সূচনা: আমাদের বিদ্যালয়ের নাম বিদ্যাসাগর উচ্চ বিদ্যালয়। ইহা পশ্চিমবঙ্গের বর্ধমান জেলায় অবস্থিত।
ইতিহাস ও ঐতিহ্য: আমাদের বিদ্যালয় আমাদের জেলার এক অন্যতম শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। ইহা ১৯৬৫ সনে স্থাপিত হয়। যাত্রারম্ভে ইহা একটি বেসরকারী প্রতিষ্টান ছিল কিন্তু পরবর্তীকালে সরকারি বিদ্যালয় পরিণত হয়। আমাদের অঞ্চলের বৈশিষ্ট্য জ্ঞানী ব্যক্তিবর্গের প্রচেষ্টায় এই স্কুল স্থাপিত হয়।
অবস্থান: আমাদের স্কুল বর্ধমান জেলার উত্তর-পশ্চিম দিকে অবস্থিত। জেলার মহকুমা থেকে আমাদের স্কুলের দূরত্ব অতি সামান্য। জাতীয় রাস্তার পাশে থাকায় এই স্কুলের যোগাযোগ ব্যবস্থা খুবই উন্নত।
অবকাঠামো: আমাদের বিদ্যালয়ে আঠারো টি শ্রেণিকক্ষ, দুইটি শিক্ষকদের কক্ষ এবং একটি কম্পিউটার ল্যাব রয়েছে। তাছাড়াও আমাদের বিদ্যালয়ে একটি লাইব্রেরী এবং একটি সাইন্স ল্যাবরেটরি ও আছে। ছাত্র-ছাত্রীদের সুবিধার্থে আমাদের স্কুলের সম্মুখে একটি খেলার মাঠ ও পার্কিংয়ের ব্যবস্থা আছে।
আমাদের স্কুলে প্রায় আট শত ছাত্র-ছাত্রী রয়েছে। তাদেরকে সর্বমোট পনেরো জন শিক্ষক শিক্ষিকা নিয়মিত শিক্ষা দান করেন।
সহপাঠ ক্রমিক কার্যাবলী: প্রত্যেকদিন সমাবেশের মধ্যে দিয়েই আমাদের স্কুল আরম্ভ হয়। সমাবেশে শিক্ষকরা বিভিন্ন বিষয়ের উপর বক্তৃতা দিয়ে থাকেন এবং ছাত্ররা অংশগ্রহণ করে বিভিন্ন বিষয়ের উপর তাদের মতামত উপস্থাপন করে। তাছাড়া বিভিন্ন সময়ে নানারকম সামাজিক এবং ধার্মিক উৎসব, বিশেষ বিশেষ দিবস খুব গুরুত্ব সহকারে পালন করা হয়।
উপসংহার: আমাদের বিদ্যালয় ভালো শিক্ষা এবং ভালো ফলাফলের জন্য পুরো জেলায় শিক্ষানুরাগীদের মধ্যে এক বিশেষ স্থান করে নিয়েছে। প্রকৃত অর্থে শিক্ষার আলো ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য সবাই বিদ্যালয়ের কল্যাণ কামনা করে। আমি এই বিদ্যালয়ের ছাত্র হিসাবে অনেক গর্ববোধ করে থাকি।
ভুমিকাঃ শিক্ষা জাতীর মেরুদণ্ড। এক সময় শিক্ষা ছিল আশ্রমকেন্দ্রিক।আশ্রমে থেকেই গুরুর কাছে থেকেই শিক্ষা গ্রহণ করতে হতো।আদর্শ বিদ্যালয় হলো এক একটি আশ্রম সরুপ। এমনি একটি আশ্রম আমার বিদ্যালয়। এটির নাম কাজীফরি প্রাইমারি স্কুল।
প্রতিষ্ঠাঃ কাজীফরি প্রাইমারি বিদ্যালয় ১৯৭২ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। প্রথম থেকে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত এ স্কুল শিক্ষা দান করা হয়।
অবস্থানঃ এটি ঢাকা মহানগরির কেন্দ্রবিন্দুতে আমাদের বিদ্যালয় অবস্থিত। বিদ্যালয়ে আসা-যাওয়ার জন্য ভালো ব্যবস্থা রয়েছ। মহানগরের যেকোনো এলাকা থেকে বিদ্যালয় সহজে যাওয়া যা।
বিদ্যালয়ের পরিবেশঃ বিদ্যালয়ে বিভিন্ন ধরনের গাছ রয়েছে। এখানে একটি বিশাল চারতলা ভবন রয়েছে। প্রতিটি শ্রেণিতে তিনটি করে শাখা রয়েছ। প্রতিটি শাখার জন্য রয়েছে। প্রতি শাখার জন্য রয়েছে আলাদা ও পরিপাটি শ্রেনিকক্ষ। ৯০ জন শিক্ষকের জন্য রয়েছে ৩টি সুন্দর কক্ষ। একটি বড় পাঠাগার আছে। সেখানে বিভিন্ন ধরনের বই রয়েছ। বিদ্যালয়ের সামনে বিশাল মাঠ রয়েছে।
আনুষ্ঠানাদিঃ ক্লাসগুলো সারা বছর বিভিন্ন কর্মকাণ্ডের আয়োজন করে থাকে। এঅনুষ্ঠানে দেশবিদেশর বিখ্যাত ব্যক্তি বর্গ আসেন।
খেলাধুলাঃ আমাদের খেলার মাঠ অনেক বড়। মাঠে নিয়মিত খেলা হয়। আমাদের বিদ্যালয়ে ফুটবল, ক্রকেট ও বাস্কেটবল টিম আছ।
উপসংহারঃ একটি আর্দশ বিদ্যালয় বলতে যা বোঝায়, আমার বিদ্যালয় তাই। এ প্রতিষ্ঠানের একটি শিক্ষাথী হতে পারে আমি গর্বিত। আমি দোয়া করি, যেন এপ্রতিষ্ঠানটির আরো উন্নত হোক।
Hridoy
আমাদের বিদ্যালয়
সূচনা: আমাদের বিদ্যালয়ের নাম বিদ্যাসাগর উচ্চ বিদ্যালয়। ইহা পশ্চিমবঙ্গের বর্ধমান জেলায় অবস্থিত।
ইতিহাস ও ঐতিহ্য: আমাদের বিদ্যালয় আমাদের জেলার এক অন্যতম শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। ইহা ১৯৬৫ সনে স্থাপিত হয়। যাত্রারম্ভে ইহা একটি বেসরকারী প্রতিষ্টান ছিল কিন্তু পরবর্তীকালে সরকারি বিদ্যালয় পরিণত হয়। আমাদের অঞ্চলের বৈশিষ্ট্য জ্ঞানী ব্যক্তিবর্গের প্রচেষ্টায় এই স্কুল স্থাপিত হয়।
অবস্থান: আমাদের স্কুল বর্ধমান জেলার উত্তর-পশ্চিম দিকে অবস্থিত। জেলার মহকুমা থেকে আমাদের স্কুলের দূরত্ব অতি সামান্য। জাতীয় রাস্তার পাশে থাকায় এই স্কুলের যোগাযোগ ব্যবস্থা খুবই উন্নত।
অবকাঠামো: আমাদের বিদ্যালয়ে আঠারো টি শ্রেণিকক্ষ, দুইটি শিক্ষকদের কক্ষ এবং একটি কম্পিউটার ল্যাব রয়েছে। তাছাড়াও আমাদের বিদ্যালয়ে একটি লাইব্রেরী এবং একটি সাইন্স ল্যাবরেটরি ও আছে। ছাত্র-ছাত্রীদের সুবিধার্থে আমাদের স্কুলের সম্মুখে একটি খেলার মাঠ ও পার্কিংয়ের ব্যবস্থা আছে।
আমাদের স্কুলে প্রায় আট শত ছাত্র-ছাত্রী রয়েছে। তাদেরকে সর্বমোট পনেরো জন শিক্ষক শিক্ষিকা নিয়মিত শিক্ষা দান করেন।
সহপাঠ ক্রমিক কার্যাবলী: প্রত্যেকদিন সমাবেশের মধ্যে দিয়েই আমাদের স্কুল আরম্ভ হয়। সমাবেশে শিক্ষকরা বিভিন্ন বিষয়ের উপর বক্তৃতা দিয়ে থাকেন এবং ছাত্ররা অংশগ্রহণ করে বিভিন্ন বিষয়ের উপর তাদের মতামত উপস্থাপন করে। তাছাড়া বিভিন্ন সময়ে নানারকম সামাজিক এবং ধার্মিক উৎসব, বিশেষ বিশেষ দিবস খুব গুরুত্ব সহকারে পালন করা হয়।
উপসংহার: আমাদের বিদ্যালয় ভালো শিক্ষা এবং ভালো ফলাফলের জন্য পুরো জেলায় শিক্ষানুরাগীদের মধ্যে এক বিশেষ স্থান করে নিয়েছে। প্রকৃত অর্থে শিক্ষার আলো ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য সবাই বিদ্যালয়ের কল্যাণ কামনা করে। আমি এই বিদ্যালয়ের ছাত্র হিসাবে অনেক গর্ববোধ করে থাকি।
Jannatul Roja
আমাদের বিদ্যালয় (level-3)
ভুমিকাঃ শিক্ষা জাতীর মেরুদণ্ড। এক সময় শিক্ষা ছিল আশ্রমকেন্দ্রিক।আশ্রমে থেকেই গুরুর কাছে থেকেই শিক্ষা গ্রহণ করতে হতো।আদর্শ বিদ্যালয় হলো এক একটি আশ্রম সরুপ। এমনি একটি আশ্রম আমার বিদ্যালয়। এটির নাম কাজীফরি প্রাইমারি স্কুল।
প্রতিষ্ঠাঃ কাজীফরি প্রাইমারি বিদ্যালয় ১৯৭২ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। প্রথম থেকে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত এ স্কুল শিক্ষা দান করা হয়।
অবস্থানঃ এটি ঢাকা মহানগরির কেন্দ্রবিন্দুতে আমাদের বিদ্যালয় অবস্থিত। বিদ্যালয়ে আসা-যাওয়ার জন্য ভালো ব্যবস্থা রয়েছ। মহানগরের যেকোনো এলাকা থেকে বিদ্যালয় সহজে যাওয়া যা।
বিদ্যালয়ের পরিবেশঃ বিদ্যালয়ে বিভিন্ন ধরনের গাছ রয়েছে। এখানে একটি বিশাল চারতলা ভবন রয়েছে। প্রতিটি শ্রেণিতে তিনটি করে শাখা রয়েছ। প্রতিটি শাখার জন্য রয়েছে। প্রতি শাখার জন্য রয়েছে আলাদা ও পরিপাটি শ্রেনিকক্ষ। ৯০ জন শিক্ষকের জন্য রয়েছে ৩টি সুন্দর কক্ষ। একটি বড় পাঠাগার আছে। সেখানে বিভিন্ন ধরনের বই রয়েছ। বিদ্যালয়ের সামনে বিশাল মাঠ রয়েছে।
আনুষ্ঠানাদিঃ ক্লাসগুলো সারা বছর বিভিন্ন কর্মকাণ্ডের আয়োজন করে থাকে। এঅনুষ্ঠানে দেশবিদেশর বিখ্যাত ব্যক্তি বর্গ আসেন।
খেলাধুলাঃ আমাদের খেলার মাঠ অনেক বড়। মাঠে নিয়মিত খেলা হয়। আমাদের বিদ্যালয়ে ফুটবল, ক্রকেট ও বাস্কেটবল টিম আছ।
উপসংহারঃ একটি আর্দশ বিদ্যালয় বলতে যা বোঝায়, আমার বিদ্যালয় তাই। এ প্রতিষ্ঠানের একটি শিক্ষাথী হতে পারে আমি গর্বিত। আমি দোয়া করি, যেন এপ্রতিষ্ঠানটির আরো উন্নত হোক।
Hridoy
রচনাটির জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।