকনো মাটির টানে
অবিরাম ঝড়ে সবুজ সাজায় ……
মেঘে মেঘে, কিছু ভেজা পাখির দল
মেঘ হারিয়ে, নীল ছাড়িয়ে, খুঁজে ফেরে বাংলাদেশ
যখন এক চোখে ঘুম ঘুম, এক চোখে নীল রাত
See lessআমায় ভাবিয়ে যায়
যখন এক হাতে রোদ্দুর এক হাতে গোলাপ
সবুজ ছুঁয়ে ভাবায় আমায়
একদিকে নীল নীল, এক দিকে কাঁশফুল, দু’চোখ যেখানে শেষ
এক প্রান্তে সবুজ, এক প্রান্তে লাল,
আমার বাংলাদেশ
খোলা জানালা দখিনের বাতাসে | khola janala lyrics in english
Khola Janala - Tahsin Ahmed Khola janala Dokhiner batashe Dheke jay pordar arale Kokhon tumi Eshe heshe bole dao Achi tomar pashe Bohudur poth vishon akabaka Cholte vishon voy Tumi eshe bole dao Achi ami pashe korona kichutei voy Kokhono vabini Chole jabe tumi Amake evabe kadiye Kokhono bujhini FireRead more
Khola Janala – Tahsin Ahmed
Khola janala
Dokhiner batashe
Dheke jay pordar arale
Kokhon tumi
Eshe heshe bole dao
Achi tomar pashe
Bohudur poth
vishon akabaka
Cholte vishon voy
Tumi eshe bole dao
Achi ami pashe
korona kichutei voy
Kokhono vabini
Chole jabe tumi
Amake evabe kadiye
Kokhono bujhini
Fire ashbe na
Amar prithibi rangiye
Onek pothe pothik ami
Klanto shorboshesh
Tomar pother thikana khuje
Ami aj oboshesh
Tumi amar prothomo shesh
Jiboner valobasha
Tomar majhe taito amar
Jiboner joto asha
Kokhono vabini
Chole jabe tumi
Amake evabe kadiye
Kokhono bujhini
Fire ashbe na
Amar prithibi rangiye
Shada akashe megher velai
Robe ronger khela
Kokhono kalo Kokhono nil
Kokhono ba dhushor shada
Amar akash jure chilo
Tomari ronger mela
Shadar majhe kalo boshie
Tomar bidayer pala
Kokhono vabini
See lessChole jabe tumi
Amake evabe kadiye
Kokhono bujhini
হয়তো তোমারি জন্য | haito tomar jonno lyrics
Hoyto Tomari Jonno (Manna Dey) হয়তো তোমারি জন্য হয়েছি প্রেমে যে বন্য জানি তুমি অনন্য আশার হাত বাড়াই যদি কখনো এ প্রান্তে চেয়েছি তোমায় জানতে শুরু থেকে শেষ প্রান্তে শুধু ছুটে গেছি তাই আমি যে নিজেই মত্ত জানিনা তোমার শর্ত যদি বা ঘটে অনর্থ তবু তোমাকে চাই আমি যে দুরন্ত দু’চোখে অনন্ত ঝড়ের দিগন্ত জুড়েই স্বপRead more
Hoyto Tomari Jonno (Manna Dey)
হয়তো তোমারি জন্য
হয়েছি প্রেমে যে বন্য
জানি তুমি অনন্য
আশার হাত বাড়াই
যদি কখনো এ প্রান্তে
চেয়েছি তোমায় জানতে
শুরু থেকে শেষ প্রান্তে
শুধু ছুটে গেছি তাই
আমি যে নিজেই মত্ত
জানিনা তোমার শর্ত
যদি বা ঘটে অনর্থ
তবু তোমাকে চাই
আমি যে দুরন্ত
See lessদু’চোখে অনন্ত
ঝড়ের দিগন্ত জুড়েই
স্বপ্ন চড়াই
তুমি তো বলনি মন্দ
তবু কেন প্রতিবন্ধ
রেখোনা মনের দ্বন্দ্ব
সব ছেড়ে চল যাই
কফি হাউসের সেই আড্ডাটা | kothay hariye gelo sonali bikel
Coffee houser sei addata কফি হাউসের সেই আড্ডাটা আজ আর নেই আজ আর নেই কোথায় হারিয়ে গেল সোনালী বিকেলগুলো সেই আজ আর নেই । নিখিলেশ প্যারিসে, মঈদুল ঢাকাতে নেই তারা আজ কোন খবরে গ্র্যাণ্ডের গীটারিস্ট গোয়ানীস ডিসুজা ঘুমিয়ে আছে যে আজ কবরে কাকে যেন ভালোবেসে আঘাত পেয়ে যে শেষে পাগলা গারদে আছে রমা রায় অমলটা ধুঁকছRead more
Coffee houser sei addata
কফি হাউসের সেই আড্ডাটা আজ আর নেই
আজ আর নেই
কোথায় হারিয়ে গেল
সোনালী বিকেলগুলো সেই
আজ আর নেই ।
নিখিলেশ প্যারিসে, মঈদুল ঢাকাতে
নেই তারা আজ কোন খবরে
গ্র্যাণ্ডের গীটারিস্ট গোয়ানীস ডিসুজা
ঘুমিয়ে আছে যে আজ কবরে
কাকে যেন ভালোবেসে আঘাত পেয়ে যে শেষে
পাগলা গারদে আছে রমা রায়
অমলটা ধুঁকছে দুরন্ত ক্যানসারে
জীবন করে নি তাকে ক্ষমা হায় ।
সুজাতাই আজ শুধু সবচেয়ে সুখে আছে
শুনেছি তো লাখ্ পতি স্বামী তার
হীরে আর জহরতে আগাগোড়া মোড়া সে
গাড়ীবাড়ী সবকিছু দামী তার
আর্ট কলেজের ছেলে নিখিলেশ সান্যাল
বিজ্ঞাপনের ছবি আঁকতো
আর চোখ ভরা কথা নিয়ে
নির্বাক শ্রোতা হয়ে
ডিসুজাটা বসে শুধু থাকতো ।
একটা টেবিলে সেই তিন চার ঘন্টা
চারমিনারটা ঠোঁটে জ্বলতো
কখনো বিষ্ণু দে কখনো যামিনী রায়
এই নিয়ে তর্কটা চলতো
রোদ ঝড় বৃষ্টিতে যেখানেই যে থাকুক
কাজ সেরে ঠিক এসে জুটতাম
চারটেতে শুরু হয়ে জমিয়ে আড্ডা মেরে
সাড়ে সাতটায় ঠিক উঠতাম ।
কবি কবি চেহারা কাঁধেতে ঝোলানো ব্যাগ
মুছে যাবে অমলের নামটা
একটা কবিতা তার হোল না কোথাও ছাপা
পেলনা সে প্রতিভার দামটা
অফিসের সোশালে ‘অ্যামেচার’ নাটকে
রমা রায় অভিনয় করতো
কাগজের রিপোর্টার মঈদুল এসে রোজ
কি লিখেছে তাই শুধু পড়তো ।
সেই সাত জন নেই আজ
টেবিলটা তবু আছে
সাতটা পেয়ালা অজোও খালি নেই
একই সে বাগানে আজ
এসেছে নতুন কুঁড়ি
শুধু সেই সেদিনের মালী নেই
কত স্বপনের রোদ ওঠে এই কফি হাউসে
কত স্বপ্ন মেঘে ঢেকে যায়
কত জন এল গেলো
কতজনই আসবে
কফি হাউসটা শুধু থেকে যায় ।
কফি হাউসের সেই আড্ডাটা আজ আর নেই
See lessআজ আর নেই
কোথায় হারিয়ে গেল
সোনালী বিকেলগুলো সেই
আজ আর নেই ।