ভূমিকাঃ বঙ্গবন্ধু হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি। তিনি ভাষা-সৈনিক। তিনি জাতীর পিতা। বাঙালির অধিকার ও স্বতন্ত্র মর্যাদা প্রতিষ্ঠায় ভাষা-আন্দোলন থেকে শুরু করে এদেশের গণমানুষের মুক্তির জন্য পরিচালিত সকল আন্দোলনের তিনিই ছিলেন প্রধান চালিকাশক্তি। তাঁর নেতৃত্বেই ১৯৭১ সনে আমরা মহান স্বাধীনতা যুদ্ধে অংশ গ্রহণ করেছি এবং দীর্ঘ নয় মাসের রক্তক্ষয়ী সশস্ত্র যুদ্ধের মাধ্যমে অর্জন করেছি স্বাধীন বাংলাদেশে। তিনি বজ্রকণ্ঠের অধিকারী। তিনি সেই সৃষ্টি সুখের উল্লাসে কাঁপা মহান পুরুষ শেখ মুজিবুর রহমান। এ-জাতির ইতিহাসে বঙ্গবন্ধুর অবদান ও আত্মত্যাগ চিরকাল স্বর্ণাক্ষরে লিখিত থাকবে।
জন্মঃ বাংলাদেশের অবিসংবাদিত নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯২০ সালের ১৭ই মার্চের এক শুভক্ষণে গোপালগঞ্জ(সাবেক ফরিদপুর)জেলার টুঙ্গিপাড়ায় জন্মগ্রহন করেন।
পিতা-মাতাঃ বঙ্গবন্ধুর পিতা ছিলেন শেখ লুৎফর রহমান। মাতা ছিলেন সায়েরা খাতুন।
শিক্ষাঃ বঙ্গবন্ধু ম্যাট্রিকুলেশন পাস করেন গোপালগঞ্জ মিশন হাই স্কুল থেকে। বিএ পাস করেন কলকাতার ইসলামিয়া কলেজ থেকে। এরপর তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে আইনশাস্ত্র অধ্যায়ন করেন।
পরোলোকগমনঃ ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট কতিপয় পাকিস্তানি সেনাসদস্যের আক্রমণে ও নিষ্ঠুর আঘাতে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠবাঙালি, এ-জাতির প্রাণপ্রিয় নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সপরিবারে নিহত হন। টুঙ্গিপাড়ায় পারিবারিক গোরস্থানে তাকেঁ সমাধিত করা হয়।
উপসংহারঃ জাতির মহান নেতা হতে হলে যে-সমস্ত গুণের প্রয়োজন বঙ্গবন্ধুর তার সবই ছিল। তিনি ছিলেন সাহসী ও স্বাধীনতাপ্রিয়। সকল প্রকার নিপীড়ন-নির্যাতনের বিরুদ্ধে প্রতিবাদী এবং অধিকার অর্জনের সংগ্রামেে আপোষহীন। কোনো প্রকার ভীতি কিংবা দ্বিধা তাঁকে কখনো বিচলিত করেনি। বাংলা ছিল তাঁর দেশ, বাংলা ছিল তাঁর ভাষা এবং তিনি নিজেকে বলতেন ‘আমি বাঙালি’। কবির ভাষায়- যতদিন রবে পদ্মা-যমুনা-গৌরী-মেঘনা বহমান ততদিন রবে কীর্তি তোমার শেখ মুজিবুর রহমান
Hridoy
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান
ভূমিকাঃ বঙ্গবন্ধু হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি। তিনি ভাষা-সৈনিক। তিনি জাতীর পিতা। বাঙালির অধিকার ও স্বতন্ত্র মর্যাদা প্রতিষ্ঠায় ভাষা-আন্দোলন থেকে শুরু করে এদেশের গণমানুষের মুক্তির জন্য পরিচালিত সকল আন্দোলনের তিনিই ছিলেন প্রধান চালিকাশক্তি। তাঁর নেতৃত্বেই ১৯৭১ সনে আমরা মহান স্বাধীনতা যুদ্ধে অংশ গ্রহণ করেছি এবং দীর্ঘ নয় মাসের রক্তক্ষয়ী সশস্ত্র যুদ্ধের মাধ্যমে অর্জন করেছি স্বাধীন বাংলাদেশে। তিনি বজ্রকণ্ঠের অধিকারী। তিনি সেই সৃষ্টি সুখের উল্লাসে কাঁপা মহান পুরুষ শেখ মুজিবুর রহমান। এ-জাতির ইতিহাসে বঙ্গবন্ধুর অবদান ও আত্মত্যাগ চিরকাল স্বর্ণাক্ষরে লিখিত থাকবে।
জন্মঃ বাংলাদেশের অবিসংবাদিত নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯২০ সালের ১৭ই মার্চের এক শুভক্ষণে গোপালগঞ্জ(সাবেক ফরিদপুর)জেলার টুঙ্গিপাড়ায় জন্মগ্রহন করেন।
পিতা-মাতাঃ বঙ্গবন্ধুর পিতা ছিলেন শেখ লুৎফর রহমান। মাতা ছিলেন সায়েরা খাতুন।
শিক্ষাঃ বঙ্গবন্ধু ম্যাট্রিকুলেশন পাস করেন গোপালগঞ্জ মিশন হাই স্কুল থেকে। বিএ পাস করেন কলকাতার ইসলামিয়া কলেজ থেকে। এরপর তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে আইনশাস্ত্র অধ্যায়ন করেন।
পরোলোকগমনঃ ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট কতিপয় পাকিস্তানি সেনাসদস্যের আক্রমণে ও নিষ্ঠুর আঘাতে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠবাঙালি, এ-জাতির প্রাণপ্রিয় নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সপরিবারে নিহত হন। টুঙ্গিপাড়ায় পারিবারিক গোরস্থানে তাকেঁ সমাধিত করা হয়।
উপসংহারঃ জাতির মহান নেতা হতে হলে যে-সমস্ত গুণের প্রয়োজন বঙ্গবন্ধুর তার সবই ছিল। তিনি ছিলেন সাহসী ও স্বাধীনতাপ্রিয়। সকল প্রকার নিপীড়ন-নির্যাতনের বিরুদ্ধে প্রতিবাদী এবং অধিকার অর্জনের সংগ্রামেে আপোষহীন। কোনো প্রকার ভীতি কিংবা দ্বিধা তাঁকে কখনো বিচলিত করেনি। বাংলা ছিল তাঁর দেশ, বাংলা ছিল তাঁর ভাষা এবং তিনি নিজেকে বলতেন ‘আমি বাঙালি’। কবির ভাষায়- যতদিন রবে পদ্মা-যমুনা-গৌরী-মেঘনা বহমান ততদিন রবে কীর্তি তোমার শেখ মুজিবুর রহমান