Sign Up

Continue with Facebook
Continue with Google
Continue with Twitter
or use


Have an account? Sign In Now

Sign In

Continue with Facebook
Continue with Google
Continue with Twitter
or use


Forgot Password?

Don't have account, Sign Up Here

Forgot Password

Lost your password? Please enter your email address. You will receive a link and will create a new password via email.


Have an account? Sign In Now

Sorry, you do not have a permission to ask a question, You must login to ask question.

Continue with Facebook
Continue with Google
Continue with Twitter
or use


Forgot Password?

Need An Account, Sign Up Here
Bengali Forum Logo Bengali Forum Logo
Sign InSign Up

Bengali Forum

Bengali Forum Navigation

  • বিভাগ
  • বিষয়
  • ব্লগ
  • বাংলা অভিধান
  • হযবরল
Search
Ask A Question

Mobile menu

Close
Ask a Question
  • বাংলা অভিধান
  • সাহিত্য
  • শিক্ষা
  • রচনা
  • সাধারণ জ্ঞান
  • ইংলিশ টু বাংলা
  • বিজ্ঞান
  • বাংলা কুইজ
  • ধৰ্ম ও সংস্কৃতি
  • ইতিহাস
  • মতামত
In: সাহিত্য

ইলিয়াস- লিও তলস্তয় | elias by leo tolstoy in bengali

ইলিয়াস- লিও তলস্তয় | elias by leo tolstoy in bengali
  • 1
  • 3,799
  • 0
Answer

    1 Answer

    1. Hridoy

      Hridoy

      • 0 Questions
      • 373 Answers
      • 7 Best Answers
      • 3 Points
      View Profile
      Hridoy
      2020-04-14T02:27:38+05:30Added an answer on April 14, 2020 at 2:27 am

      ইলিয়াস

      লেখকঃ লিও তলস্তয়
      অনুবাদ : মণীন্দ্র দত্ত

      উফা প্রদেশে ইলিয়াস নামে একজন বাকির বাস করত।ইলিয়াসের বিয়ের এক বছর পরে যখন তার বাবা মারা গেল তখন সে না ধনী, না দরিদ্র। সাতটা ঘােটকী, দুটো গােরু আর কুড়িটা ভেড়া—এই তার যা কিছু বিষয়-সম্পত্তি। কিন্তু ইলিয়াসের সুব্যবস্থায় তার সম্পত্তি কিছু কিছু করে বাড়তে লাগল। সে আর তার স্ত্রী সকলের আগে ঘুম থেকে ওঠে আর সকলের পরে ঘুমােতে যায়। সকাল থেকে রাত পর্যন্ত কাজ করে। ফলে প্রতি বছরই তার অবস্থার উন্নতি হতে লাগল।এইভাবে পঁয়ত্রিশ বছর পরিশ্রম করে সে প্রচুর সম্পত্তি করে ফেলল। তখন তার দুশাে ঘােড়া, দেড়শাে। গােরু-মােষ, আর বারােশাে ভেড়া। ভাড়াটে মজুররা তার গােরু-ঘােড়ার দেখাশােনা করে, ভাড়াটে মজুরানিরা দুধ দোয়, কুমিস, মাখন আর পনির তৈরি করে। মােট কথা, ইলিয়াসের তখন খুব বােলবােলাও, পাশেপাশের সকলেই তাকে ঈর্ষা করে। বলে: ‘ইলিয়াস তাে ভাগ্যবান পুরুষ; কোনাে কিছুরই অভাব নেই; ওর তাে মরবারই দরকার নেই।

      ক্রমে ভালাে ভালাে লােকের সঙ্গে তার পরিচয় হতে লাগল। দূর দূরান্তর থেকে অতিথিরা তার সঙ্গে দেখা করতে আসে। সকলকেই স্বাগত জানিয়ে সে তাদের ভােজ্য পানীয় দিয়ে সেবা করে। যে যখনই আসুক, কুমিস, চা, শরবত আর মাংস সব সময়েই হাজির। অতিথি এলেই একটা বা দুটো ভেড়া মারা হয়; সংখ্যায় বেশি হলে ঘােটকীও মারা হয়। |

      ইলিয়াসের দুই ছেলে, এক মেয়ে। সকলেরই বিয়ে হয়ে গেছে। ইলিয়াস যখন গরিব ছিল, ছেলেরা তার সঙ্গে কাজ করত, গােরু-ভেড়া চরাত। কিন্তু বড়লােক হওয়ার পরে তারা আয়েশি হয়ে উঠল। বড়ােটি এক মারামারিতে পড়ে মারা গেল। ছােটোটি এমন এক ঝগড়াটে বউ বিয়ে করল যে তারা বাপের আদেশই অমান্য করতে শুরু করল। ফলে ইলিয়াসের বাড়ি থেকে তাদের তাড়িয়ে দেওয়া হলাে। |

      ইলিয়াস তাকে একটা বাড়ি দিল, কিছু গােরু-ঘােড়াও দিল। ফলে ইলিয়াসের সম্পত্তিতে টান পড়ল। তারপরেই ইলিয়াসের ভেড়ার পালে মড়ক লেগে অনেকগুলাে মরে গেল। তার পরের বছর দেখা দিল দুর্ভিক্ষ। খড় পাওয়া গেল না একেবারে। ফলে সে-বছর শীতকালে অনেক গােরু-মােষ না খেয়ে মরল। তারপর কিরবিজ’রা তার সবচাইতে ভালাে ঘােড়াগুলাে চুরি করে নিয়ে গেল। ইলিয়াসের অবস্থা খারাপ হয়ে পড়ল। যত তার অবস্থা পড়তে লাগল ততই তার শরীরের জোরও কমতে লাগল। এমনি করে সত্তর বছর বয়সে ইলিয়াস বাধ্য হয়ে তার পশমের কোট, কম্বল, ঘােড়ার জিন, তাঁবু এবং সবশেষে গৃহপালিত পশুগুলােকে বিক্রি করে দিয়ে দুর্দশার একেবারে চরমে নেমে গেল। আসল অবস্থা বুঝে উঠবার আগেই সে একেবারে সর্বহারা হয়ে পড়ল। ফলে বৃদ্ধ বয়সে স্বামী-স্ত্রীকে অজানা লােকের বাড়িতে বাস করে, তাদের কাজ করে খেতে হতাে। সম্বলের মধ্যে রইল শুধু কাঁধে একটা বোঁচকা—তাতে ছিল একটা লােমের তৈরি কোট, টুপি, জুতাে আর বুট, আর তার বৃদ্ধা স্ত্রী শাম-শেমাগি। বিতাড়িত পুত্র অনেক দূর দেশে চলে গেছে, মেয়েটিও মারা গেছে। বৃদ্ধ দম্পতিকে সাহায্য করবার তখন কেউ নেই!

      মহম্মদ শা নামে এক প্রতিবেশীর করুণা হলাে বুড়াে-বুড়ির জন্য। সে নিজে ধনীও নয়, গরিবও নয়, তবে থাকত সুখে, আর লােকও ভালাে। ইলিয়াসের অতিথি-বৎসলতার কথা স্মরণ করে তার খুব দুঃখ হলাে। বলল :
      ‘ইলিয়াস, তুমি আমার বাড়ি এসে আমার সঙ্গে থাকো। বুড়িকেও নিয়ে এসাে। যতটা ক্ষমতায় কুলােয় গ্রীষ্মে আমার তরমুজের ক্ষেতে কাজ করবে আর শীতকালে গােরু-ঘােড়াগুলােকে খাওয়াবে। শাম-শেমাগিও ঘােটকীগুলােকে দুইতে পারবে, কুমিস তৈরি করতে পারবে। আমি তােমাদের দুজনেরই খাওয়া-পরা দেবাে। এছাড়া যদি কখনও কিছু লাগে, বলবে, তাও দেবাে।।

      ইলিয়াস প্রতিবেশীকে ধন্যবাদ দিল। সে আর তার স্ত্রী মহম্মদ শার বাড়িতে ভাড়াটে মজুরের মতাে কাজ করে খেতে লাগল। প্রথমে বেশ কষ্ট হতাে, কিন্তু ক্রমে ক্রমে সব সয়ে গেল। যতটা পারত কাজ করত আর থাকত।

      বুড়াে-বুড়িকে রেখে মহম্মদ শারও লাভ হলাে, কারণ নিজেরা একদিন মনিব ছিল বলে সব কাজই তারা ভালােভাবে করতে পারত। তা ছাড়া তারা অলস নয়, সাধ্যমতাে কাজকর্ম করত। তবু এই সম্পন্ন মানুষ দুটির দুরবস্থা দেখে মহম্মদ শার দুঃখ হতাে।

      একদিন মহম্মদ শার একদল আত্মীয় অনেক দূর থেকে এসে তার বাড়িতে অতিথি হলাে। তাদের মধ্যে একজন ছিলেন মােল্লা। মহম্মদ শা ইলিয়াসকে একটা ভেড়া এনে মারতে বলল। ইলিয়াস তার চামড়া ছাড়িয়ে, সেদ্ধ করে অতিথিদের কাছে পাঠিয়ে দিল। অতিথিরা খাওয়া-দাওয়া করল, চা খেল, তারপর কুমিস-এ হাত দিল। মেঝেয় কম্বলের উপরে পাতা কুশনে গৃহস্বামীর সঙ্গে বসে অতিথিরা বাটি থেকে কুমিস পান করতে করতে গল্প করছিল। এমন সময় কাজ শেষ করে ইলিয়াস দরজার পাশ দিয়ে যাচ্ছিল। তাকে দেখতে পেয়ে মহম্মদ শা অতিথিদের বলল :

      ‘দরজার পাশ দিয়ে যে বুড়াে মানুষটি চলে গেল তাকে আপনারা লক্ষ করেছেন কি?
      একজন বলল, ‘আমি তাকে দেখিনি। কিন্তু ওর মধ্যে বিশেষ করে দেখবার কিছু আছে নাকি?
      ‘বিশেষত্ব এই যে, একসময় সে এ তল্লাটের সবচেয়ে ধনী ছিল। নাম ইলিয়াস। নামটা আপনারা হয়তাে শুনে থাকবেন।
      অতিথি বলল, ‘নিশ্চয়ই। না শােনবার জো কী? লােকটিকে কখনও চোখে দেখিনি, কিন্তু তার সুনাম ছড়িয়েছিল বহুদূর।

      ‘অথচ আজ তার কিছু নেই। আমার কাছে মজুরের মতাে থাকে, আর তার স্ত্রী আমার ঘােটকীদের দুধ দোয়।
      অতিথি সবিস্ময়ে জিভ দিয়ে চুকচু শব্দ করল। ঘাড় নাড়তে নাড়তে বলল, ‘সত্যি, ভাগ্য যেন চাকার মতাে ঘােরে; একজন উপরে ওঠে তাে আর একজন তলায় পড়ে যায়। আহা, বলুন তাে, বুড়াে লােকটা এখন নিশ্চয়ই খুব বিষন্ন?
      ‘কী জানি, খুব চুপচাপ আর শান্ত হয়ে থাকে। কাজও করে ভালাে।
      অতিথি বলল, ‘লােকটির সঙ্গে একটু কথা বলতে পারি কি? জীবন সম্পর্কে ওকে কিছু জিজ্ঞাসা করতে চাই আমি।
      গৃহস্বামী বলল, ‘নিশ্চয়ই পারেন। তারপর তাঁবুর বাইরে গিয়ে ডাকল : ‘বাবাই, একবার এদিকে এসাে তাে। তােমার বুড়িকেও সঙ্গে নিয়ে এসাে। আমাদের সঙ্গে একটু কুমিস পান করবে।

      ইলিয়াস আর তার স্ত্রী এল। ইলিয়াস অতিথি ও গৃহস্বামীকে নমস্কার করল, প্রার্থনা করল, তারপর দরজার পাশে এক কোণে বসল। তার স্ত্রী পর্দার আড়ালে গিয়ে কত্রীর পাশে বসল। | ইলিয়াসকে এক বাটি কুমিস দেওয়া হলাে। সে আবার অতিথি ও গৃহস্বামীকে মাথা নীচু করে নমস্কার করল এবং একটু খেয়ে বাকিটা নামিয়ে রাখল।

      অতিথি তাকে জিজ্ঞাসা করল, “আচ্ছা বাবাই, আমাদের দেখে তােমার অতীত জীবনের সুখ-সমৃদ্ধির কথা স্মরণ করে এবং এখনকার দুরবস্থার কথা ভেবে কি খুব কষ্ট হচ্ছে?
      ইলিয়াস হেসে বলল, সুখ-দুঃখের কথা যদি বলি, আপনারা হয়তাে আমার কথা বিশ্বাস করবেন না। বরং আমার স্ত্রীকে জিজ্ঞাসা করুন। তিনি মেয়েমানুষ, তাঁর মনেও যা মুখেও তাই। এ বিষয়ে তিনিই পুরাে সত্য বলতে পারবেন।

      অতিথি তখন পর্দার দিকে তাকিয়ে বলল, “আচ্ছা ঠাকুমা , আগেকার সুখ আর এখনকার দুঃখ সম্পর্কে তােমার মনের কথাটা বলাে তাে!’
      পর্দার আড়াল থেকে শাম-শেমাগি বলতে লাগল :‘এই হলাে আমার মনের কথা : পঞ্চাশ বছর এই বুড়াে আর আমি একত্র বাস করেছি, সুখ খুঁজেছি; কিন্তু কখনও পাইনি। আর আজ এখানে এই আমাদের দ্বিতীয় বছর, যখন আমাদের কিছুই নেই, যখন আমরা ভাড়াটে মানুষের মতাে বেঁচে আছি, তখন আমরা পেয়েছি সত্যিকারের সুখ; আজ আর কিছুই চাই না।

      অতিথিরা বিস্মিত। গৃহস্বামীও বিস্মিত। সে উঠে দাঁড়াল। পর্দা সরিয়ে বুড়ির দিকে তাকাল। দুই হাত ভেঙে বসে সে স্বামীর দিকে চেয়ে হাসছে। স্বামীও হাসছে।
      বুড়ি আবার কথা বলল: ‘আমি সত্য কথাই বলছি, তামাশা করছি না। অর্ধ-শতাব্দী ধরে আমরা সুখ খুঁজেছি; যতদিন ধনী ছিলাম, কখনও সুখ পাইনি। কিন্তু আজ এমন সুখের সন্ধান আমরা পেয়েছি যে আর কিছুই আমরা চাই না।’
      ‘কিন্তু এখন কীসে তােমাদের সুখ হচ্ছে?

      ‘বলছি। যখন ধনী ছিলাম, বুড়াের বা আমার এক মুহূর্তের জন্যও শান্তি ছিল না,কথা বলবার সময় নেই। অন্তরের কথা ভাববার সময় নেই, ঈশ্বরের কাছে প্রার্থনা করবার সময় নেই। দুশ্চিন্তারও অন্ত ছিল না। হয়তাে অতিথিরা এলেন—এক দুশ্চিন্তা : কাকে কী খেতে দিই, কী উপহার দিই যাতে লােকে নিন্দা না করে। আবার অতিথিরা চলে গেলে মজুরদের দিকে নজর দিতে হয়; তারা যেমন কম খেটে বেশি খেতেই ব্যস্ত, তেমনি আমরাও নিজেদের স্বার্থে তাদের উপর কড়া নজর রাখি,—সেও তাে পাপ। অন্যদিকে দুশ্চিন্তা—এই বুঝি নেকড়েতে ঘােড়ার বাচ্চা বা গােরুর বাছুরটা নিয়ে গেল। কিংবা চোর এসে ঘােড়াগুলােই নিয়ে সরে পড়ল। রাতে ঘুমােতে গেলাম, কিন্তু ঘুমােবার উপায় নেই, মনে দুশ্চিন্তা ভেড়ি বুঝি ছানাগুলােকে চেপে মেরে ফেলল। ফলে সারারাত ঘুমই ছিল না। একটা দুশ্চিন্তা পেরােতেই আর একটা এসে মাথা চাড়া দিত,শীতের জন্য যথেষ্ট খড় মজুত আছে তাে! এছাড়া বুড়াের সঙ্গে মতবিরােধ ছিল; সে হয়তাে বলল এটা এভাবে করা হােক, আমি বললাম অন্যরকম। ফলে ঝগড়া। সেও তাে পাপ। কাজেই এক দুশ্চিন্তা থেকে আর এক দুশ্চিন্তায়, এক পাপ থেকে আর এক পাপেই দিন কাটত, সুখী জীবন কাকে বলে কোনােদিন বুঝিনি।
      ‘আর এখন?
      ‘এখন বুড়াে আর আমি একসঙ্গে সকালে উঠি, দুটো সুখ-শান্তির কথা বলি। ঝগড়াও কিছু নেই, দুশ্চিন্তাও কিছু নেই,—আমাদের একমাত্র কাজ প্রভুর সেবা করা। যতটা খাটতে পারি স্বেচ্ছায়ই খাটি, কাজেই প্রভুর কাজে আমাদের লাভ বই লােকসান নেই। বাড়িতে এলেই খাবার ও কুমিস পাই। শীতকালে গরম হবার জন্য লােমের কোট আছে, জ্বালানি আছে। আত্মার কথা আলােচনা করবার বা ভাববার মতাে সময় আছে, সময় আছে। ঈশ্বরের কাছে প্রার্থনা করবার। পাশ বছর ধরে সুখ খুঁজে খুঁজে এতদিনে পেয়েছি।
      অতিথিরা হেসে উঠল। কিন্তু ইলিয়াস বলল, ‘বন্ধুগণ হাসবেন না। এটা তামাশা নয়। এটাই মানুষের জীবন, আমার স্ত্রী আর আমি অবুঝ ছিলাম, তাই সম্পত্তি হারিয়ে কেঁদেছিলাম। কিন্তু ঈশ্বর আমাদের কাছে সত্যকে উন্মুক্ত করেছেন। আর সে কথা যে আমরা আপনাদের বললাম তা ফুর্তির জন্য নয়, আপনাদের কল্যাণের জন্য।
      তখন মােল্লা বললেন ‘এটা খুবই জ্ঞানের কথা। ইলিয়াস যা বলল সবই সত্য এবং পবিত্র গ্রন্থে লেখা আছে। শুনে অতিথিরা ভাবতে বসল।

      • 0

    You must login to add an answer.

    Continue with Facebook
    Continue with Google
    Continue with Twitter
    or use


    Forgot Password?

    Need An Account, Sign Up Here

    Sidebar

    আরও দেখুন

    • কবিতা : আবহমান (নীরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তী) Nirendranath Chakraborty Poem Abohoman
    • কবিতা : অমলকান্তি | Nirendranath Chakraborty Poem Amalkanti
    • কবিতা : নিঃস্বার্থ (সুকুমার রায়) Bangla Kobita Nisarto Sukumar Roy
    • কবিতাঃ যাবার দিনে এই কথাটি | Jabar Dine Ei Kothati Lyrics in Bengali
    • যদি প্রেম দিলে না প্রাণে | Jodi Prem Dile na Prane Lyrics
    • রবীন্দ্রসংগীতঃ মহারাজ একি সাজে | Maharajo Eki Saje Lyrics in Bengali
    • রবীন্দ্রসংগীতঃ খরবায়ু বয় বেগে | Khara Bayu Boy Bege Lyrics in Bengali
    • রবীন্দ্রসংগীতঃ এই লভিনু সঙ্গ তব | Ei lobhinu Songo Tobo Lyrics in Bengali
    • রবীন্দ্রসংগীতঃ বর্ষণ মন্দ্রিত অন্ধকারে | Barshan Mandrita Andhakare lyrics
    • Martyrs of Barak Valley Language Movement | ১৯ মে আসামের বাংলাভাষা শহীদদের পরিচিতি
    • হোরিখেলা (রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর) Hori Khela Poem by Rabindranath Tagore Lyrics
    • কবিতা : একুশে আইন | Ekushe Ain Poem By Sukumar Roy
    • কবিতা : ঠিকানা | Thikana Poem By Sukumar Roy
    • কবিতা : জীবনের হিসাব | Jiboner Hisab Sukumar Roy Kobita
    • কবিতা : বোম্বাগড়ের রাজা | Bombagorer Raja Sukumar Roy Kobita
    • কবিতা : ভয় পেয়োনা (সুকুমার রায়) Bhoy Peona Sukumar Roy Kobita
    • কবিতা : কাতুকুতু বুড়ো | Katukutu Buro Sukumar Roy Kobita lyrics
    • কবিতা : রাম গরুড়ের ছানা | Kobita Ramgorurer Chhana Sukumar Roy
    • কবিতা : বিজ্ঞ (রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর) Biggo by Rabindranath Tagore Lyrics
    • কবিতা : সবলা (রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর) Sobola by Rabindranath Tagore Lyrics
    Join us on Telegram
    Join our FaceBook Group

    বিষয়

    All Bangla Paragraph (105) Bangla GK (177) Bangla Kobita (203) Bangla Rachana (105) Bengali Meaning (259) Bengali Poems (124) English to Bengali Meaning (270) English to Bengali Translation (256) Kobita (143) অনুচ্ছেদ (127) বাংলা অর্থ (275) বাংলা কবিতা (219) বাংলা বাক্য রচনা (176) বাংলা রচনা (127) বাক্য রচনা (176)

    Footer

    © 2020 Bengali Forum · All rights reserved. Contact Us

    Add Bengali Forum to your Homescreen!

    Add