উল্লিখিত অংশটুকু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বোঝাপড়া কবিতার অন্তর্গত।
কবি এখানে বলতে চাইছেন যে, আমরা যদি আমাদের মধ্যে ভেদাভেদ, দ্বন্দ্ব না রেখে একে অপরের সাথে ভ্রাতৃসুলভ, বন্ধুসুলভ আচার-আচরণ রাখি তাহলে সেই বিষয়টি অনেক সুখের। অর্থাৎ রবীন্দ্রনাথ বলতে চাইছেন যে মানুষের মধ্যে মনোমালিন্য, ভেদাভেদ থাকাটা স্বাভাবিক কিন্তু তা নিয়ে অযথা বাড়াবাড়ি ঠিক নয়। বরং মতভেদ, ঈর্ষা, হিংসা ইত্যাদি ছেড়ে দিয়ে শ্রদ্ধার সহিত একে অপরের সহিত মিলেমিশে থাকাই উত্তম। তাতে করে মনে শান্তি আসে এবং অনেক সুখ পাওয়া যায়।
Hridoy
উল্লিখিত অংশটুকু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বোঝাপড়া কবিতার অন্তর্গত।
কবি এখানে বলতে চাইছেন যে, আমরা যদি আমাদের মধ্যে ভেদাভেদ, দ্বন্দ্ব না রেখে একে অপরের সাথে ভ্রাতৃসুলভ, বন্ধুসুলভ আচার-আচরণ রাখি তাহলে সেই বিষয়টি অনেক সুখের। অর্থাৎ রবীন্দ্রনাথ বলতে চাইছেন যে মানুষের মধ্যে মনোমালিন্য, ভেদাভেদ থাকাটা স্বাভাবিক কিন্তু তা নিয়ে অযথা বাড়াবাড়ি ঠিক নয়। বরং মতভেদ, ঈর্ষা, হিংসা ইত্যাদি ছেড়ে দিয়ে শ্রদ্ধার সহিত একে অপরের সহিত মিলেমিশে থাকাই উত্তম। তাতে করে মনে শান্তি আসে এবং অনেক সুখ পাওয়া যায়।