Sign Up

Continue with Facebook
Continue with Google
Continue with Twitter
or use


Have an account? Sign In Now

Sign In

Continue with Facebook
Continue with Google
Continue with Twitter
or use


Forgot Password?

Don't have account, Sign Up Here

Forgot Password

Lost your password? Please enter your email address. You will receive a link and will create a new password via email.


Have an account? Sign In Now

Sorry, you do not have a permission to ask a question, You must login to ask question.

Continue with Facebook
Continue with Google
Continue with Twitter
or use


Forgot Password?

Need An Account, Sign Up Here
Bengali Forum Logo Bengali Forum Logo
Sign InSign Up

Bengali Forum

Bengali Forum Navigation

  • বিভাগ
  • বিষয়
  • ব্লগ
  • বাংলা অভিধান
  • হযবরল
Search
Ask A Question

Mobile menu

Close
Ask a Question
  • বাংলা অভিধান
  • সাহিত্য
  • শিক্ষা
  • রচনা
  • সাধারণ জ্ঞান
  • ইংলিশ টু বাংলা
  • বিজ্ঞান
  • বাংলা কুইজ
  • ধৰ্ম ও সংস্কৃতি
  • ইতিহাস
  • মতামত
In: শিক্ষা

শ্রীমন্ত শঙ্করদেব রচনা | Srimanta Sankardev Essay in Bengali?

শ্রীমন্ত শঙ্করদেব রচনা | Srimanta Sankardev Essay in Bengali?
All Bangla ParagraphBangla RachanaBengali EssayBengali RachanaEssayParagraphঅনুচ্ছেদবাংলা প্রবন্ধবাংলা রচনা
  • 3
  • 9,830
  • 0
Answer

    3 Answers

    1. Akmal
      2020-02-28T20:41:49+05:30Added an answer on February 28, 2020 at 8:41 pm
      This answer was edited.

      মহাপুরুষ শ্ৰীমন্ত শঙ্করদেব

      ভূমিকা : পৃথিবীতে যখনই অধর্ম আধিপত্য বিস্তার করে ফেলে তখনই সাধুজনদের রক্ষা ও অধর্মীদের বিনাশের জন্য ভগবান যুগে যুগে আবির্ভূত হন। আসল কথা এই যে, বিপন্ন পথভ্রষ্ট জাতিকে সুস্থ-সুন্দর পথ দেখাবার জন্য যুগের প্রয়োজনেই দেবকল্প মানুষের আবির্ভূত হয় । এরূপ ধর্মীয় ও সামাজিক পট ভূমিকায় শঙ্করদেব আবির্ভাব হয়ে সমগ্ৰ অসমীয়া জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করে সুস্থ জীবন চেতনায় প্রতিষ্ঠিত করেছিলেন। এ কথা বলা যায় যে, শ্ৰীমন্ত শঙ্করদেব মধ্যযুগের জনজীবনে নবজাগরণ বা রেনেসাস ঘটিয়ে ছিলেন।

      জন্ম ও বংশ পরিচয় : আসামের নগাওঁ জেলার অন্তর্গত বরদোয়ার আলিপুখুরী গ্রামে ১৪৪৯ খৃস্টাব্দে শঙ্করদেব জন্ম গ্রহণ করেন। তার পিতার নাম কুসুমবর ও মাতার নাম সত্যসন্ধ্যাদেবী। তার জন্মক্ষণে মঙ্গল সূচক নানা অলৌকিক ঘটনা ঘটেছিল। এ থেকেই তাকে বিষ্ণুর অংশাবতার বলে গ্রহণ করা হয়। অতি শৈশবে শঙ্কর তার পিতা মাতাকে হারান। তাই তিনি তার পিতামহী খেরসূতী আইর সযত্ন স্নেহে প্রতিপালিত হন। বাল্যকালে তাকে মহেন্দ্ৰ কন্দলীর পাঠশালায় ভর্তি করা হয়। সেখানে তিনি অলৌকিক প্রতিভার পরিচয় দিয়ে বাল্যশিক্ষা সমাপ্ত করেন। |

      সাধনা ও আধ্যাত্ম সিদ্ধিলাভ: বাল্যকাল থেকেই শঙ্কর ধর্মপরায়ণ ও সত্যবাদী ছিলেন। অন্যান্য ধর্ম প্রচারক মহাপুরুষদের ন্যায় তিনি সংসার ধর্ম পরিত্যাগ করে সন্ন্যাস ধর্ম অবলম্বন করেননি। সংসারে থেকে সমাজের মধ্যে বাস করে পবিত্র ধর্মীয় জীবন যাপন করতেন। শঙ্করদেব উপলব্ধি করেছিলেন ঈশ্বর সর্বব্যাপী, সর্বশক্তিমান, নিরাকার আর অব্যক্ত।।

      মতবাদ ও ধর্মপ্রচার : বৈষ্ণবীয় ভক্তির আলােকে তিনি উপলদ্ধি করেন, ‘কষ্ণস্তু ভগবান স্বয়ং’। তিনি এক এবং অদ্বিতীয়। সেই একেশ্বরই স্রষ্টা, দুষ্টা, ত্রাতা ও সংহার কর্তা। এই মতবাদের ভিত্তিতে শঙ্করদেব “এক শরণ ভাগবতী ধর্ম” প্রবর্তন প্রবর্তিত করেন। এই ধর্মীয় মতবাদের মূল কথা হলাে – শ্রী হরির শরণ নিয়ে তার নাম শ্রবণ ও কীর্তন করলে এ সংসারের পাপ-তাপ, জরা-ব্যাধি থেকে মুক্তি লাভ করা যায়। তার প্রবর্তিত ধর্মমতে অস্পৃশ্যতা, জাতিভেদ ও জীব হত্যার স্থান নেই। সর্বজীবেই ঈশ্বরের প্রকাশ এবং তারা সকলেই প্রণম্য।

      তীর্থ পরিক্রমা ও গার্হস্থ্যধর্ম : পরিণত বয়সে শঙ্করদেব দু’বার নানা তীর্থে পরিভ্রমণ করেন। এই সময়ে তিনি বহু সাধু মহাপুরুষদের সঙ্গে ধর্মালােচনা করে এক নুতন দৃষ্টিলাভ করেন। ভারতের পবিত্র তীর্থ ক্ষেত্র গুলি পরিভ্রমণ করে সত্যজ্ঞান নিয়ে তিনি দেশে প্রত্যাবর্তন করেছিলেন। তিনি সন্ন্যাসধর্ম গ্রহণ করেননি, তিনি ছিলেন নিরাসক্ত গৃহী। তার কাছে গৃহী ও ত্যাগীর স্থান সমান। তিনি মনে করতেন মানুষ সংসার ধর্ম পালন করলেও ঈশ্বরের করুণা লাভ করতে পারে।

      ধর্মমতের সংক্ষিপ্ত পরিচয় : শ্ৰীমন্ত শঙ্করদেব ছিলেন মানব প্রেমিক। সকল মানুষই ঈশ্বরের সন্তান। প্রতিটি মানুষের মধ্যে একই-ভগবানের অংশ রয়েছে সুতরাং স্পৃশ্য ও অস্পৃশ্যের ভেদ সৃষ্টি করা মানে ঈশ্বরকে অবহেলা করারই নামান্তর।

      “কোথা তুমি খুঁজিছ ঈশ্বর ?

      জীবে প্রেম করে যেইজন। |

      সেইজন সেবিছে ঈশ্বর।”

      – এই সত্যকে শঙ্করদেব মনে প্রাণে অনুভব করতেন। মানুষকে ভালবাসতে না পারলে, কেউ ঈশ্বরকে ভালবাসতে পারে না। “মানুষকে ভালবাস, সত্য কথা বল, মানুষের মধ্যে বিভেদ সৃষ্টি করিবে না; তবেই পাইবে ভগবানের আশীর্বাদ, জীবনে আসিবে শান্তি ও মুক্তি।”

      – এটাই ছিল শংকরদেবের বাণী ।

      সাহিত্য কৃতি : শঙ্করদেব আদর্শ ধর্মনীতি ও সমাজনীতি প্রচারের জন্য বহু- গীত ও নাটক রচনা করেন। তার রচিত ‘বরগীত’ ও ‘অঙ্কীয়া নট” অসমীয়া সাহিত্যের অপূর্ব সম্পদ। তিনি বহু বরগীত এবং কালীয় দমন, কেলি গােপাল, রামবিজয়, রুক্মিনী হরণ, পারিজাত হরণ প্রভৃতি নাটক রচনা করেন। অসমীয়া ধর্মীয় সাহিত্য এই সকল গ্রন্থের প্রভাবে বিশেষ সমৃদ্ধ।

      সাহিত্য সংস্কৃতির ক্ষেত্রে অবদান : তিনি ভাগবতের কাহিনি অবলম্বন করে হরিশচন্দ্র উপাখ্যান, অজামিল উপাখ্যান, বলিছলন ইত্যাদি গ্রন্থ রচনা করেন। এগুলি ছাড়াও তিনি ‘ভক্তি প্রদীপ’, ‘অনাদি পাতন’, ‘ভক্তিরত্নাকর গুণমালা’, ‘রামায়ণের উত্তরাকাণ্ড’ ইত্যাদি গ্রন্থ রচনা করে অসমীয়া ধর্ম সংস্কৃতির পথ নির্দেশ করেন। তাঁর রচিত গ্রন্থ সমূহে অসমীয়া জাতির রীতি-নীতি, আচার-ব্যবহার ও অসমীয়া সংস্কৃতির আদর্শ বর্ণিত হয়েছে। সমবেত কীর্তন ও নাট্যাভনয়ের পথিকৃৎ তিনি। তাছাড়া ‘নামঘর’ স্থাপন করা শঙ্করদেবের আর একটি কীর্তি। তার এসব কাজের ফলে অসমীয়া জনগণ ঐক্যবােধ ও মিলন চেতনায় দীক্ষিত হতে পেরেছে।

      উপসংহারঃ মহাপুরুষ শঙ্কর দেব একশত কড়ি বৎসর বয়সে দেহত্যাগ করেন। এই কাল-সীমার মধ্যেই অসমীয়া সমাজ বহুমুখী সমৃদ্ধি লাভ করে। তার প্রবর্তিত নব বৈষ্ণব ধর্ম, রচিত সাহিত্য ধর্ম-সংস্কৃতি ও সামাজিক জীবনকে সঞ্জীবিত করে। শ্ৰীমন্ত শঙ্করদেব একক প্রয়াসে একটি জাতির ধর্ম-সমাজ-সংস্কৃতিকে যে ভাবে সর্বাঙ্গীণ উন্নতি ও চিৎপ্রকর্ষের অভিমুখে প্রেরণ করেন, বিশ্বের ইতিহাসে তার তুলনা বিরল।

      • 1
      • Mimi Candy

        Mimi Candy

        • 0 Questions
        • 1 Answer
        • 0 Best Answers
        • 15 Points
        View Profile
        Mimi Candy
        2022-02-21T20:32:55+05:30Replied to answer on February 21, 2022 at 8:32 pm

        Nic

        • 0
    2. Akmal Mahmud Shah
      2020-02-28T20:44:22+05:30Added an answer on February 28, 2020 at 8:44 pm

      মহাপুরুষ শ্ৰীমন্ত শঙ্করদেব
      ১। ভূমিকা : পৃথিবীতে যখনই অধর্ম আধিপত্য বিস্তার করে ফেলে তখনই সাধুজনদের রক্ষা ও অধর্মীদের বিনাশের জন্য ভগবান যুগে যুগে আবির্ভূত হন। আসল কথা এই যে, বিপন্ন পথভ্রষ্ট জাতিকে সুস্থ-সুন্দর পথ দেখাবার জন্য যুগের প্রয়োজনেই দেবকল্প মানুষের আবির্ভূত হয় । এরূপ ধর্মীয় ও সামাজিক পট ভূমিকায় শঙ্করদেব আবির্ভাব হয়ে সমগ্ৰ অসমীয়া জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করে সুস্থ জীবন চেতনায় প্রতিষ্ঠিত করেছিলেন। এ কথা বলা যায় যে, শ্ৰীমন্ত শঙ্করদেব মধ্যযুগের জনজীবনে নবজাগরণ বা রেনেসাস ঘটিয়ে ছিলেন।
      ২। জন্ম ও বংশ পরিচয় : আসামের নগাওঁ জেলার অন্তর্গত বরদোয়ার আলিপুখুরী গ্রামে ১৪৪৯ খৃস্টাব্দে শঙ্করদেব জন্ম গ্রহণ করেন। তার পিতার নাম কুসুমবর ও মাতার নাম সত্যসন্ধ্যাদেবী। তার জন্মক্ষণে মঙ্গল সূচক নানা অলৌকিক ঘটনা ঘটেছিল। এ থেকেই তাকে বিষ্ণুর অংশাবতার বলে গ্রহণ করা হয়। অতি শৈশবে শঙ্কর তার পিতা মাতাকে হারান। তাই তিনি তার পিতামহী খেরসূতী আইর সযত্ন স্নেহে প্রতিপালিত হন। বাল্যকালে তাকে মহেন্দ্ৰ কন্দলীর পাঠশালায় ভর্তি করা হয়। সেখানে তিনি অলৌকিক প্রতিভার পরিচয় দিয়ে বাল্যশিক্ষা সমাপ্ত করেন। |
      ৩। সাধনা ও আধ্যাত্ম সিদ্ধিলাভ: বাল্যকাল থেকেই শঙ্কর ধর্মপরায়ণ ও সত্যবাদী ছিলেন। অন্যান্য ধর্ম প্রচারক মহাপুরুষদের ন্যায় তিনি সংসার ধর্ম পরিত্যাগ করে সন্ন্যাস ধর্ম অবলম্বন করেননি। সংসারে থেকে সমাজের মধ্যে বাস করে পবিত্র ধর্মীয় জীবন যাপন করতেন। শঙ্করদেব উপলব্ধি করেছিলেন ঈশ্বর সর্বব্যাপী, সর্বশক্তিমান, নিরাকার আর অব্যক্ত।।
      ৪। মতবাদ ও ধর্মপ্রচার : বৈষ্ণবীয় ভক্তির আলােকে তিনি উপলদ্ধি করেন, ‘কষ্ণস্তু ভগবান স্বয়ং’। তিনি এক এবং অদ্বিতীয়। সেই একেশ্বরই স্রষ্টা, দুষ্টা, ত্রাতা ও সংহার কর্তা। এই মতবাদের ভিত্তিতে শঙ্করদেব “এক শরণ ভাগবতী ধর্ম” প্রবর্তন প্রবর্তিত করেন। এই ধর্মীয় মতবাদের মূল কথা হলাে – শ্রী হরির শরণ নিয়ে তার নাম শ্রবণ ও কীর্তন করলে এ সংসারের পাপ-তাপ, জরা-ব্যাধি থেকে মুক্তি লাভ করা যায়। তার প্রবর্তিত ধর্মমতে অস্পৃশ্যতা, জাতিভেদ ও জীব হত্যার স্থান নেই। সর্বজীবেই ঈশ্বরের প্রকাশ এবং তারা সকলেই প্রণম্য।
      ৫। তীর্থ পরিক্রমা ও গার্হস্থ্যধর্ম : পরিণত বয়সে শঙ্করদেব দু’বার নানা তীর্থে পরিভ্রমণ করেন। এই সময়ে তিনি বহু সাধু মহাপুরুষদের সঙ্গে ধর্মালােচনা করে এক নুতন দৃষ্টিলাভ করেন। ভারতের পবিত্র তীর্থ ক্ষেত্র গুলি পরিভ্রমণ করে সত্যজ্ঞান নিয়ে তিনি দেশে প্রত্যাবর্তন করেছিলেন। তিনি সন্ন্যাসধর্ম গ্রহণ করেননি, তিনি ছিলেন নিরাসক্ত গৃহী। তার কাছে গৃহী ও ত্যাগীর স্থান সমান। তিনি মনে করতেন মানুষ সংসার ধর্ম পালন করলেও ঈশ্বরের করুণা লাভ করতে পারে।
      ৬। ধর্মমতের সংক্ষিপ্ত পরিচয় : শ্ৰীমন্ত শঙ্করদেব ছিলেন মানব প্রেমিক। সকল মানুষই ঈশ্বরের সন্তান। প্রতিটি মানুষের মধ্যে একই-ভগবানের অংশ রয়েছে সুতরাং স্পৃশ্য ও অস্পৃশ্যের ভেদ সৃষ্টি করা মানে ঈশ্বরকে অবহেলা করারই নামান্তর।
      “কোথা তুমি খুঁজিছ ঈশ্বর ?
      জীবে প্রেম করে যেইজন। |
      সেইজন সেবিছে ঈশ্বর।”
      – এই সত্যকে শঙ্করদেব মনে প্রাণে অনুভব করতেন। মানুষকে ভালবাসতে না পারলে, কেউ ঈশ্বরকে ভালবাসতে পারে না। “মানুষকে ভালবাস, সত্য কথা বল, মানুষের মধ্যে বিভেদ সৃষ্টি করিবে না; তবেই পাইবে ভগবানের আশীর্বাদ, জীবনে আসিবে শান্তি ও মুক্তি।”
      – এটাই ছিল শংকরদেবের বাণী ।
      ৭| সাহিত্য কৃতি : শঙ্করদেব আদর্শ ধর্মনীতি ও সমাজনীতি প্রচারের জন্য বহু- গীত ও নাটক রচনা করেন। তার রচিত ‘বরগীত’ ও ‘অঙ্কীয়া নট” অসমীয়া সাহিত্যের অপূর্ব সম্পদ। তিনি বহু বরগীত এবং কালীয় দমন, কেলি গােপাল, রামবিজয়, রুক্মিনী হরণ, পারিজাত হরণ প্রভৃতি নাটক রচনা করেন। অসমীয়া ধর্মীয় সাহিত্য এই সকল গ্রন্থের প্রভাবে বিশেষ সমৃদ্ধ।
      ৮| সাহিত্য সংস্কৃতির ক্ষেত্রে অবদান : তিনি ভাগবতের কাহিনি অবলম্বন করে হরিশচন্দ্র উপাখ্যান, অজামিল উপাখ্যান, বলিছলন ইত্যাদি গ্রন্থ রচনা করেন। এগুলি ছাড়াও তিনি ‘ভক্তি প্রদীপ’, ‘অনাদি পাতন’, ‘ভক্তিরত্নাকর গুণমালা’, ‘রামায়ণের উত্তরাকাণ্ড’ ইত্যাদি গ্রন্থ রচনা করে অসমীয়া ধর্ম সংস্কৃতির পথ নির্দেশ করেন। তাঁর রচিত গ্রন্থ সমূহে অসমীয়া জাতির রীতি-নীতি, আচার-ব্যবহার ও অসমীয়া সংস্কৃতির আদর্শ বর্ণিত হয়েছে। সমবেত কীর্তন ও নাট্যাভনয়ের পথিকৃৎ তিনি। তাছাড়া ‘নামঘর’ স্থাপন করা শঙ্করদেবের আর একটি কীর্তি। তার এসব কাজের ফলে অসমীয়া জনগণ ঐক্যবােধ ও মিলন চেতনায় দীক্ষিত হতে পেরেছে।
      ৯। উপসংহারঃ মহাপুরুষ শঙ্কর দেব একশত কড়ি বৎসর বয়সে দেহত্যাগ করেন। এই কাল-সীমার মধ্যেই অসমীয়া সমাজ বহুমুখী সমৃদ্ধি লাভ করে। তার প্রবর্তিত নব বৈষ্ণব ধর্ম, রচিত সাহিত্য ধর্ম-সংস্কৃতি ও সামাজিক জীবনকে সঞ্জীবিত করে। শ্ৰীমন্ত শঙ্করদেব একক প্রয়াসে একটি জাতির ধর্ম-সমাজ-সংস্কৃতিকে যে ভাবে সর্বাঙ্গীণ উন্নতি ও চিৎপ্রকর্ষের অভিমুখে প্রেরণ করেন, বিশ্বের ইতিহাসে তার তুলনা বিরল।

      • 1

    You must login to add an answer.

    Continue with Facebook
    Continue with Google
    Continue with Twitter
    or use


    Forgot Password?

    Need An Account, Sign Up Here

    Sidebar

    আরও দেখুন

    • আমার জীবনের লক্ষ্য রচনা | Amar jiboner lokkho essay in bengali?
    • আমার জীবনের লক্ষ্য রচনা | bengali essay on my aim in life?
    • মহাত্মা গান্ধী রচনা | bengali essay on mahatma gandhi
    • রচনা : পরিবেশ দূষণ ও তার প্রতিকার | Paribesh dushan o tar pratikar rachana in Bengali?
    • বর্ষাকাল রচনা | borshakal rochona in bengali?
    • Mahatma gandhi essay in bengali? মহাত্মা গান্ধী রচনা ?
    • রচনা : নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসু | Netaji Subhash Chandra Bose essay in Bengali?
    • Swami vivekananda essay in bengali? স্বামী বিবেকানন্দ রচনা ?
    • বাংলা রচনা দৈনন্দিন জীবনে বিজ্ঞান | doinondin jibone biggan bangla rochona?
    • রচনা : আমার প্রিয় খেলা | Amar priyo khela essay in Bengali
    • রচনা: বর্ষাকাল | rainy season paragraph in bengali
    • রচনা : বনভোজন | Bengali essay on Picnic for School student?
    • রচনা : শিক্ষা মূলক ভ্রমণ | Shikha mulok bhraman essay in Bengali
    • রচনা : দেশ ভ্রমণ | Essay on Travelling in Bengali for school student?
    • সংকিপ্ত রচনা : কুকুর | Short Essay on Dog in Bengali
    • রচনা : আমার মা | Amar Maa Bengali Essay for school student?
    • রচনা : একটি গাছ একটি প্রাণ | One tree one life paragraph in Bengali
    • রচনাঃ একটি নদীর আত্মকথা | Autobiography of a river in Bengali
    • রচনাঃ একটি বট গাছের আত্মকথা | Autobiography of a banyan tree in bengali
    • রচনা : পরিবেশ সংরক্ষণ ও তার প্রয়োজনীয়তা | Write an essay on environment in bengali
    Join us on Telegram
    Join our FaceBook Group

    বিষয়

    All Bangla Paragraph (105) Bangla GK (177) Bangla Kobita (203) Bangla Rachana (105) Bengali Meaning (259) Bengali Poems (124) English to Bengali Meaning (270) English to Bengali Translation (256) Kobita (143) অনুচ্ছেদ (127) বাংলা অর্থ (275) বাংলা কবিতা (219) বাংলা বাক্য রচনা (176) বাংলা রচনা (127) বাক্য রচনা (176)

    Footer

    © 2020 Bengali Forum · All rights reserved. Contact Us

    Add Bengali Forum to your Homescreen!

    Add