দীনেশরঞ্জন দাশ ও গােকুলচন্দ্র নাগের সম্পাদনায় ১৩৩০ বঙ্গাব্দের (১৯২৩ খ্রীঃ) ১ বৈশাখ ‘কল্লোল’ পত্রিকা প্রকাশিত হয়। এই পত্রিকার মুখ্য উদ্দেশ্য ছিল বাংলাসাহিত্যকে রবীন্দ্রপ্রবাহ মুক্ত করা। গতানুগতিকতার বদলে পশ্চিমী ভাবনা ও সাহিত্য আন্দোলন ঋদ্ধ বাঙালী যুবসম্প্রদায়ের সাহিত্য মাধ্যম ‘কল্লোল’ বাংলা সাহিত্যে এতটাই আলােড়ন এনেছিল যে ১৯২৩-৩০ সময়কালটি ‘কল্লোলযুগ’ বা ‘কল্লোলের কাল’ বলে চিহ্নিত হয়ে যায়। বুদ্ধদেব বসু, প্রেমেন্দ্র মিত্র, অচিন্ত্যকুমার সেনগুপ্ত, শৈলজানন্দ মুখােপাধ্যায়, বিষ্ণু দে ইত্যাদির রচনা প্রকাশিত হয়ে ‘কল্লোল’ রীতিমতাে মেধাচর্চার প্রাণকেন্দ্র হয়ে ওঠে। কেবল বিতর্ক বা প্রথা ভঙ্গর জন্য নয় আগামী দিনের বাংলা সাহিত্যেও ‘কল্লোল’ এক নতুন ধারার সন্ধান রেখে যায়।
Hridoy
কল্লোল’ পত্রিকার অবদান
দীনেশরঞ্জন দাশ ও গােকুলচন্দ্র নাগের সম্পাদনায় ১৩৩০ বঙ্গাব্দের (১৯২৩ খ্রীঃ) ১ বৈশাখ ‘কল্লোল’ পত্রিকা প্রকাশিত হয়। এই পত্রিকার মুখ্য উদ্দেশ্য ছিল বাংলাসাহিত্যকে রবীন্দ্রপ্রবাহ মুক্ত করা। গতানুগতিকতার বদলে পশ্চিমী ভাবনা ও সাহিত্য আন্দোলন ঋদ্ধ বাঙালী যুবসম্প্রদায়ের সাহিত্য মাধ্যম ‘কল্লোল’ বাংলা সাহিত্যে এতটাই আলােড়ন এনেছিল যে ১৯২৩-৩০ সময়কালটি ‘কল্লোলযুগ’ বা ‘কল্লোলের কাল’ বলে চিহ্নিত হয়ে যায়। বুদ্ধদেব বসু, প্রেমেন্দ্র মিত্র, অচিন্ত্যকুমার সেনগুপ্ত, শৈলজানন্দ মুখােপাধ্যায়, বিষ্ণু দে ইত্যাদির রচনা প্রকাশিত হয়ে ‘কল্লোল’ রীতিমতাে মেধাচর্চার প্রাণকেন্দ্র হয়ে ওঠে। কেবল বিতর্ক বা প্রথা ভঙ্গর জন্য নয় আগামী দিনের বাংলা সাহিত্যেও ‘কল্লোল’ এক নতুন ধারার সন্ধান রেখে যায়।