1. আমরা সেই সে জাতি কাজী নজরুল ইসলাম ধর্মের পথে শহীদ যাহারা আমরা সেই সে জাতি। সাম্য মৈত্রী এনেছি আমরা বিশ্বে করেছি জ্ঞাতি। আমরা সেই সে জাতি।। পাপবিদগ্ধ তৃষিত ধরার লাগিয়া আনিল যারা মরুর তপ্ত বক্ষ নিঙ্গাড়ি শীতল শান্তিধারা, উচ্চ- নীচের ভেদ ভাঙ্গি দিল সবারে বক্ষ পাতি। আমরা সেই সে জাতি।। কেবল মুসলমানের লাRead more

    আমরা সেই সে জাতি

    কাজী নজরুল ইসলাম

    ধর্মের পথে শহীদ যাহারা আমরা সেই সে জাতি।
    সাম্য মৈত্রী এনেছি আমরা বিশ্বে করেছি জ্ঞাতি।
    আমরা সেই সে জাতি।।

    পাপবিদগ্ধ তৃষিত ধরার লাগিয়া আনিল যারা
    মরুর তপ্ত বক্ষ নিঙ্গাড়ি শীতল শান্তিধারা,
    উচ্চ- নীচের ভেদ ভাঙ্গি দিল সবারে বক্ষ পাতি।
    আমরা সেই সে জাতি।।

    কেবল মুসলমানের লাগিয়া আসেনি ক ইসলাম
    সত্যে যে চায়, আল্লায় মানে, মুসলিম তারি নাম।
    আমির- ফকিরে ভেদ নাই সবে সব ভাই এক সাথী
    আমরা সেই সে জাতি।।

    নারীরে প্রথম দিয়াছি মুক্তি নর- সম অধিকার
    মানুষে গড়া প্রাচীর ভাঙ্গিয়া করিয়াছি একাকার,
    আঁধার রাতের বোরখা উতারি এনেছি আশায় ভাতি।
    আমরা সেই সে জাতি।।
    ______________

    Poem : Amra Sei Se Jati

    Poet : Kazi Nazrul Islam

    Dhormer pothe shohid jahara amra sei se jati
    Shamyo moitri enechi amra korechi gyati
    Amra sei se jati

    Paapbidogdo trishito dhorar lagiya anilo jara
    Marur tapta bokkho ningari Shitol shantidhara
    Uccho-Nicher bhed bhangi dilo shobare bokkho pati
    Amra Sei Se jati

    Kebol Musalmaner lagiya aasheni k islam
    Shotte Je chay, Allahy mane, mauslim tari naam
    Amir- fakire bhed nai shobe shob bhai ek shathi
    Amra Sei Se jati

    Narire pratham diyachi mukti nar-shama adhikar
    manushe gora prachir bhangiya koriyachi ekakar
    Adhar rater borkha utari enechi ashay bhati
    Amra Sei Se jati

    See less
    • 0
  2. আজ সৃষ্টি সুখের উল্লাসে কাজী নজরুল ইসলাম আজ সৃষ্টি সুখের উল্লাসে– মোর মুখ হাসে মোর চোখ হাসে মোর টগবগিয়ে খুন হাসে আজ সৃষ্টি-সুখের উল্লাসে। আজকে আমার রুদ্ধ প্রাণের পল্বলে - বান ডেকে ঐ জাগল জোয়ার দুয়ার – ভাঙা কল্লোলে। আসল হাসি, আসল কাঁদন মুক্তি এলো, আসল বাঁধন, মুখ ফুটে আজ বুক ফাটে মোর তিক্ত দুখের সুRead more

    আজ সৃষ্টি সুখের উল্লাসে
    কাজী নজরুল ইসলাম

    আজ সৃষ্টি সুখের উল্লাসে–
    মোর মুখ হাসে মোর চোখ হাসে মোর টগবগিয়ে খুন হাসে
    আজ সৃষ্টি-সুখের উল্লাসে।

    আজকে আমার রুদ্ধ প্রাণের পল্বলে –
    বান ডেকে ঐ জাগল জোয়ার দুয়ার – ভাঙা কল্লোলে।
    আসল হাসি, আসল কাঁদন
    মুক্তি এলো, আসল বাঁধন,
    মুখ ফুটে আজ বুক ফাটে মোর তিক্ত দুখের সুখ আসে।
    ঐ রিক্ত বুকের দুখ আসে –
    আজ সৃষ্টি-সুখের উল্লাসে!

    আসল উদাস, শ্বসল হুতাশ
    সৃষ্টি-ছাড়া বুক-ফাটা শ্বাস,
    ফুললো সাগর দুললো আকাশ ছুটলো বাতাস,
    গগন ফেটে চক্র ছোটে, পিণাক-পাণির শূল আসে!
    ঐ ধূমকেতু আর উল্কাতে
    চায় সৃষ্টিটাকে উল্টাতে,

    আজ তাই দেখি আর বক্ষে আমার লক্ষ বাগের ফুল হাসে
    আজ সৃষ্টি-সুখের উল্লাসে!
    আজ হাসল আগুন, শ্বসল ফাগুন,
    মদন মারে খুন-মাখা তূণ
    পলাশ অশোক শিমুল ঘায়েল
    ফাগ লাগে ঐ দিক-বাসে
    গো দিগ বালিকার পীতবাসে;

    আজ রঙ্গন এলো রক্তপ্রাণের অঙ্গনে মোর চারপাশে
    আজ সৃষ্টি সুখের উল্লাসে!
    আজ কপট কোপের তূণ ধরি,
    ঐ আসল যত সুন্দরী,
    কারুর পায়ে বুক ডলা খুন, কেউ বা আগুন,
    কেউ মানিনী চোখের জলে বুক ভাসে!
    তাদের প্রাণের ‘বুক-ফাটে-তাও-মুখ-ফোটে-না’ বাণীর বীণা মোর পাশে
    ঐ তাদের কথা শোনাই তাদের
    আমার চোখে জল আসে
    আজ সৃষ্টি সুখের উল্লাসে!

    আজ আসল ঊষা, সন্ধ্যা, দুপুর,
    আসল নিকট, আসল সুদূর
    আসল বাধা-বন্ধ-হারা ছন্দ-মাতন
    পাগলা-গাজন-উচ্ছ্বাসে!
    ঐ আসল আশিন শিউলি শিথিল
    হাসল শিশির দুবঘাসে
    আজ সৃষ্টি-সুখের উল্লাসে!

    আজ জাগল সাগর, হাসল মরু
    কাঁপল ভূধর, কানন তরু
    বিশ্ব-ডুবান আসল তুফান, উছলে উজান
    ভৈরবীদের গান ভাসে,
    মোর ডাইনে শিশু সদ্যোজাত জরায়-মরা বামপাশে।

    মন ছুটছে গো আজ বল্গাহারা অশ্ব যেন পাগলা সে।
    আজ সৃষ্টি-সুখের উল্লাসে!
    আজ সৃষ্টি-সুখের উল্লাসে!!

    Aaj Srishti Sukher Ullase Kobita
    Kazi nazrul Islam

    Aaj Sristi sukher ullashe
    Mor mukh hashe mor chokh hashe mor togbogiye khun hashe
    Aaj Sristi sukher ullashe

    Aajke amar ruddho praner pollole
    Ban deke oi Jaglo duwar- Bhanga kollole
    Aslo hashi, ashlo kaadon
    Mukti elo, aashlo badhon
    Mukh fute aaj buk fate mor tikto dukher shukh aashe
    Oi rikto buker dukh aashe
    Aaj Sristi sukher ullashe

    Aashlo udash, Shoslo hutash
    Sristi chara buk fata shash
    Fullo sagor dollo akash chutlo batash
    Gagan fete chakro chute, Pinak panir shul aashe
    Oi dhumketu ar ulkate
    Chay sristitake ultate

    See less
    • 0
  3. নারী- Nari কাজী নজরুল ইসলাম সাম্যের গান গাই আমার চক্ষে পুরুষ-রমনী কোনো ভেদাভেদ নাই। বিশ্বে যা-কিছু মহান্ সৃষ্টি চির-কল্যাণকর অর্ধেক তার করিয়াছে নারী, অর্ধেক তার নর। বিশ্বে যা-কিছু এল পাপ-তাপ বেদনা অশ্রুবারি অর্ধেক তার আনিয়াছে নর, অর্ধেক তার নারী। নরককুন্ড বলিয়া কে তোমা’ করে নারী হেয়-জ্ঞান? তারেRead more

    নারী- Nari

    কাজী নজরুল ইসলাম

    সাম্যের গান গাই
    আমার চক্ষে পুরুষ-রমনী কোনো ভেদাভেদ নাই।
    বিশ্বে যা-কিছু মহান্ সৃষ্টি চির-কল্যাণকর
    অর্ধেক তার করিয়াছে নারী, অর্ধেক তার নর।
    বিশ্বে যা-কিছু এল পাপ-তাপ বেদনা অশ্রুবারি
    অর্ধেক তার আনিয়াছে নর, অর্ধেক তার নারী।
    নরককুন্ড বলিয়া কে তোমা’ করে নারী হেয়-জ্ঞান?
    তারে বল, আদি-পাপ নারী নহে, সে যে নর-শয়তান।
    অথবা পাপ যে – শয়তান যে – নর নহে নারী নহে,
    ক্লীব সে, তাই সে নর ও নারীতে সমান মিশিয়া রহে।
    এ-বিশ্বে যত ফুটিয়াছে ফুল, ফলিয়াছে যত ফল,
    নারী দিল তাহে রূপ-রস-মধু-গন্ধ সুনির্মল।
    তাজমহলের পাথর দেখেছে, দেখিয়াছ তার প্রাণ?
    অন্তরে তার মোমতাজ নারী, বাহিরেতে শা-জাহান।
    জ্ঞানের লক্ষ্ণী, গানের লক্ষ্ণী, শস্য-লক্ষ্ণী নারী,
    সুষমা-লক্ষ্ণী নারীই ফিরিছে রূপে রূপে সঞ্চারি’।
    পুরুষ এনেছে দিবসের জ্বালা তপ্ত রৌদ্রদাহ,
    কামিনী এনেছে যামিনী-শান্তি, সমীরণ, বারিবাহ।
    দিবসে দিয়াছে শক্তি-সাহস, নিশীথে হয়েছে বধু,
    পুরুষ এসেছে মরুতৃষা লয়ে, নারী যোগায়েছে মধু।
    শস্যক্ষেত্র উর্বর হ’ল, পুরুষ চালাল হল,
    নারী সে মাঠে শস্য রোপিয়া করিল সুশ্যামল।
    নর বাহে হল, নারী বহে জল, সেই জল-মাটি মিশে’
    ফসল হইয়া ফলিয়া উঠিল সোনালি ধানের শীষে।

    স্বর্ণ-রৌপ্যভার
    নারীর অঙ্গ-পরশ লভিয়া হয়েছে অলঙ্কার।
    নারীর বিরহে, নারীর মিলনে, নর পেল কবি-প্রাণ,
    যত কথা তার হইল কবিতা, শব্দ হইল গান।
    নর দিল ক্ষুধা, নারী দিল সুধা, সুধায় ক্ষুধায় মিলে’
    জন্ম লভিছে মহামানবের মহাশিশু তিলে তিলে।
    জগতের যত বড় বড় জয় বড় বড় অভিযান
    মাতা ভগ্নী ও বধুদের ত্যাগে হইয়াছে মহীয়ান।
    কোন্ রণে কত খুন দিল নর, লেখা আছে ইতিহাসে,
    কত নারী দিল সিঁথির সিঁদুর, লেখা নাই তার পাশে।
    কত মাতা দিল হৃদয় উপাড়ি’ কত বোন দিল সেবা,
    বীরের স্মৃতি-স্তম্ভের গায়ে লিখিয়া রেখেছে কেবা?
    কোন কালে একা হয়নি ক’ জয়ী পুরুষের তরবারি,
    প্রেরণা দিয়াছে, শক্তি দিয়াছে বিজয়-লক্ষ্ণী নারী।
    রাজা করিতেছে রাজ্য-শাসন, রাজারে শাসিছে রানী,
    রানির দরদে ধুইয়া গিয়াছে রাজ্যের যত গ্লানি।

    পুরুষ হৃদয়হীন,
    মানুষ করিতে নারী দিল তারে আধেক হৃদয় ঋণ।
    ধরায় যাঁদের যশ ধরে না ক’ অমর মহামানব,
    বরষে বরষে যাঁদের স্মরণে করি মোরা উৎসব।
    খেয়ালের বশে তাঁদের জন্ম দিয়াছে বিলাসী পিতা।
    লব-কুশে বনে তাজিয়াছে রাম, পালন করেছে সীতা।
    নারী সে শিখাল শিশু-পুরুষেরে স্নেহ প্রেম দয়া মায়া,
    দীপ্ত নয়নে পরাল কাজল বেদনার ঘন ছায়া।
    অদ্ভূতরূপে পুরুষ পুরুষ করিল সে ঋণ শোধ,
    বুকে করে তারে চুমিল যে, তারে করিল সে অবরোধ।

    তিনি নর-অবতার –
    পিতার আদেশে জননীরে যিনি কাটেন হানি’ কুঠার।
    পার্শ্ব ফিরিয়া শুয়েছেন আজ অর্ধনারীশ্বর –
    নারী চাপা ছিল এতদিন, আজ চাপা পড়িয়াছে নর।

    সে যুগ হয়েছে বাসি,
    যে যুগে পুরুষ দাস ছিল না ক’, নারীরা আছিল দাসী।
    বেদনার যুগ, মানুষের যুগ, সাম্যের যুগ আজি,
    কেহ রহিবে না বন্দী কাহারও, উঠিছে ডঙ্কা বাজি’।
    নর যদি রাখে নারীরে বন্দী, তবে এর পর যুগে
    আপনারি রচা ঐ কারাগারে পুরুষ মরিবে ভুগে!

    যুগের ধর্ম এই-
    পীড়ন করিলে সে পীড়ন এসে পীড়া দেবে তোমাকেই।

    শোনো মর্ত্যের জীব!
    অন্যেরে যত করিবে পীড়ন, নিজে হবে তত ক্লীব!
    স্বর্ণ-রৌপ্য অলঙ্কারের যক্ষপুরীতে নারী
    করিল তোমায় বন্দিনী, বল, কোন্‌ সে অত্যাচারী?
    আপনারে আজ প্রকাশের তব নাই সেই ব্যাকুলতা,
    আজ তুমি ভীরু আড়ালে থাকিয়া নেপথ্যে কও কথা!
    চোখে চোখে আজ চাহিতে পার না; হাতে রুলি, পায় মল,
    মাথার ঘোম্‌টা ছিঁড়ে ফেল নারী, ভেঙে ফেল ও-শিকল!
    যে ঘোমটা তোমা’ করিয়াছে ভীরু, ওড়াও সে আবরণ,
    দূর করে দাও দাসীর চিহ্ন ঐ যত আভরণ!

    ধরার দুলালী মেয়ে,
    ফির না তো আর গিরিদরীবনে পাখী-সনে গান গেয়ে।
    কখন আসিল ‘প্নুটো’ যমরাজা নিশীথ-পাখায় উড়ে,
    ধরিয়া তোমায় পুরিল তাহার আঁধার বিবর-পুরে!
    সেই সে আদিম বন্ধন তব, সেই হতে আছ মরি’
    মরণের পুরে; নামিল ধরায় সেইদিন বিভাবরী।
    ভেঙে যমপুরী নাগিনীর মতো আয় মা পাতাল ফুঁড়ি!
    আঁধারে তোমায় পথ দেখাবে মা তোমারি ভগ্ন চুড়ি!
    পুরুষ-যমের ক্ষুধার কুকুর মুক্ত ও পদাঘাতে
    লুটায়ে পড়িবে ও চরণ-তলে দলিত যমের সাথে!
    এতদনি শুধু বিলালে অমৃত, আজ প্রয়োজন যবে,
    যে-হাতে পিয়ালে অমৃত, সে-হাতে কূট বিষ দিতে হবে।

    সেদিন সুদূর নয়-
    যেদিন ধরণী পুরুষের সাথে গাহিবে নারীরও জয়!

    Nari Kobita by Kazi Nazrul islam recitation:

    See less
    • 0
  4. Novels of Rabindranath Tagore: Rabindranath Tagore has written 12 Novels in his lifetime. Here is the list of his novels: 1. Bou Thakuranir Hat (1883) 2. Rajarshi (1887) 3. Chokher Bali (1993) 4. Noukadubi (1906) 5. Gora (1910) 6. Chaturanga (1916) 7. Ghare Baire (1916) Translated as Home and the WoRead more

    Novels of Rabindranath Tagore:

    Rabindranath Tagore has written 12 Novels in his lifetime. Here is the list of his novels:

    1. Bou Thakuranir Hat (1883)

    2. Rajarshi (1887)

    3. Chokher Bali (1993)

    4. Noukadubi (1906)

    5. Gora (1910)

    6. Chaturanga (1916)

    7. Ghare Baire (1916) Translated as Home and the World.

    8. Jogajog or Yogayog (1929)

    9. Shesher Kabita (1929) Translated as Last Poem and Farewell Song

    10. Dui Bon (1933) Two Sisters

    11. Malancha (1933)

    12. Char Odhyay (1934

    See less
    • 0
  5. রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের উপন্যাসের তালিকা: রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর সর্বমোট উপন্যাস ১২ টি উপন্যাস লিখেছেন। সেগুলি হল নিম্নরুপঃ   ১। বৌ - ঠাকুরানীর হাট (Bou Thakuranir Hat) ইহা একটি ঐতিহাসিক উপন্যাস। প্রথম প্রকাশ পায় ভারতী পত্রিকায়। ২। রাজর্ষি (Rajarshi) ত্রিপুরার রাজাদের কাহিনী নিয়ে লিখিত একটি ঐতিহাসিক উপনRead more

    রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের উপন্যাসের তালিকা:

    রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর সর্বমোট উপন্যাস ১২ টি উপন্যাস লিখেছেন। সেগুলি হল নিম্নরুপঃ

     

    ১। বৌ – ঠাকুরানীর হাট (Bou Thakuranir Hat)

    ইহা একটি ঐতিহাসিক উপন্যাস। প্রথম প্রকাশ পায় ভারতী পত্রিকায়।

    ২। রাজর্ষি (Rajarshi)

    ত্রিপুরার রাজাদের কাহিনী নিয়ে লিখিত একটি ঐতিহাসিক উপন্যাস। ১৮৮৭ সালে বালক পত্রিকায় প্রথম প্রকাশিত হয়।

    ৩। চোখের বালি (Chokher Bali)

    রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের প্রথম মনস্তাত্ত্বিক উপন্যাস। সর্বপ্রথম বঙ্গদর্শন পত্রিকায় প্রকাশিত হয়।

    ৪। নৌকাডুবি (Noukadubi)

    একটি সামাজিক উপন্যাস। ১৯০৬  সালে প্রথম প্রকাশিত হয়।

    ৫। গোরা (Gora)

    রবীন্দ্রনাথ এর শ্রেষ্ঠ উপন্যাস যা তিনি স্বদেশী আন্দোলনের প্রেক্ষাপটে রচনা করেন। প্রবাসী  পত্রিকায় প্রথম প্রকাশিত হয়।

    ৬। চতুরঙ্গ (Chaturanga)

    ইহা একটি ডায়েরিধর্মী উপন্যাস।যা ১৯১৬ সালে প্রথম প্রকাশিত হয়।

    ৭। ঘরে বাইরে (Ghare-Baire)

    স্বদেশী আন্দোলনের চেতনায় রচিত একটি রাজনৈতিক উপন্যাস। সর্বপ্রথম প্রকাশিত হয় সবুজপত্র পত্রিকায়।

    ৮। যোগাযোগ (Yogayog)

    উপন্যাসটি সর্বপ্রথম তিনপুরুষ নামে বিচিত্রা পত্রিকায় প্রকাশিত হয়।

    ৯। শেষের কবিতা (Sesher Kabita)

    ইহা একটি কাব্যিক উপন্যাস যা ১৯২৯ সালে প্রবাসী পত্রিকায় প্রকাশিত হয়। শুরুতে যদিও উপন্যাসটির নাম ছিল -মিতা।

    ১০। দুইবোন (Dui Bon)

    দুই বোন শর্মিলা ও ঊর্মিমালার কাহিনি। সর্বপ্রথম প্রকাশিত হয় বিচিত্রা পত্রিকায়।

    ১১। মালঞ্চ (Malancha)

    একটি বিয়োগান্তক উপন্যাস। বিচিত্রা পত্রিকায় ১৩৪০ বঙ্গাব্দের আশ্বিন থেকে অগ্রহায়ণ সংখ্যায় ধারাবাহিকভাবে প্রথম প্রকাশ পায়।

    ১২। চার অধ্যায় (Char Adhyay)

    একটি কালজয়ী রাজনৈতিক উপন্যাস যা অনেক বিতর্কের সম্মুখীন হয়। এটি রবীন্দ্রনাথের লেখা শেষ উপন্যাস যা তিনি শ্রীলঙ্কায় থাকাকালীন রচনা করেন।

    See less
    • 0
  6. - Mood off এর বংলা অর্থ হল "মন খারাপ" "মন ভাল না" বা "ভাল লাগসে না" - Mood - (state of mind) মানে মনের অবস্থা । - Rahul is in off mood today - রাহুলের আজ মন ভাল না।

    – Mood off এর বংলা অর্থ হল “মন খারাপ” “মন ভাল না” বা “ভাল লাগসে না”

    – Mood – (state of mind) মানে মনের অবস্থা ।

    – Rahul is in off mood today – রাহুলের আজ মন ভাল না।

    See less
    • 0
  7. নেটিজেন: - ইংরাজি Netizen শব্দটি গঠিত হয়েছে দুইটি শব্দ Internet এবং Citizen এর সমন্বয়ে। বাংলায় অনুবাদ করলে তার অর্থ হবে ইন্টারনেটের নাগরিক। - এবং এই নেটিজেন হলেন সক্রিয় ইন্টারনেট ব্যবহারকারীরা। অর্থাৎ অনলাইনে সক্রিয় মানুষদেরকে নেটিজেন বলা হয়। - নেটিজেন সাধারনত এরকম একটি গুষ্টিকে বুঝায় যারা পারিপারRead more

    নেটিজেন:

    – ইংরাজি Netizen শব্দটি গঠিত হয়েছে দুইটি শব্দ Internet এবং Citizen এর সমন্বয়ে। বাংলায় অনুবাদ করলে তার অর্থ হবে ইন্টারনেটের নাগরিক।

    – এবং এই নেটিজেন হলেন সক্রিয় ইন্টারনেট ব্যবহারকারীরা। অর্থাৎ অনলাইনে সক্রিয় মানুষদেরকে নেটিজেন বলা হয়।

    – নেটিজেন সাধারনত এরকম একটি গুষ্টিকে বুঝায় যারা পারিপার্শ্বিকতা নিয়ে সচেতন, যারা আইন ও অধিকার নিয়ে অবগত। অর্থাৎ একজন জ্ঞাত এবং সচেতন সক্রিয় ইন্টারনেট ব্যবহারকারীই নেটিজেন।

    See less
    • 0
  8. Mindset অর্থ: - Mindset অর্থ মানসিকতা  - ইংরাজিতে Mindset মানে A person's way of thinking and their opinions - কোন ব্যক্তির কোন কিছুর প্রতি মতামত ও চিন্তাধারাই হল মাইন্ডসেট। উদাহরণঃ - He has a progressive mindset. - Mike has a religious mindset.  

    Mindset অর্থ:

    – Mindset অর্থ মানসিকতা 

    – ইংরাজিতে Mindset মানে A person’s way of thinking and their opinions – কোন ব্যক্তির কোন কিছুর প্রতি মতামত ও চিন্তাধারাই হল মাইন্ডসেট।

    উদাহরণঃ

    – He has a progressive mindset.

    – Mike has a religious mindset.

     

    See less
    • 0
  9. বাংলা অর্থ: - What do you mean? এর বাংলা অর্থ হবে "তুমি কি বলতে চাও?" অথবা "তোমার কথার মানে কি?" - কেউ আপনাকে কিছু বলেছে কিন্তু আপনি নিশ্চিত হতে পারছেন না যে সে কি বলতে চাচ্ছে অথবা কি উদ্দেশ্যে বলেছে       তখন আপনি পাল্টা জিজ্ঞেশ করলেন What do you mean?  

    বাংলা অর্থ:

    – What do you mean? এর বাংলা অর্থ হবে “তুমি কি বলতে চাও?” অথবা “তোমার কথার মানে কি?”

    – কেউ আপনাকে কিছু বলেছে কিন্তু আপনি নিশ্চিত হতে পারছেন না যে সে কি বলতে চাচ্ছে অথবা কি উদ্দেশ্যে বলেছে       তখন আপনি পাল্টা জিজ্ঞেশ করলেন What do you mean?

     

    See less
    • 0
  10. বাংলা অর্থ: - Mind your language - এর বাংলা অর্থ হবে তোমার কথা বার্তায় লাগাম দাও অথবা সাবধানে কথা বল। - কোন ব্যাক্তির অমার্জিত, অশ্লীল বা অহেতুক কথার বিরুদ্ধে সাবধান করতে গিয়ে বলা হয়। উদাহরণঃ - Don't speak like rubbish, Mind your language. - Please mind your language. You can't speak like that.

    বাংলা অর্থ:

    – Mind your language – এর বাংলা অর্থ হবে তোমার কথা বার্তায় লাগাম দাও অথবা সাবধানে কথা বল।

    – কোন ব্যাক্তির অমার্জিত, অশ্লীল বা অহেতুক কথার বিরুদ্ধে সাবধান করতে গিয়ে বলা হয়।

    উদাহরণঃ

    – Don’t speak like rubbish, Mind your language.

    – Please mind your language. You can’t speak like that.

    See less
    • 0