Bengali Forum Latest Questions

  1. This answer was edited.

    আলোচনায় থাকবে : সারাংশ ও মূলভাব কবিতা বিভিন্ন লাইনের সংক্ষিপ্ত ব্যাখ্যা প্রাসঙ্গিক আলােচনা এবং কবিতা বিশ্লেষণ ও ব্যাখ্যা   সারাংশ - মেঘাচ্ছন্ন আকাশ, অবিরাম বর্ষণ থেকে ক্ষণিক ক্ষান্তির মুহূর্ত। এরই মধ্যে এক কৃষক নদীর ধারে একাকী বসে আছে, কোনাে ভরসা নেই। জলভরা খরস্রোতা নদী, দুর্বার বেগে বহমান। তারRead more

    আলোচনায় থাকবে :

    • সারাংশ ও মূলভাব
    • কবিতা
    • বিভিন্ন লাইনের সংক্ষিপ্ত ব্যাখ্যা
    • প্রাসঙ্গিক আলােচনা এবং কবিতা বিশ্লেষণ ও ব্যাখ্যা

     

    সারাংশ –

    মেঘাচ্ছন্ন আকাশ, অবিরাম বর্ষণ থেকে ক্ষণিক ক্ষান্তির মুহূর্ত। এরই মধ্যে এক কৃষক নদীর ধারে একাকী বসে আছে, কোনাে ভরসা নেই। জলভরা খরস্রোতা নদী, দুর্বার বেগে বহমান। তার চারিদিকে রাশি রাশি বােঝাই কাটা ধান।ছােটো খেতের ধারে একলা বসে, তখন পরপারের তরুচ্ছায়াচ্ছন্ন গ্রামটি আঁকা ছবির মতাে দেখাচ্ছিল। দূর থেকে গান গাইতে গাইতে কে যেন আসছে, দেখে মনে হল সে যেন চেনা। কোনাে দিকে না তাকিয়ে সে পালতােলা নৌকায় ঢেউ তুলে কোথায় চলেছে।
    কৃষক মাঝিকে কাতর কণ্ঠে কূলে নৌকা ভেরাবার জন্য অনুরােধ করল। তার কেটে রাখা সােনার ধান তলে নিয়ে তারপর সে যেখানে ইচ্ছা যাক—এটাই একান্ত ইচ্ছা।অনুরােধ মত নৌকায় সমস্ত তুলে দিয়ে তাকে করুণা করে নিয়ে যাওয়ার কথা বলায় উত্তরে ঠাঁই নেই’ বলে সােনার ফসল নিয়ে গেলেও, কৃষক প্রবহমান নদীর তীরে নিঃসঙ্গ ও অচল হয়ে বসে রইল।

    ________________________________________________________________

    সোনার তরী

    গগনে গরজে মেঘ, ঘন বরষা।
    কূলে একা বসে আছি, নাহি ভরসা।
    রাশি রাশি ভারা ভারা
    ধান কাটা হল সারা,
    ভরা নদী ক্ষুরধারা
    খরপরশা।
    কাটিতে কাটিতে ধান এল বরষা।

    একখানি ছোটো খেত, আমি একেলা,
    চারি দিকে বাঁকা জল করিছে খেলা।
    পরপারে দেখি আঁকা
    তরুছায়ামসীমাখা
    গ্রামখানি মেঘে ঢাকা
    প্রভাতবেলা–
    এ পারেতে ছোটো খেত, আমি একেলা।

    গান গেয়ে তরী বেয়ে কে আসে পারে,
    দেখে যেন মনে হয় চিনি উহারে।
    ভরা-পালে চলে যায়,
    কোনো দিকে নাহি চায়,
    ঢেউগুলি নিরুপায়
    ভাঙে দু-ধারে–
    দেখে যেন মনে হয় চিনি উহারে।

    ওগো, তুমি কোথা যাও কোন্‌ বিদেশে,
    বারেক ভিড়াও তরী কূলেতে এসে।
    যেয়ো যেথা যেতে চাও,
    যারে খুশি তারে দাও,
    শুধু তুমি নিয়ে যাও
    ক্ষণিক হেসে
    আমার সোনার ধান কূলেতে এসে।

    যত চাও তত লও তরণী-‘পরে।
    আর আছে?– আর নাই, দিয়েছি ভরে।
    এতকাল নদীকূলে
    যাহা লয়ে ছিনু ভুলে
    সকলি দিলাম তুলে
    থরে বিথরে–
    এখন আমারে লহ করুণা করে।

    ঠাঁই নাই, ঠাঁই নাই– ছোটো সে তরী
    আমারি সোনার ধানে গিয়েছে ভরি।
    শ্রাবণগগন ঘিরে
    ঘন মেঘ ঘুরে ফিরে,
    শূন্য নদীর তীরে
    রহিনু পড়ি–
    যাহা ছিল নিয়ে গেল সোনার তরী।

    _________________________________________________________________

    সংক্ষিপ্ত ব্যাখ্যা :

    ভরা নদী ক্ষুরধারা – বর্ষায় নদীজল ক্ষুরের মতাে ধারালাে অর্থাৎ খরস্রোতা বােঝানাে হয়েছে।

    তরু ছায়া মসীমাখা (কালিমাখা) – আকাশ মেঘাচ্ছন্ন থাকায় গাছের ছায়ায় ঘেরা গ্রাম অন্ধকারাচ্ছন্ন বলে মনে হচ্ছে।

    বাঁকা জল করিছে খেলা – বাঁকা শব্দটি দুটি অর্থে ব্যবহার করা যায়। একটি অর্থে নদী বেঁকে বেষ্টন করে আছে, অপর ব্যঞ্জনগর্ভ অর্থ ‘কুটিল বা প্রতিকূল’।

    কে আসে পারে – ‘কে’ এই শব্দটি ব্যবহার করে অনির্দিষ্ট ব্যক্তিকে বােঝান হয়েছে।

    দেখে যেন মনে হয় চিনি উহারে – বর্ষা সমাগমে কাটা ফসল নিয়ে তরীর অপেক্ষায় যখন আছেন এমনি সময় দূর থেকে দেখে কোন চেনা চেনা নেয়েকে যেন দেখা যাচ্ছে – এমনি সাধারণ অর্থ হলেও উদ্ধৃতিটি ব্যঞ্জনা সমৃদ্ধ। যাকে দেখে মনে হয় চিনি উহারে’ সে যে কবির হৃদয়গত অন্তর্যামী। রবীন্দ্রনাথ তাঁর কাব্যভাবনায় ব্যক্তি আমির অতিরিক্ত পৃথক এক অন্তঃপ্রেরণা বা অন্তৰ্শক্তি যাকে অনেকে অন্তর্দেৰ্বতা বা জীবনদেবতা বলেন তার কল্পনা করেছেন। সােনার তরী’ কবিতায় এরা আভাস, চিত্রা’য় তার পরিণতি। ইনিই কবির প্রেরণা, তাঁর কাব্যাধিষ্ঠাত্রী দেবী। কোন বিদেশে — এখানে বলতে কোনাে অজানা জগতে।

    শুধু তুমি নিয়ে যাও— সৃষ্টির যে শ্রেষ্ঠ সম্ভার, মহাকালের তরণীতে তুলে দেওয়ার মধ্যেই স্রষ্টার সার্থকতা। কিন্তু কালের মাঝি কোনােদিকে দৃকপাত না করে নিতান্ত নিরাসক্ত চিত্তে এগিয়ে যাচ্ছে দেখে স্রষ্টার একান্ত অনুরােধ সে জীবনের যা কিছু অর্জিত ফল তাকে যেন নিয়ে যায়।

    এখন আমারে লহাে করুণা করে – একলা জনবেষ্টিত ছােটো খেতে বসে আছি। করুণা করে তােমার তরীতে তুলে নাও। এর আধ্যাত্মিক অর্থ হতে পারে, আমাকে সকল কর্মবন্দি থেকে মুক্ত করাে। অথবা আমার শিল্পের সঙ্গে আমারও অস্তিত্বকে যুক্ত করাে।

    যাহা ছিল নিয়ে গেল সােনার তরী –আজীবন সতি সােনার ফসল, সংসার তরণীতে তুলে নিয়েছেন অর্থাৎ কবির সৃষ্টি সমাদৃত হওয়ায় তিনি আনন্দিত। কিন্তু সেখানে তাঁর স্থান না হওয়ায় — শূন্য নদীর তীরে রহিনু পড়ি – তিনি একাকিত্বের বেদনায় বিষন্ন।

     

    প্রাসঙ্গিক আলােচনা এবং কবিতা বিশ্লেষণ ও ব্যাখ্যা :

    ‘সােনার তরী’ কাব্যগ্রন্থের নামক কবিতা সােনার তরীর রচনা স্থান শিলাইদহ, কাল-ফাল্গুন ১২৯৮, ইং ফেব্রুয়ারি ৪ মার্চ ১৮৯২। কবিতাটির নামকরণ সবিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ। সােনার তরী’ সােনায় তৈরি তরী অর্থে ব্যবহৃত হয়নি। এটি ব্যঞ্জনাগর্ভ। জীবনের সাধনায় যে স্বর্ণসম্ভার, তাই তাে ফসল, সেই ফসল বহ করে যে তরী তা-ই সােনার তরী।
    কবিতার এই নামকরণটি আক্ষরিক-অর্থ-অতিরিক্ত অন্যতর অর্থে সমৃদ্ধ ও গুরুত্বপূর্ণ। সংসার-তরণীতে কবি তাঁর সৃষ্টির সমস্ত সম্পদ তুলে দিলেও, সংসার কবিকে গ্রহণ করল না। মহাকালরূপী নেয়ে ইতিহাসরূপ সােনারতরী নিয়ে সােনার ধান রূপ জীবনের শ্রেষ্ঠ সৃষ্টিকে তুলে নিলেও, স্রষ্টাকে গ্রহণ করে না।

    ইতিহাসের পৃষ্ঠায় মানুষের শিল্প, তার শ্রেষ্ঠ সৃষ্টি সঞ্চিত থাকে। জগৎ স্রষ্টাকে চায় না, তার শিল্পকে সৃষ্টিকে চায়, এটাই চিরন্তন সত্য। মানবজীবনের এই চিরন্তন সত্যটি আলােচ্য কবিতায় ধ্বনিত হয়েছে বলে কবি কবিতাটির নামকরণ করেছেন ‘সােনার তরী’। সােনার তরী মানব সংসারের তরী যাতে কবি বিশ্বমানবের উদ্দেশ্যে নিজের সৃষ্টি সম্ভারকে তুলে দিলেও “ঠাই নাই, ঠাই নাই—ছােট সে তরী”—তাই কবি স্বয়ং নির্জনতায় নির্বাসিতা। এ সব বিচারে কবিতার নামকরণ তাই সার্থক ও সুন্দর।

    এ পর্বে কবি আত্মস্থ, তাঁর প্রতিভার পূর্ণ প্রকাশ—রবি-রশ্মির মধ্যাহ্নদীপ্তি বিচ্ছুরিত। প্রকৃতি ও মানুষ সম্পর্কে কবির দৃষ্টি কল্পলােকের আলােকচ্ছটা থেকে বাস্তব জগতের উদার আকাশ-বাতাসে স্থাপিত। এ সময় কবির সৌন্দর্যানুভূতি ও বিশ্বানুভূতি প্রবলভাবে প্রকাশিত। কবি-কল্পনায় কবিত্বে প্রকাশ-ভঙ্গির চমৎকারিত্বে, ভাষার ঐশ্বর্যে ও ছন্দের বৈচিত্র্যে কবিতাগুলির দীপ্যমান। সােনার তরী তার ব্যতিক্রম নয়। এখানে যুক্ত হয়েছে, একটি তত্ত্ব যার ব্যাখ্যা নানা কবিতায় রূপে ভিন্ন, স্বরূপে এক।

    কবিতাটি রচনার সময় কবি জমিদারি দেখাশােনার কাজে কখনাে শিলাইদহ, সাজাদপুর, কালিগ্রাম, পতিসরে বাস করেছেন। বাংলার পল্লীপ্রকৃতি সমস্ত সৌন্দর্য ও বৈশিষ্ট্য নিয়ে তাঁর অনুভবে, রঙে, রূপে কল্পনায়, নিত্য নতুন হয়ে প্রতিভাত হচ্ছে। পল্লীর নরনারীর সুখ-দুঃখ, হাসিকান্নার সঙ্গে পরিচয় নিবিড় থেকে নিবিড়তর হচ্ছে। এই পরিচয় সূত্রেই ‘সােনার তরী’ কাব্য।‘সােনার তরী’ কবিতা এই অনুভবের সৃষ্টি। এখানেও প্রকৃতি ও মানুষ, কবির অন্তদৃষ্টিতে বিশ্বপ্রকৃতি ও মানবলােকের সঙ্গে একাকার হয়ে গেছে। একে বলা যেতে পারে বিশ্বানুভূতি—এটি সম্ভব কবির সৃষ্টিপ্রেরণা বা অন্তর্দেৰ্বতার অন্তঃপ্রেরণায়, সম্ভবত কবির এই অন্তর্দেৰ্বতাই সােনারতরী কবিতার ‘নেয়ে। অন্তর্দেৰ্বতা কোনাে অলৌকিক শক্তিধর নন, কবির প্রকাশপ্রেরণা, যিনি কবির মনের মধ্যে বসে সমগ্র জগৎকে সাহিত্যে রূপদান করছেন। প্রকৃতি—সােনার তরী কবিতার উৎস, চলমান নদীস্রোত, যার মধ্যে কবি জন্ম জন্মান্তরের সম্পর্ক উপলব্ধি করেছেন, তাকে এখানে দেখেছেন সাংকেতিকতায়, রহস্যময়, রূপকের ব্যবহারে ব্যঞ্জনাশ্রয়ী রূপে।

    ‘সােনার তরী’ কাব্যে কবি নদীমাতৃক বাংলাদেশের রূপ, পদ্মার প্রবহমানতা, বিচিত্র খণ্ড খণ্ড রূপকল্প ও চিত্রকল্পের ভিতর দিয়ে, কখনও সাঙ্কেতিক রহস্যময়তায়, কখনাে বর্ষা প্রকৃতির বিষাদ উজ্জ্বলতায় প্রকাশিত হয়েছে। সােনার তরী’ কবিতাটিও এরকমই এক ঘন বর্ষায় আবৃত নদীচরের নিসর্গচিত্র। কবির ভাষায় পল্লীপ্রকৃতির সঙ্গে তাঁর একটি মানসিক ঘরকন্নার সম্পর্ক, সেটি এ কবিতায় ফুটে উঠেছে।

    See less
  1. প্রধান শিক্ষকের কাছে ছুটির জন্য আবেদন পত্রের নমুনা : তারিখঃ ১০/১০/১৯ ইং প্রধান শিক্ষক বিদ্যাসাগর উচ্চ বিদ্যালয় হাওড়া কলকাতা বিষয়:দুই দিনের ছুটির জন্য আবেদন। মহোদয়/মহোদয়া , সবিনয় বিনীত নিবেদন এই যে, আমি আপনার বিদ্যালয়ের ১০ম শ্রেণির একজন নিয়মিত ছাত্র।আগামী ১২/১০/২০১৯ থেকে ১৪/১০/২০১৯৪ইং পর্যন্ত আমার বড়Read more

    প্রধান শিক্ষকের কাছে ছুটির জন্য আবেদন পত্রের নমুনা :

    তারিখঃ ১০/১০/১৯ ইং

    প্রধান শিক্ষক
    বিদ্যাসাগর উচ্চ বিদ্যালয়
    হাওড়া কলকাতা

    বিষয়:দুই দিনের ছুটির জন্য আবেদন।

    মহোদয়/মহোদয়া ,
    সবিনয় বিনীত নিবেদন এই যে, আমি আপনার বিদ্যালয়ের ১০ম শ্রেণির একজন নিয়মিত ছাত্র।আগামী ১২/১০/২০১৯ থেকে ১৪/১০/২০১৯৪ইং পর্যন্ত আমার বড় বোনের বিয়ে উপলক্ষে দুই দিন বিদ্যালয়ে উপস্তিত হতে পারবনা।

    অতএব,আমাকে দুই দিনের ছুটি মঞ্জুর করলে আমি আপনার প্রতি বাধিত থাকব।

    আপনার একান্ত অনুগত ছাত্র

    জীবন মণ্ডল
    শ্রেণিঃ ১০ম
    রোলঃ ০২

    _______________________

    প্রধান শিক্ষকের কাছে অনুপস্থিত থাকার জন্য আবেদন পত্র :

    তারিখঃ ১০/১০/১৯ ইং

    প্রধান শিক্ষক
    বিদ্যাসাগর উচ্চ বিদ্যালয়
    হাওড়া কলকাতা

    বিষয়ঃ অনুপস্থিতির জন্য ছুটির আবেদন।

    মহোদয়/মহোদয়া ,
    সবিনয় বিনীত নিবেদন এই যে, আমি আপনার বিদ্যালয়ের ১০ম শ্রেণির একজন নিয়মিত ছাত্র। আমি গত ০৭/১০/১৯ ইং থেকে ০৯/১০/১৯ ইং পর্যন্ত অসুস্থ থাকার কারণে বিদ্যালয়ে উপস্থিত হতে পারিনি।

    অতএব, মহোদয়ের নিকট আকুল আবেদন, উপরোক্ত বিষয়টি বিবেচনা করে আমাকে উক্ত ৩ দিনের ছুটি দানে বাধিত করবেন।

    বিনীত নিবেদক
    জীবন মণ্ডল
    শ্রেণিঃ ১০ম
    রোলঃ ০২

    See less
  1. ব্যাঙ্ক ম্যানেজারের কাছে লোন বা ঋণ র জন্য আবেদন: Indrani  Real estate PVT. LTD. Nadiya Date. ১০/১২/২০২০ মাননীয় ম্যানেজার স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া বর্ধমান প্রিয় মহাশয়, আমরা আমাদের বর্ধমানের জেলার “বাংলা সাংস্কৃতিক ভবনের” আধুনিকীকরণের পরিকল্পনা নিয়েছি। এই পরিকল্পনায় ভবনটি শীততাপ নিয়ন্ত্রিত হবেRead more

    ব্যাঙ্ক ম্যানেজারের কাছে লোন বা ঋণ র জন্য আবেদন:

    Indrani  Real estate PVT. LTD.

    Nadiya

    Date. ১০/১২/২০২০

    মাননীয় ম্যানেজার

    স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া

    বর্ধমান

    প্রিয় মহাশয়,

    আমরা আমাদের বর্ধমানের জেলার “বাংলা সাংস্কৃতিক ভবনের” আধুনিকীকরণের পরিকল্পনা নিয়েছি। এই পরিকল্পনায় ভবনটি শীততাপ নিয়ন্ত্রিত হবে এবং দর্শকের জন্য আরামপ্রদ আসনের ব্যবস্থা করা হবে। এতে ব্যয় হবে প্রায় ৫,০০,০০০ টাকা। আমরা আমাদের নিজস্ব তহবিল থেকে মাত্র ৩,০০,০০০ টাকা সংগ্রহ করতে পারব, অবশিষ্ট ২,০০,০০০ টাকা ঋণ গ্রহণ করতে হবে।

    এজন্য আমাদের অনুরােধ,পরিকল্পনাটি রূপায়ণ করতে, আসবাব পত্র ও অন্যান্য জিনিস যন্ত্রাদির জামিনের বিনিময়ে আপনি আমাদের ২,০০,০০০ টাকা ঋণদানের ব্যবস্থা করে সহায়তা করুন। আপনার সম্মতিসূচক চিঠি পেলে আমরা আপনার সঙ্গে সাক্ষাৎ করে বিষয়টি পাকা করতে ইচ্ছুক।

    ধন্যবাদান্তে,

    আপনাদের বিশ্বস্ত ইন্দ্রানী রিয়েল এস্টেটর পক্ষে

    শর্মিষ্ঠ ব্যানার্জি

    ম্যানেজিং ডিরেক্টর

    See less
  1. This answer was edited.

    মিলন হবে কত দিনে - লালন শাহ মিলন হবে কত দিনে মিলন হবে কত দিনে... আমার মনের মানুষের সনে, আমার মনের মানুষের সনে। (Milon hobe koto dine Milon hobe koto dine Amar moner manusher-o shone Amar moner manusher-o shone) চাতক প্রায় অহর্নিশি চেয়ে আছি কালো শশী হব বলে চরণ-দাসী, হব বলে চরণ-দাসী। ও তা হয় না কপাল-গRead more

    মিলন হবে কত দিনে – লালন শাহ

    মিলন হবে কত দিনে
    মিলন হবে কত দিনে…
    আমার মনের মানুষের সনে,
    আমার মনের মানুষের সনে।

    (Milon hobe koto dine
    Milon hobe koto dine
    Amar moner manusher-o shone
    Amar moner manusher-o shone)

    চাতক প্রায় অহর্নিশি
    চেয়ে আছি কালো শশী
    হব বলে চরণ-দাসী,
    হব বলে চরণ-দাসী।
    ও তা হয় না কপাল-গুণে,
    ও তা হয় না কপাল-গুণে।
    আমার মনের মানুষের সনে,
    আমার মনের মানুষের সনে।

    (Chatok proy ahor nishi
    Cheye ache kalo shoshi
    Hobo bole chorono dashi
    Hobo bole chorono dashi
    O ta hoyna kopal gune
    O ta hoyna kopal gune
    Amar moner manusher-o shone
    Amar moner manusher-o shone)

    মেঘের বিদ্যুৎ মেঘেই যেমন
    লুকালে না পাই অন্বেষণ,
    কালারে হারায়ে তেমন
    কালারে হারায়ে তেমন।
    ঐ রূপ হেরি এ দর্পণে,
    ঐ রূপ হেরি এ দর্পণে।
    আমার মনের মানুষের সনে,
    আমার মনের মানুষের সনে।

    (Megher bidyut meghe jemon.
    Lukaile na paaye anweson
    Kala re haraye temon.
    Kala re haraye temon.
    Oi rup heri e darpane.
    Oi rup heri e darpane.
    Aamar  moner manusheri sone
    Aamar  moner manusheri sone)

    মিলন হবে কত দিনে
    মিলন হবে কত দিনে…
    আমার মনের মানুষের সনে,
    আমার মনের মানুষের সনে।

    ((Milon hobe koto dine
    Milon hobe koto dine
    Amar moner manusher-o shone
    Amar moner manusher-o shone)

    English Translation:
    By- Carol Salomon

    When will I be united
    with the Man of my Heart?
    Day and night
    like a rainbird

    I long for the Black Moon,
    hoping to become his servant.
    But this is not my fate.
    I caught a glimpse
    of my Dark Lord a dream,
    and then he was gone
    like a flash of lightning
    vanishing into the cloud it came from,
    leaving no trace.

    Meditating on his image,
    I lose all fear of disgrace.
    Poor Lālan says,
    He who always loves
    knows.

    About The poem:

    lalon Shah was a mystical poet who wrote hundreds of Bengali folk song throughout his life. In this song he talks about the divine longing that he is craving for or every other individual who tried to unite or associate with his creator. Here the man of his heart is the beloved soul of divine. The yearning of every other individual to meet his divine soul has been portrayed here.

    গানটি নিয়ে কিছু কথা :

    লালন শাহ বাংলার এক প্রসিদ্ধ লোকগীতিকার, তিনি রচনা করেছেন কয়েক শত গান। তার গানের কথায় আধ্যাত্মিক বিষয়বস্তু গুলি উঠেছে বারংবার। আর এই গান “মিলন হবে কত দিনে” তার ব্যতিক্রম নয়। প্রত্যেক মানুষই এটা আশ্রয় চায়, সে খুঁজে বেড়ায় তার অন্তর্যামী কে।তাই এখানে লালনশাহ তার অন্তর্যামী কে তার মনের মধ্যে দেখতে পেয়েছেন এবং আর সঙ্গে মিলনের জন্য অপেক্ষা করে যাচ্ছেন। কবে মিলন হবে সেই নিয়ে তিনি ব্যাকুল। বারবার যেন তাকে ধরা দিয়েও দিচ্ছেন না তাই আর অস্থিরতা ক্রমবর্ধমান।

    See less
  1. কেউ কথা রাখেনি (সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়) কেউ কথা রাখেনি, তেত্রিশ বছর কাটলো, কেউ কথা রাখেনি । ছেলেবেলায় এক বোষ্টুমী, তার আগমনী গান হঠাৎ থামিয়ে বলেছিল, শুক্লা দ্বাদশীর দিন অন্তরা টুকু শুনিয়ে যাবে । তারপর কত চন্দ্রভুকক অমাবস্যা চলে গেল, কিন্তু সেই বোষ্টুমী আর এলো না । পঁচিশ বছর প্রতীক্ষায় আছি । মামা বাডRead more

    কেউ কথা রাখেনি (সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়)

    কেউ কথা রাখেনি,
    তেত্রিশ বছর কাটলো,
    কেউ কথা রাখেনি ।

    ছেলেবেলায় এক বোষ্টুমী,
    তার আগমনী গান হঠাৎ থামিয়ে বলেছিল,
    শুক্লা দ্বাদশীর দিন অন্তরা টুকু শুনিয়ে যাবে ।
    তারপর কত চন্দ্রভুকক অমাবস্যা চলে গেল,
    কিন্তু সেই বোষ্টুমী আর এলো না ।
    পঁচিশ বছর প্রতীক্ষায় আছি ।

    মামা বাড়ির মাঝি নাদের আলী বলেছিল,
    বড় হও দাদাঠাকুর ।
    তোমাকে আমি তিন প্রহরের বিল দেখাতে নিয়ে যাবো ।
    সেখানে পদ্মফুলের মাথায় সাপ আর ভ্রমর খেলা করে ।

    নাদের আলী, আমি আর কত বড় হবো?!
    আমার মাথা এই ঘরের ছাদ ফুঁড়ে আকাশ স্পর্শ করলে,
    তারপর তুমি আমায় তিন প্রহরের বিল দেখাবে?

    একটা রয়্যাল গুলি কিনতে পারিনি কখনো ।
    লাঠি লজেন্স দেখিয়ে দেখিয়ে চুষেছে লস্কর বাড়ির ছেলেরা ।
    ভিখারীর মতোন চৌধুরীদের গেটে দাঁড়িয়ে দেখেছি,
    ভিতরে রাস উৎসব ।
    অবিরল রঙের ধারার মধ্যে সুবর্ণ কঙ্কন পরা ফর্সা রমণীরা ।
    কত রকম আমোদে হেসেছে ।
    আমার দিকে তারা ফিরেও চায়নি ।
    বাবা আমার কাঁধ ছুঁয়ে বলেছিলেন,
    দেখিস একদিন আমরাও…

    বাবা এখন অন্ধ, আমাদের দেখা হয়নি কিছুই ।
    সেই রয়্যাল গুলি, সেই লাঠি লজেন্স, সেই রাস উৎসব ।
    আমায় কেউ ফিরিয়ে দেবেনা ।

    বুকের মধ্যে সুগন্ধি রুমাল রেখে বরুণা বলেছিল,
    যেদিন আমায় সত্যিকারের ভালবাসবে,
    সেদিন আমার বুকেও এই রকম আতরের গন্ধ হবে ।
    ভালোবাসার জন্য আমি হাতের মুঠোয় প্রাণ নিয়েছি ।
    দুরন্ত ষাঁড়ের চোখে বেঁধেছি লাল কাপড় ।
    বিশ্বসংসার তন্ন তন্ন করে খুঁজে এনেছি ১০৮ টা নীল পদ্ম ।
    তবু কথা রাখেনি বরুণা ।
    এখন তার বুকে শুধুই মাংসের গন্ধ ।
    এখনো সে যে কোনো নারী ।

    কেউ কথা রাখেনি,
    তেত্রিশ বছর কাটলো কেউ কথা রাখেনা ।

    English Translation:

    No one keeps promises
    Thirty years has passed
    No one keeps promises

    In my childhood someone
    Stops his music and told me
    Will you sing two lines on the day of Shukla Dadoshi .
    How many decades has passed after that,
    But he has not returned again.

    Nader Ali the water-man of my uncle house told me
    When you grew up
    I will take you to the lake
    Where snake and butterflies play at the top of lilies

    Nader Ali, how much I have to grow?
    When my head will touch the sky,
    Than you will take me to the lake?

    See less
  1. একদিন তোর হইবো রে মরণ - হাছন রাজা একদিন তোর হইবো রে মরণ, রে হাসন রাজা। একদিন তোর হইবো রে মরণ। মায়া জালে বেরিয়া মরন না হইলো স্বরণ ,রে হাসন রাজা। একদিন তোর হইবো রে মরণ।। যখন আসিয়া যমের দূত হাতে দিবে দড়ি হায়রে হাতে দিবে দড়ি। টানিয়া টানিয়া লইয়া ,যাবে যমের পুরি রে হাসন রাজা। একদিন তোর হইবো রে মরণ।। কোথায়Read more

    একদিন তোর হইবো রে মরণ – হাছন রাজা

    একদিন তোর হইবো রে মরণ, রে হাসন রাজা।
    একদিন তোর হইবো রে মরণ।
    মায়া জালে বেরিয়া মরন না হইলো স্বরণ ,রে হাসন রাজা।
    একদিন তোর হইবো রে মরণ।।

    যখন আসিয়া যমের দূত হাতে দিবে দড়ি হায়রে হাতে দিবে দড়ি।
    টানিয়া টানিয়া লইয়া ,যাবে যমের পুরি রে হাসন রাজা।
    একদিন তোর হইবো রে মরণ।।

    কোথায় গিয়া রইব তোমার সুন্দর সুন্দর স্ত্রী হায়রে সুন্দর সুন্দর স্ত্রী
    কোথায় রইব রামপাশা আর সাধের লক্ষনশিরী রে হাসন রাজা।
    একদিন তোর হইবো রে মরণ।।

    আর যাইবায় নিরে হাছন রাজা রাজগঞ্জ দিয়া হায়রে রাজগঞ্জ দিয়া
    আর করবায় নিরে হাছন রাজা দেশে দেশে বিয়া রে হাসন রাজা।
    একদিন তোর হইবো রে মরণ।।

    করবায় নিরে হাছন রাজা রামপাশায় জমিদারী হায়রে রামপাশায় জমিদারী
    আর করবায় নিরে কাপনা নদীর পারে ঘুরাঘুরি রে হাসন রাজা।
    একদিন তোর হইবো রে মরণ।।

    ছাড় ছাড় হাছন রাজা, এ ভবের আশা হায়রে এ ভবের আশা
    প্রাণবন্ধের চরণতলে, কর গিয়া বাসা রে হাসন রাজা।
    একদিন তোর হইবো রে মরণ।।

    গুরুর উপদেশ শুনিয়া হাছন রাজায় কয় হায়রে হাছন রাজায় কয়
    সব তেয়াগিলাম আমি, দেও পদাশ্রয় রে হাসন রাজা।
    একদিন তোর হইবো রে মরণ।।

    In English font:

    Ek din tor hoibo re moron, re Hasan Raja
    Ek din tor hoibo re moron
    Maya jale beriya moron na hoilo shoron, re Hasan Raja
    Ek din tor hoibo re moron

    Jokhon Aashia jomer dut haat dibe dodi, hayre haat dibe dodi
    Tania Tania Loia, Jabe jomer puri re Hasan Raja
    Ek din tor hoibo re moron

    Kuthay giya roibo tumar shundor shundor stri hayre shundor shundor stri
    Kuthay roibo rampasha aar shadher lokkhon shiri re hasan Raja
    Ek din tor hoibo re moron

    Aar jaibay nire Hasan Raja raygonj diya Hayre raygonj diya
    Aar korbay nire Hasan Raja deshe deshe biya re Hasan Raja
    Ek din tor hoibo re moron

    Korbay nire Hasan Raja rampashay jomidari hayre rampashay jomidari
    Aar korbay nire kapna nodir pare ghuraguri re Hasan Raja.
    Ek din tor hoibo re moron

    Char Char Hasan Raja, E bhover aasha
    Pranbander chorontole, kor giya bashare re Hasan Raja
    Ek din tor hoibo re moron

    Gurur upodesh shuniya Hasan Rajay koy, Hayre Hasan Raja e koy
    Shob teyagilam aami, Deo podasroy re Hasan Raja.
    Ek din tor hoibo re moron

     

    English translation :

    One day you have to die, Oh Hasan Raja
    One day you have to die
    The worldly glamour has stop you from remembering your death, Oh Hasan Raja
    One day you have to die

    See less
  1. Writer- lalon Shah English Tranlation: Carol Salomon (Khasar vitor ochin pakhi kemone aashe jay Tare dhorte parle mon bedi, dhorte parle mon bedi Ditam pakhir pay kemone aashe jay Khasar vitor ochin pakhi kemone aashe jay) The unknown Bird in the cage… how does it fly in and out? Catch it, I would,Read more

    Writer- lalon Shah

    English Tranlation: Carol Salomon

    (Khasar vitor ochin pakhi
    kemone aashe jay
    Tare dhorte parle mon bedi,
    dhorte parle mon bedi
    Ditam pakhir pay
    kemone aashe jay
    Khasar vitor ochin pakhi
    kemone aashe jay)

    The unknown Bird in the cage…
    how does it fly in and out?
    Catch it, I would, if I could…
    and put my mind’s chains on its feet.

    (Aaath kuthuri noy dorja aata
    moddhe moddhe jhorka kata
    tar upore shodor kutha
    tar upore shodor kutha
    aayna mohol tay
    kemone aashe jay
    Khasar vitor ochin pakhi
    kemone aashe jay)

    There are eight rooms with nine doors,
    with latice-work in between.
    On top of that, there’ s a central yard
    and a hall of mirrors.

    The unknown Bird in the cage…
    how does it fly in and out?

    (kopaler fer noile ki aar
    Pakhitir emon bebohar
    khacha venge pakhi amar
    khacha venge pakhi amar kun khane palay
    kemone aashe jay
    Khasar vitor ochin pakhi
    kemone aashe jay)

    The Bird wouldn’t behave so,
    had it not been for my ill-luck.
    It has broken through its Cage
    and flown away somewhere….

    The unknown Bird in the cage…
    how does it fly in and out?

    (Mon roili tui khachar aashe
    Khacha je tar kacha basher
    Kun din khacha podbe khoshe
    Kun din khacha podbe khoshe
    Fokir lalon kede koy
    kemone aashe jay
    Khasar vitor ochin pakhi
    kemone aashe jay)

    O Mind, you have lived with high hopes,
    but your Cage is made of raw bamboo.
    One day this Cage (too) will fall and break.
    Lalon says, “The door ‘s ajar, the Bird’s flown!”

     

    See less
  1. লিখক- লালন শাহ খাঁচার ভিতর অচিন পাখি কেমনে আসে যায়। তারে ধরতে পারলে মন বেড়ি, ধরতে পারলে মন বেড়ি দিতাম পাখির পায়ে। কেমনে আসে যায়, খাঁচার ভিতর অচিন পাখি কেমনে আসে যায়। (Khasar vitor ochin pakhi kemone aashe jay Tare dhorte parle mon bedi, dhorte parle mon bedi Ditam pakhir pay kemone aashe jay KhasarRead more

    লিখক- লালন শাহ

    খাঁচার ভিতর অচিন পাখি
    কেমনে আসে যায়।
    তারে ধরতে পারলে মন বেড়ি,
    ধরতে পারলে মন বেড়ি
    দিতাম পাখির পায়ে।
    কেমনে আসে যায়,
    খাঁচার ভিতর অচিন পাখি কেমনে আসে যায়।

    (Khasar vitor ochin pakhi
    kemone aashe jay
    Tare dhorte parle mon bedi,
    dhorte parle mon bedi
    Ditam pakhir pay
    kemone aashe jay
    Khasar vitor ochin pakhi
    kemone aashe jay)

    আট কুঠুরী নয় দরজা আটা
    মধ্যে মধ্যে ঝরকা কাঁটা।
    তার উপরে সদর কোঠা,
    তার উপরে সদর কোঠা,
    আয়না মহল তায়।
    কেমনে আসে যায়,
    খাঁচার ভিতর অচিন পাখি কেমনে আসে যায়।

    (Aaath kuthuri noy dorja aata

    moddhe moddhe jhorka kata

    tar upore shodor kutha

    tar upore shodor kutha

    aayna mohol tay

    kemone aashe jay

    Khasar vitor ochin pakhi

    kemone aashe jay)

    কপালের ফের নইলে কি আর
    পাখিটির এমন ব্যবহার।
    খাঁচা ভেঙ্গে পাখি আমার,
    খাঁচা ভেঙ্গে পাখি আমার কোন খানে পালায়।
    কেমনে আসে যায়,
    খাঁচার ভিতর অচিন পাখি কেমনে আসে যায়।

    (kopaler fer noile ki aar

    Pakhitir emon bebohar

    khacha venge pakhi amar

    khacha venge pakhi amar kun khane palay

    kemone aashe jay

    Khasar vitor ochin pakhi

    kemone aashe jay)

    মন তুই রইলি খাঁচার আসে,
    খাঁচা যে তোর কাঁচা বাঁশের।
    কোন দিন খাঁচা পড়বে খসে,
    কোন দিন খাঁচা পড়বে খসে
    ফকির লালন কেঁদে কয়।
    কেমনে আসে যায়,
    খাঁচার ভিতর অচিন পাখি কেমনে আসে যায়।

    (Mon roili tui khachar aashe

    Khacha je tar kacha basher

    Kun din khacha podbe khoshe

    Kun din khacha podbe khoshe

    Fokir lalon kede koy

    kemone aashe jay

    Khasar vitor ochin pakhi

    kemone aashe jay)

     

    About the song: This is written by “lalon Shah”, a renowned Singer and composer of folk song in Bengali. This particular song talks about the journey beyond worldly things towards a immaterial or spiritual world.

     

    English Tranlation:

    By Carol Salomon (courtesy the Bengali e-zine Parabaas)

    The unknown Bird in the cage…
    how does it fly in and out?
    Catch it, I would, if I could…
    and put my mind’s chains on its feet.

    There are eight rooms with nine doors,
    with latice-work in between.
    On top of that, there’ s a central yard
    and a hall of mirrors.

    The unknown Bird in the cage…
    how does it fly in and out?

    The Bird wouldn’t behave so,
    had it not been for my ill-luck.
    It has broken through its Cage
    and flown away somewhere….

    The unknown Bird in the cage…
    how does it fly in and out?

    O Mind, you have lived with high hopes,
    but your Cage is made of raw bamboo.
    One day this Cage (too) will fall and break.
    Lalon says, “The door ‘s ajar, the Bird’s flown!”

     

    See less
  1. গরু রচনা সূচনা: গরু একটি গৃহপালিত পশু। গৃহস্থালির কাজে গরু একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রাণী। গরু আমাদের নানা উপকারে আসে এবং তার দ্বারা অনেক কাজ সাধন করা হয়। প্রাণী হিসেবে গরু একটি শান্তশিষ্ট এবং নিরীহ প্রাণী। আকার ও আকৃতি: গরু একটি চার পা ওয়ালা প্রাণী। উচ্চতায় এটি তিন চার হাত এবং দৈর্ঘ্য পাঁচ ছয় হাত হয়েRead more

    গরু রচনা

    সূচনা: গরু একটি গৃহপালিত পশু। গৃহস্থালির কাজে গরু একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রাণী। গরু আমাদের নানা উপকারে আসে এবং তার দ্বারা অনেক কাজ সাধন করা হয়। প্রাণী হিসেবে গরু একটি শান্তশিষ্ট এবং নিরীহ প্রাণী।

    আকার ও আকৃতি: গরু একটি চার পা ওয়ালা প্রাণী। উচ্চতায় এটি তিন চার হাত এবং দৈর্ঘ্য পাঁচ ছয় হাত হয়ে থাকে। গরুর দুই চোখ, দুই কান, দুই শিং,একটি দীর্ঘ মাথা এবং পিছনে একটি লেজ থাকে। গরুর সারা শরীর ছোট এবং ঘন লোমে আবৃত থাকে। গরু লাল,কালো, সাদা ইত্যাদি বিভিন্ন রঙের হয়ে থাকে এবং বিশ্বের সবজায়গায় পাওয়া যায়।

    খাদ্য: গরু একটি তৃণভোজী প্রাণী। ঘাস খড় গাছের পাতা গরুর প্রধান খাদ্য। তাছাড়াও ভাতের ফ্যান শুকনো দানা জাতীয় খাবার খেয়ে থাকে।

    উপকারিতা: আমাদের জীবনে গরুর উপকারিতা অসীম। গরুর দুধ অত্যন্ত সুস্বাদু এবং পুষ্টিকর। এই দুধ থেকে দই ছানা মাখন কি ইত্যাদি নানারকম দ্রব্য তৈরি করা হয় যেগুলি স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী।আমরা আমাদের জমি চাষ করতে ষাঁড় বা বলদ ব্যবহার করে থাকি।পণ্য পরিবহনের জন্য গরুর গাড়িও ব্যবহৃত হয়। তাছাড়াও কৃষি ক্ষেত্রে গরুর গোবর একটি উত্তম সার হিসাবে ব্যবহার করা হয়।

    উপসংহার: গরু নানা গুণ থাকা সত্ত্বেও গরুর প্রতি আমরা যত্নশীল নই। গরুর উপকারিতার দিকে চেয়ে আমাদের সবাইকে গরুর প্রতি সদয় হওয়া দরকার।গরু পালনে আমাদেরকে উৎসাহিত হওয়া দরকার তাহলে নানাভাবে উপকৃত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে আর্থিকভাবে লাভবান হতে পারব।

    See less