1. তেজ দিয়ে বাক্য রচনাঃ তেজ - আজ সূর্যের আলো খুবই তেজ। তেজ - অমল পড়াশুনায় ভালই তেজ। তেজ - অহংকারীর টাকার তেজ দেখলে আমার গৃনা হয়।

    তেজ দিয়ে বাক্য রচনাঃ

    তেজ – আজ সূর্যের আলো খুবই তেজ।

    তেজ – অমল পড়াশুনায় ভালই তেজ।

    তেজ – অহংকারীর টাকার তেজ দেখলে আমার গৃনা হয়।

    See less
    • 0
  2. থরথর দিয়ে বাক্য রচনাঃ থরথর - চোরগুলি পুলিশকে দেখে থরথরিয়ে কাঁপিয়া উঠিল। থরথর - আমি বজ্রপাতের প্রচণ্ড শব্দে থরথরিয়ে কাঁপিয়া উঠিলাম। থরথর - শীতের প্রকুপে দেহ থরথর।

    থরথর দিয়ে বাক্য রচনাঃ

    থরথর – চোরগুলি পুলিশকে দেখে থরথরিয়ে কাঁপিয়া উঠিল।

    থরথর – আমি বজ্রপাতের প্রচণ্ড শব্দে থরথরিয়ে কাঁপিয়া উঠিলাম।

    থরথর – শীতের প্রকুপে দেহ থরথর।

    See less
    • 0
  3. দীক্ষা দিয়ে বাক্য রচনাঃ দীক্ষা - আমি গুরুর কাছে সৎ হওয়ার দীক্ষা নিয়েছি। দীক্ষা - আমি মা বাবার কাছে সৎ আদর্শে জীবন গড়ার দীক্ষা নিয়েছি।  

    দীক্ষা দিয়ে বাক্য রচনাঃ

    দীক্ষা – আমি গুরুর কাছে সৎ হওয়ার দীক্ষা নিয়েছি।

    দীক্ষা – আমি মা বাবার কাছে সৎ আদর্শে জীবন গড়ার দীক্ষা নিয়েছি।

     

    See less
    • 0
  4. দ্বন্দ্ব দিয়ে বাক্য রচনাঃ দ্বন্দ্ব - একে অপরে দ্বন্দ্ব রাখা ভাল নয়। দ্বন্দ্ব - রমেশ ও তাঁর বন্ধুদের মধ্যে দ্বন্দ্ব দেখা দিয়েছে। দ্বন্দ্ব - ভারত ও চিনের মধ্যে দ্বন্দ্ব চলিতেছে।

    দ্বন্দ্ব দিয়ে বাক্য রচনাঃ

    দ্বন্দ্ব – একে অপরে দ্বন্দ্ব রাখা ভাল নয়।

    দ্বন্দ্ব – রমেশ ও তাঁর বন্ধুদের মধ্যে দ্বন্দ্ব দেখা দিয়েছে।

    দ্বন্দ্ব – ভারত ও চিনের মধ্যে দ্বন্দ্ব চলিতেছে।

    See less
    • 0
  5. নিমন্ত্রণ দিয়ে বাক্য রচনা: নিমন্ত্রণ -  আমি আমার বন্ধুকে আমাদের বাড়ীতে আসার নিমন্ত্রণ দিয়েছি। নিমন্ত্রণ - মামা আমাদেরকে পূজার ছুটিতে তাহাদের বাড়ীতে যাওয়ার নিমন্ত্রণ দিয়েছেন। নিমন্ত্রণ - বিদ্যালয়ের বার্ষিক অনুষ্ঠানে এম পি সাহেবকে নিমন্ত্রণ করা হয়েছে।

    নিমন্ত্রণ দিয়ে বাক্য রচনা:

    নিমন্ত্রণ –  আমি আমার বন্ধুকে আমাদের বাড়ীতে আসার নিমন্ত্রণ দিয়েছি।

    নিমন্ত্রণ – মামা আমাদেরকে পূজার ছুটিতে তাহাদের বাড়ীতে যাওয়ার নিমন্ত্রণ দিয়েছেন।

    নিমন্ত্রণ – বিদ্যালয়ের বার্ষিক অনুষ্ঠানে এম পি সাহেবকে নিমন্ত্রণ করা হয়েছে।

    See less
    • 0
  6. আমি নিম্নমধ্যবিত্ত বলছি - ফুয়াদ স্বনম (কবিতাটিতে নিম্ন মধ্যবিত্তের যে ছবি কবি এঁকেছেন তা বাস্তব থেকেও বেশী বাস্তব। নিম্ন মধ্যবিত্তের যে চিত্র এই কবিতাটিতে ফুটে উটেছে তাঁর থেকে ভাল নিম্ন মধ্যবিত্তের সংজ্ঞা হয়ত সম্ভব নয়। প্রতিটি লাইনে যেন লুকিয়ে আছে একঝাক বেদনা আর কষ্ট।) ‘আমি, নিম্ন-মধ্যবিত্ত বলছি আমRead more

    আমি নিম্নমধ্যবিত্ত বলছি

    – ফুয়াদ স্বনম

    (কবিতাটিতে নিম্ন মধ্যবিত্তের যে ছবি কবি এঁকেছেন তা বাস্তব থেকেও বেশী বাস্তব। নিম্ন মধ্যবিত্তের যে চিত্র এই কবিতাটিতে ফুটে উটেছে তাঁর থেকে ভাল নিম্ন মধ্যবিত্তের সংজ্ঞা হয়ত সম্ভব নয়। প্রতিটি লাইনে যেন লুকিয়ে আছে একঝাক বেদনা আর কষ্ট।)

    ‘আমি, নিম্ন-মধ্যবিত্ত বলছি
    আমার বেশ মনে আছে,
    বাবা খুব ভোরে বেড়ুতেন আর ফিরতেন
    সবার ঘুমাবার পর।
    নাহ প্রতিদিনই নয়,
    এই ধরুন, মাসের দশ থেকে একুশ-বাইশ
    তারিখ অবধি।
    বাড়িওয়ালার সামনে পড়াটা এড়াতেই
    এই ভোর পাঁচটা-বারোটা অফিস।

    বাবা বেশ রাগী ছিলেন,
    আমরা বাবাকে ভয়ে কিছু প্রশ্ন করতে
    পারতাম না।
    পারলে,নিশ্চয়ই জিজ্ঞেস করতাম,
    “বাবা, তুমি রোজ অফিসের আগে,
    ছুটির পরে সংসদ ভবনের
    পাম ট্রিগুলোর নীচে অন্ধকারে স্যাঁতস্যাঁতে
    রাস্তায় বসে মাথা হেঁট করে কি ভাবো?
    কে তোমায় সকালের নাস্তা বানিয়ে দেয় বাবা?
    কোনো কোনো দিন লাঞ্চ কি করো কখনো?”

    বাড়ি ভাড়া দেবার তারিখ উত্তীর্ণ হলেই,
    আমরা দু’ভাই গিয়ে দাঁড়াতাম
    বাড়িওয়ালার সামনে করুণ মুখ করে,
    উনি গলে যেতেন।
    এই হঠাৎ করুণ মুখ করার ব্যাপারটা
    আমরা বেশ ভালোই রপ্ত করে ফেলেছিলাম সে বয়সেই।

    মটর বাইক পাশ কেটে বের হলেই,
    আমি হাঁকরে চেয়ে থাকতাম।
    একদিন বাবা বলেছিলেন,
    “শুনো বেটা, নিম্ন মধ্যবিত্তদের স্বপ্ন দেখবারও একটা
    লিমিট থাকে রে বোকা।”

    জবাবে বাবা কে সেদিন চমকে দিয়ে বলেছিলাম,
    “বাবা , জীবনের মৌলিক চাহিদাগুলির অপূরণের
    আক্ষেপ থেকে জন্ম নেয়া সুপ্ত বাসনাগুলি
    যদি হঠাৎই ঘুম ভেঙে লাফ দিয়ে জেগে উঠে
    হাত ধরাধরি করে হাঁটতে চায়?
    সেও কি নিম্নমধ্যবিত্ত হিসেবে অন্যায়ের সামিল হবে?
    নাকি সে বিত্তশালী হয়ে উঠবার ধৃষ্টতা?”

    বলেই ভাবলাম,
    কি যে সব ভুলভাল বকে ফেললাম বাবার সামনে?
    বেশী বলে ফেললাম না তো?
    আমি নিম্ন-মধ্যবিত্ত পরিবারের ছেলে,
    শিক্ষা, সততা আর আদর্শই যাদের
    একমাত্র সম্বল,
    তাদের অন্তত বাবার মুখের ওপর
    এমন বাগ্মিতা আমাদের মানায় না।

    গলির মুখে তিন রাস্তার মোড়ে
    কার্তিক বাবুর মুদির দোকান।
    তোমাকে ভয়ে কোনদিন বলিনি বাবা,
    ভীষণ হাস্যোজ্জ্বল লোকটির মুখ,
    আষাঢ়ের আকাশের মতো গোমড়া হয়ে যেতো
    আমাদের বাকির স্লিপ ধরা হাতগুলো দেখলে।
    একটা লজেন্সও কোনদিনও চাইতে পারিনি
    বাকির খাতার কারণে।
    বাকিতে মৌলিক চাহিদা মেটাতে মেটাতে
    শৈশব যে কোথায় ছুটে পালিয়েছিল,
    তা টের পেতে পেতে, তখন আমিও এক বাবা।

    চালের, ময়দার ঠোঙাগুলোকে কেটে কেটে
    সেলাই করে খাতা বানাতাম,
    বছর শেষে আবার তাদের বিক্রি করে
    নতুন ক্লাসের বই কেনা।
    নতুন বই কেনার কথা তো কস্মিনকালেও
    ভাবতে পারিনি।

    আমীষ বিহীন পেঁপের ভাজি,
    পেঁপের ঝোল, পেঁপের ভর্তা খেয়ে খেয়ে
    কতো দিন-রাত পার করেছি,
    অন্য কিছুর চড়া আঁচে আমাদের
    বাজারের ব্যাগ জ্বলে যেত সেসময়।
    অন্য কিছুর সামর্থ্য ছিলো না বলে।

    আমাদের পিঠাপিঠি দু-দুভাইয়ের একটিই
    শখের জিন্স প্যান্ট কিনতে পেরেছিলাম
    তিনশত টাকা খরচা করে।
    তাও, একমাসের একটি টিউশুনির বেতন দিয়ে।
    মা সেটা আলমারিতে তুলে তুলে রাখতেন।
    যদি কোথাও দাওয়াত পড়ত,
    আমরা ভাগ করে নিতাম
    কে গায়ে হলুদে যাবে সেটা পড়ে?
    আর কে বরযাত্রী যাবে?
    এমন কোনো অনুষ্ঠা নু ন ছিলো না
    যে, আমরা দু’ভাই একসাথে এটেন্ড করেছি।
    উপহার কেনার সামর্থ্য কোনদিনই আমাদের ছিলো না।
    তাই, আমরা শুধু বরযাত্রী বা গায়ে হলুদে ই যেতাম।

    আমি একজন নিম্নমধ্যবিত্ত পরিবারের সন্তান।
    যাদের, কোনো চাহিদা থাকতে নেই।
    আমাদের মা তবু খুব সুখী ছিলেন,
    কারণ ক্ষুধা লাগলে,
    আমরা ভাতের মাড় লবণ ছিটিয়ে খেতে পারতাম।
    স্কুলের টিফিনের জন্য জেদ করেছি কিনা
    ঢের সন্দেহ আছে!

    অন্যদের দেয়া সেকেন্ড হ্যান্ড জামাতেই
    নিজেদের মানিয়ে নিতে শিখেছিলাম।
    আমাদের মাঝে ছিলো পদ্ম পুকুরের মতো ভীষণ লজ্জা।
    ক্যাম্পাসে বা আত্মীয় স্বজনদের কাছে আমাদের অবস্থান ছিলো সুদৃঢ়।
    বাইরে থেকে দেখে বোঝার উপায় ছিলো না
    আমাদের ভেতরের দৈন্য দশা-
    নুন আনতে পান্তা ফুরোয়।
    কারণ, শিশুবেলা থেকেই আমাদের দুটো
    শিক্ষা দেয়া হয়
    এক, আমরা নিম্ন-মধ্যবিত্ত পরিবারের সন্তান।
    আর দুই, আমরা সম্ভ্রান্ত পরিবারকে ধারণ করি।
    আমাদের বুক, পেট, তল পেট, উদর
    বৃহদান্ত্র, ক্ষুদ্রান্ত্র সব ক্ষুধার তাড়নায় ফেটে
    ছিন্নভিন্ন হয়ে গেলেও,
    আমাদের মুখে সবসময় চাঁদের হাসি
    লেপ্টে থাকবে।।

     

    Ami Nimno Moddhobitto Bolchi Lyrics:

    Ami Nimno Moddhobitto Bolchi
    Amar besh mone aache
    Baba khub bhore beruten ar firten
    Shobar ghumabar par
    Na protidin noy
    Ei dhorun, masher dash theke ekush baish
    tarikh obdhi
    Bariwalar samne porata eratei
    Ei bhor pachta-barota office

    Baba besh ragi chilen
    Amra babake bhoye kichu prosno korte
    partam na
    parle, nischoy jiggesh kortam
    Baba, tumi roj officer aage
    chutir pore songshod bhoboner
    Palm treeggulor niche ondhokar shatshete
    Rastay boshe matha heth kore ki bhabo?
    Ke tumay shokaler nasta baniye dey baba?
    Kono kono din launch ki koro khokhono?

    Bari bhara debar tarikh uttirno holei
    Amra dubhai giye daratam
    Bariwalar shamne karun mukh kore
    Uni gole jeten
    Ei hothath korun mukh korar byaparta
    Amar besh bhaloi rapta kore felechilam shey bayashei

     

    See less
    • 0
  7. Cute/ কিউট: ★ কিউট শব্দটির অর্থ হল আকর্ষণীয়, সুন্দর বা মনোরম। ★ সুন্দর কোন কিছুর প্রশংসা করতে গিয়ে বলা হয়। যেমন কোন একটি ছোট শিশু, শিশুর হাঁসি বা ছোট একটি কুকুর ছানা বা কোন একটি সুন্দর ড্রেস ইত্যাদি। উদাহরণঃ ★ What a cute baby! - কি সুন্দর একটি বাচ্ছা। ★ The way she talk is so cute - সে যে ভাবে কথাRead more

    Cute/ কিউট:

    ★ কিউট শব্দটির অর্থ হল আকর্ষণীয়, সুন্দর বা মনোরম।

    ★ সুন্দর কোন কিছুর প্রশংসা করতে গিয়ে বলা হয়। যেমন কোন একটি ছোট শিশু, শিশুর হাঁসি বা ছোট একটি কুকুর ছানা বা কোন একটি সুন্দর ড্রেস ইত্যাদি।

    উদাহরণঃ

    ★ What a cute baby! – কি সুন্দর একটি বাচ্ছা।

    ★ The way she talk is so cute – সে যে ভাবে কথা বলে, কি ভাল লাগে।

    ★ This is a cute picture. – ছবিটি কি সুন্দর, কি কিউট।

     

    See less
    • 0
  8. Narcissism- ★ নিজেকে অন্য থেকে বড় মনে করা বা আত্ম-অহংকার এমন স্বভাবের পৃষ্টপোষকতাকে বলে Narcissism। ★ যদিও 'আত্মকেন্দ্রিকতা’ বা ‘আত্মপ্রেম’ বোঝাতে ‘‘নার্সিসিজম’’ শব্দটি চালু হয়েছিল। ★ নিজের সৌন্দর্যে বা ক্ষমতায় বা আচরনে যে নিজের প্রতি আসক্ত  বা অতিশয় আত্নপ্রেমে যে আসক্ত তাহকে বলে নার্সিসিস্ট (NarcisRead more

    Narcissism-

    ★ নিজেকে অন্য থেকে বড় মনে করা বা আত্ম-অহংকার এমন স্বভাবের পৃষ্টপোষকতাকে বলে Narcissism।

    ★ যদিও ‘আত্মকেন্দ্রিকতা’ বা ‘আত্মপ্রেম’ বোঝাতে ‘‘নার্সিসিজম’’ শব্দটি চালু হয়েছিল।

    ★ নিজের সৌন্দর্যে বা ক্ষমতায় বা আচরনে যে নিজের প্রতি আসক্ত  বা অতিশয় আত্নপ্রেমে যে আসক্ত তাহকে বলে নার্সিসিস্ট (Narcissist)

     

    See less
    • 0
  9. Misogamist meaning: * Misogamist - বিবাহদ্বেষী, বিবাহবিদ্বেষী * যাহারা বিবাহের বিরোধিতা করে বা বিবাহের প্রতি বিদ্বেষী মনভাব রাখে তাদেরকে বলে Misogamist। * Monogamist - যারা একক বিবাহের সমর্থক, Polygamist- যারা বহু বিবাহের সমর্থক।

    Misogamist meaning:

    * Misogamist – বিবাহদ্বেষী, বিবাহবিদ্বেষী

    * যাহারা বিবাহের বিরোধিতা করে বা বিবাহের প্রতি বিদ্বেষী মনভাব রাখে তাদেরকে বলে Misogamist।

    * Monogamist – যারা একক বিবাহের সমর্থক, Polygamist- যারা বহু বিবাহের সমর্থক।

    See less
    • 0