Sign Up

Continue with Facebook
Continue with Google
Continue with Twitter
or use


Have an account? Sign In Now

Sign In

Continue with Facebook
Continue with Google
Continue with Twitter
or use


Forgot Password?

Don't have account, Sign Up Here

Forgot Password

Lost your password? Please enter your email address. You will receive a link and will create a new password via email.


Have an account? Sign In Now

Sorry, you do not have a permission to ask a question, You must login to ask question.

Continue with Facebook
Continue with Google
Continue with Twitter
or use


Forgot Password?

Need An Account, Sign Up Here
Bengali Forum Logo Bengali Forum Logo
Sign InSign Up

Bengali Forum

Bengali Forum Navigation

  • বিভাগ
  • বিষয়
  • ব্লগ
  • বাংলা অভিধান
  • হযবরল
Search
Ask A Question

Mobile menu

Close
Ask a Question
  • বাংলা অভিধান
  • সাহিত্য
  • শিক্ষা
  • রচনা
  • সাধারণ জ্ঞান
  • ইংলিশ টু বাংলা
  • বিজ্ঞান
  • বাংলা কুইজ
  • ধৰ্ম ও সংস্কৃতি
  • ইতিহাস
  • মতামত

Discy Latest Questions

In: সাহিত্য

দিদি – শুভ দাশগুপ্ত | Subho Dasgupta Kobita Didi lyrics in Bengali

  1. Durba

    Durba

    • 506 Questions
    • 15 Answers
    • 0 Best Answers
    • 0 Points
    View Profile
    Durba
    Added an answer on April 27, 2020 at 5:36 am

    দিদি - শুভ দাশগুপ্ত তোর নতুন ফ্ল্যাট থেকে ঘুরে এসে মাকে বললাম সব কিছু খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে । তোর ঝকঝকে মোঝাইক মেঝে, ইমালশান লাগানো দেয়াল, আধুনিক ডাইনিং টেবিল, জানালা দরজায় ঝুলানো দামী পর্দা, এমনকি তোর ভ্যালকোলনিতে রাখা বাহারি পাতার টব, সব কিছুই বললাম মাকে । নগেন দত্ত লেনে আমাদের আলো বাতাসহীন একতলার ভাঙাRead more

    দিদি – শুভ দাশগুপ্ত

    তোর নতুন ফ্ল্যাট থেকে ঘুরে এসে
    মাকে বললাম সব কিছু খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে ।
    তোর ঝকঝকে মোঝাইক মেঝে, ইমালশান লাগানো দেয়াল,
    আধুনিক ডাইনিং টেবিল,
    জানালা দরজায় ঝুলানো দামী পর্দা,
    এমনকি তোর ভ্যালকোলনিতে রাখা বাহারি পাতার টব,
    সব কিছুই বললাম মাকে ।
    নগেন দত্ত লেনে আমাদের আলো বাতাসহীন
    একতলার ভাঙা ঘরে বসে
    মাকে সব শুনলেন চোখ বুজে
    শুনতে শুনতে মার মুখে ফুটছিল হাসি আর
    চোখে আসছিল জল ।

    তোর ব্যালকোলনিতে দাঁড়ালে ছড়িয়ে থাকা শহরটাকে
    অনেক দূর পর্যন্ত দেখা যায়,
    বসবার ঘরের দেয়ালে নতুন কেনা
    একটা সুন্দর পেইন্টিং
    ঘরটাকে কি গাম্বীর্যে ভরিয়ে তুলেছে
    এ সব কিছুই মাকে বললাম ।
    চোখ বুজে শুনতে শুনতে মার মুখে
    ফুটে উঠছিল হাসি, আর
    চোখে আসছিল জল ।

    তোর চেহারাটা আগের চেয়ে অনেক ঝকঝকে
    সুন্দর হয়ে গেছে, ফর্সা হয়ে গেছিস অনেকটা ।
    যদিও তোর হাসিটা আছে ঠিক ছেলেবেলারই মতো ।
    জামাইবাবুর মুখে শুনলাম সামনের পূজোয়
    তোরা নাকি একেবারে পুরো দক্ষিণ ভারতটাই
    বেড়িয়ে আসবি।

    মা নগেন দত্ত লেনের ভাঙা চোরা ঘরে বসে
    এই সব শুনতে শুনতে হাসছে আর , কেন জানিনা
    মার চোখে এসেছে জল…!!
    সব কিছুই বলেছি দিদি,
    শুধু তোর ডাইনিং স্পেসে রাখা দুধ সাদা রংয়ের
    ঐ ফ্রিজটার কথা মাকে বলিনি ।

    তোর বিবাহ বার্ষিকির উজ্জ্বল সন্ধ্যায়, তুই যখন
    গা ভর্তি গয়নায় অপরূপা হয়ে
    ফ্রিজের মাথায় হাত রেখে হাসছিলি,
    তখন যে তোকে কি দারুণ সুন্দর লাগছিল-
    মাকে বলিনি সে কথাও ।

    বিবাহ বার্ষিকির সন্ধ্যায় তোদের আনন্দ উজ্জ্বল
    এপার্টমেন্টে তুই আর জামাইবাবু যখন ঐ
    ফ্রিজটার পাশে দাঁড়িয়ে হাসিমুখে
    মালা বদল করছিলি
    বাবুদের রসিক বন্ধুদের অনুরোধে
    আর ক্যামেরা ফ্ল্যাস ঝিলিক দিয়ে উঠছিল
    উপচে পড়া খুশির মতো-
    তখন ঠিক তখনি দিদি
    আমার চোখের সামনে স্পষ্ট হয়ে উঠেছিল
    হাসপাতালের করিডোরে বাবার ভেঙে পড়া মুখ ।
    ভেতরে মা তখন অপারেশনের পর অচৈতন্য ।
    ডাক্তার এসে বাবাকে বললেন
    চোখটা বোধহয় আর বাচানো গেলনা, তাও একবার
    চেষ্টা করে দেখতে পারেন-মাদ্রাজে – যদিও সে অবশ্য
    অনেক টাকার ব্যাপার ।
    হাড়ি কাঠে আটকে পড়া অসহায় পশুর মতো
    করুণ দেখাচ্ছিল তখন বাবার মুখটা ।
    সিড়ি দিয়ে আসতে আসতে বাবা
    আমার কাধে হাত রেখে বলেছিলেন
    কমলাকে সারা জীবন শুধু দুঃখ কষ্টই দিলাম,
    সুখ দিতে পারলাম না ।
    আজ ওর চোখ দুটোও চলে গেল ।
    সবই আমার কপাল ।”

    দিদি
    অনেক দর-দস্তুর চাপা-চাপির পর
    তোর বিয়েটা যখন আরো কয়েক ভরি সোনা আর
    একটা ফ্রিজের দাবীতে
    জন্য আটকে পড়েছিল অনিশ্চয়তার ঘুরটোপে
    বাবা তখন কাউকে না জানিয়ে
    চড়া সুদে ধার করেছিলেন
    অনেক টাকা ।
    সামান্য মাইনের প্রাইভেট কোম্পানিতে চাকরি করা বাবা
    বেঁচে থাকতে থাকতে অন্তত একটা মেয়েকে পার করার
    দূরন্ত আশায় ঝুঁকি নিয়ে ফেলেছিলেন অনেকটা।
    চোখের জল আর রজনীগন্ধার সৌরভকে পিছনে ফেলে
    তুই চলে গেলি ।
    পড়ে রইলাম আমরা, মা আর আমি। আর
    পড়ে রইলো নগেন দত্ত লেনের অন্ধকার ঘরে
    বাড়তে থাকা সুদের বোঝার চাপে তলিয়ে যাওয়া
    একটা সৎ মানুষ
    তোর বাবা, আমার বাবা ।

    দিদি
    তোর গা ভর্তি গয়না আর ঐ দুধ সাদা ফ্রিজটার কথা
    মাকে বলা হয়নি কিছুতেই ।
    দৃষ্টিশক্তি খুইয়ে বসা মাকে বাবা বলেননি কিছুই ।
    শুধু অসহায়ের মতো খুঁজেতেন
    মার মুখে একটু হাসি
    বড় মেয়ের ভালো ঘরে বিয়ে হওয়ার একটু তৃপ্তি ।
    সে হাসি খুঁজতে খুঁজতে ক্লান্ত বাবা চলে গেছেন ।
    এখন নগেন দত্ত লেনের ভাঙা ঘরে বসে
    মা আর আমি আনন্দেই আছি ।
    একটা আনন্দই বোধহয় সবচেয়ে বড় –
    এ বাড়িতে আর কোনোদিন সানাই বাজবে না সাহানায়
    সানাই, রাজনীগন্ধা, বেনারসি, হৈচৈ এসব
    অপ্রাসঙ্গিক হয়ে থেকে যাবে
    চিরকাল।

    See less
    • 0
  • 1
  • 6,264
  • 0
Answer
In: সাহিত্য

কবিতাঃ শারদীয় (শুভ দাশগুপ্ত ) Subho Dasgupta Kobita Sharodiya

  1. Hridoy

    Hridoy

    • 0 Questions
    • 373 Answers
    • 7 Best Answers
    • 3 Points
    View Profile
    Hridoy
    Added an answer on April 25, 2020 at 12:36 pm

    শারদীয়া –শুভ দাশগুপ্ত গেরুয়া নদীর পাড় ঘেষে সেই ছোট্ট আমার গ্রাম ছেলেবেলার ছেলেখেলার সেই আনন্দধাম। আকাশ ছিল সুনীল উদার রোদ্দুরে টান টান, গেরুয়া নদীর পাড় ঘেষে সেই ছোট্ট আমার গ্রাম গেরুয়া নদীর পাড় ঘেষে সেই গ্রামের শেষ পাড়া, নবীন কাকার কুমোর বাড়ি, ঠাকুর হত গড়া। সাত পাড়াতে বেজায় খ্যাতি, নবীন তRead more

    শারদীয়া –শুভ দাশগুপ্ত

    গেরুয়া নদীর পাড় ঘেষে সেই ছোট্ট আমার গ্রাম
    ছেলেবেলার ছেলেখেলার সেই আনন্দধাম।
    আকাশ ছিল সুনীল উদার রোদ্দুরে টান টান,
    গেরুয়া নদীর পাড় ঘেষে সেই ছোট্ট আমার গ্রাম
    গেরুয়া নদীর পাড় ঘেষে সেই গ্রামের শেষ পাড়া,
    নবীন কাকার কুমোর বাড়ি, ঠাকুর হত গড়া।
    সাত পাড়াতে বেজায় খ্যাতি, নবীন তালেবর,
    নবীন কাকার হাতের ঠাকুর অপূর্ব সুন্দর।
    এক এক বছর এক এক রকম ঠাকুর তৈরি হতো,
    সেসব ঠাকুর দেখতে মানুষ বেজায় ভিড় জমাতো।
    স্কুল পালানো দুপুর ছিলো, ছিলো সঙ্গী সাথী,
    চোখ জুড়ানো মূর্তি দেখতে ভীষণ মাতামাতি।
    শারদীয়ার দিন গড়াতো শিউলি গন্ধে দুলে,
    রোজই যেতাম ঠাকুর গড়া দেখতে সদলবলে।
    নবীন কাকা গরিব মানুষ, সদাই হাসিমুখে,
    নিবিষ্ট মন, ব্যস্ত জীবন, আপন ভোলা সুখে।
    হাতের ছোঁয়ায় তৈরি হতো লক্ষ্মী, গণেশ, পেঁচা,
    দূর গাঁয়ে তার ছোট্ট বাড়ি, ঠাকুর গড়েই বাঁচা।
    সে বছর কি হলো বলি, শোনো দিয়ে মন,
    বন্যা হলো ভীষণরকম ভাসলো যে জীবন।
    কত মানুষ ঘর হারালো, প্রাণ হারালো কত,
    গোটা গ্রামের বুকটি জুড়ে হাজার আঘাত ক্ষত।
    ধানের জমি পাটের ক্ষেতে জল থৈ থৈ বান,
    সর্বনাশের কান্না ঘেরা হাজার নিঃস্ব প্রাণ।
    বর্ষা শেষে বন্যা গেল, জাগলো শারদ আলো,
    নীল আকাশে পুজোর ছুটি দিব্যি ডাক পাঠালো।
    কাশফুলেরা উঠল দুলে, শিউলি ঝরা দিন,
    পুজো আসছে রোদ্দুরে তাই বাজলো খুশির বীণ।
    নবীন কাকার টালির ঘরে হচ্ছে ঠাকুর গড়া,
    গেরুয়া নদীর পাড় ঘেঁষে গ্রাম জাগলো খুশির সাড়া।
    আমরা যত কচিকাঁচা, আবার জড়ো হয়ে,
    ঠাকুর দেখতে গেলাম ছুটে মাঠ ঘাট পেরিয়ে।
    সেবার মাত্র গুটিকয়েক ঠাকুর টালির ঘরে,
    পুজোর আয়োজন তো সেবার নমোনমো করে।
    তারই মধ্যে একটি ঠাকুর টালির চালের কোনে,
    নবীন কাকা ভাঙেন, গড়েন নিত্য আপন মনে।
    অন্য ঠাকুর দেখতে চাইলে বাধা দিতেন না,
    ওই ঠাকুরটি দেখতে চাইলে না শুধু না।
    কৌতূহলে দিন গড়ালো পুজো এলো কাছে,
    মহালয়ার দিন টি এলো পুজোর খুশির সাজে।
    আমরা কয়জন রাত থাকতে উঠেছি ঘুম ছেড়ে,
    পুবের আকাশ মলিন, আলো ধীরে উঠছে বেড়ে।
    অন্ধকারে চুপিসারে গুটিগুটি পায়ে,
    আমরা হাজির নবীন কাকার ঘরের কিনারায়।
    চুপ্টি করে দরজা ঠেলে ভিতরে গিয়ে,
    দেখি কাকা চোখ আঁকছেন সমস্ত মন দিয়ে।
    চোখ আঁকা যেই সাঙ্গ হল, নিথর নবীন কাকা,
    অঝোর ধারে কেঁদেই চলেন দুহাতে মুখ ঢাকা।
    কাঁদছে শিল্পী, নিরব বিশ্ব, কুপির আলো ঘরে,
    নবীন কাকার পাষাণ হৃদয় কান্না হয়ে ঝরে।
    রাত ফুরোনো ভোরের আকাশ, কৃপণ অল্প আলো,
    মুখ দেখলাম সেই ঠাকুরের, প্রাণ জুড়িয়ে গেল।
    কিন্তু একি? এ মুখ তো নয় দুর্গা বা পার্বতী?
    এ যেন এক ঘরের মেয়ে, চেনা জানা অতি।
    নবীন কাকার সামনে গিয়ে কি হয়েছে বলি,
    কেঁদে বলেন নবীন কাকা সবই জলাঞ্জলি।
    শ্রাবণ মাসে বন্যা হলো, গেল অনেক কিছু,
    মারণব্যাধি এলো তখন বানের পিছু পিছু।
    ভাদ্র মাসের পূর্ণিমাতে সেই ব্যধি যে ধরল,
    মেয়ে আমার অনেক কষ্টে যন্ত্রনাতে মরল।
    ঠাকুর গড়ি, দু হাত আমার অবশ হয়ে আসে,
    সব প্রতিমার মুখ জুড়ে ওই মেয়ের মুখটি ভাসে।
    দ্যাখ্ না তোরা, দ্যাখ্ না সবাই, চোখ আঁকা শেষ হলো,
    দ্যাখ্ না এইতো মেয়ে আমার হাসছে ঝলোমলো।
    কোথায় গেলি মা রে আমার? কোথায় তোকে পাই?
    মূর্তি গড়ে খুঁজি তোকে মূর্তিতে তুই নাই।
    ষষ্ঠী এলে বোধন, দেবীর প্রাণ প্রতিষ্ঠা হবে,
    জাগবে ঠাকুর, কিন্তু আমার মেয়ে ফিরবে কবে?
    কেউ কি কোন মন্ত্র জানো মৃন্ময়ী এই মেয়ে,
    বাবার চোখের জল মোছাতে উঠবে হেসে গেয়ে?
    আমরা অবাক! মহালয়ায় ভোরের শিউলি ঝরে,
    কি নিদারুণ ঠাকুর পুজো নবীন কাকার ঘরে!

     

    See less
    • 0
  • 1
  • 2,718
  • 0
Answer
In: সাহিত্য

কবিতাঃ ব্রিলিয়ান্ট ছেলে (শুভ দাশগুপ্ত ) Brilliant Chele Kobita lyrics in Bengali

  1. Arijit Majumder

    Arijit Majumder

    • 0 Questions
    • 1 Answer
    • 0 Best Answers
    • 5 Points
    View Profile
    Arijit Majumder
    Added an answer on November 4, 2020 at 4:53 pm

    আবৃত্তি একটা art form. Abuse করবেন না... চিন্তাটা খুবই যুক্তিহীন। আমি সে, যাকে আপনি এই আবৃত্তি মধ্যে দিয়ে depict করেছেন... তাই বলছি...   গলা কাঁপিয়ে আবৃত্তি গান করে নিজেদের সময় নষ্ট না করলে brilliant ছেলেদের নিজেদের চেনা বাড়ি, উঠোন,মাবাবা কে ছেড়ে যেতে হতো না... আজ তাঁরা  দাঁতে দাঁত চেপে যে লডRead more

    আবৃত্তি একটা art form. Abuse করবেন না… চিন্তাটা খুবই যুক্তিহীন। আমি সে, যাকে আপনি এই আবৃত্তি মধ্যে দিয়ে depict করেছেন… তাই বলছি…

     

    গলা কাঁপিয়ে আবৃত্তি গান করে নিজেদের সময় নষ্ট না করলে brilliant ছেলেদের নিজেদের চেনা বাড়ি, উঠোন,মাবাবা কে ছেড়ে যেতে হতো না… আজ তাঁরা  দাঁতে দাঁত চেপে যে লড়াইটা চালাচ্ছে তার কিছু অংশ আপনারা করলে, আজকের মাদের সন্তানদের বাইরে পাঠাতে হতো না… Art doesnt generate revenue to feed everyone.

     

    আরেকটা কথা ,brilliant ছেলেদের তো অনেক দুর্নাম গাইলেন. কিন্তু নিজের ডানা কাটা পরি মেয়েটাকে যখন America বিয়ে দিয়ে পাঠান, তখন কতটা বুক ফুলে ওঠে তা তো বললেন না? আর brilliant ছেলেটা যে সেই ডানা কাটা পরিটাকে বিয়ে করবে বলে বসেছিল, তার মুখের সামনে দিয়ে বললেন ‘মেয়ের ভালো জায়গায় বিয়ে fix করলাম’, কই তখন তো আর গলা কাঁপা আবৃত্তি বের হয় না?

    The wheels of karma grinds very fine, and leaves no stone unturned…

     

    আজ থেকে 40/50 yrs আগে যখন factory আর mill এর মালিক বলেছিলো একটু এক্সট্রা কিছু ঘন্টা কাজ করে যান, তখন তো ইউনিয়ন কে গিয়ে complain করেছিলেন… তারা  বলেছিলো extra কাজের জন্য extra taka debo,

    আজ যান, union কে বলুন বাংলার ছেলেদের ফেরত নিয়ে আসতে, ভালো কলেজ খুলতে, research institute খুলে দিতে…

    আজ সেই ছেলে গুলো extra hours korchhe, তার বিনিময়ে একটা টাকাও company রা দিচ্ছে না, সকাল সন্ধ্যে খাটছে কেউ jiggesh করারও নেই…union to chherei din…

    আজ একটা govt কলেজ থেকে মাস্টার্স করে বেরোতে গেলে পা চাটার ক্ষমতা লাগে… আপনি 1st student হোন,doesnt matter… political affiliation na thakle MD ba MDS শেষ করতে পারবেন না…

    যাক, লেখাটা খুবই ভালো… আশা করব আগে আরো responsibly নিজের ভাবাআবেগ সামনে আনবেন… ইশ্বর মঙ্গল করুক আপনার…

    See less
    • 0
  • 3
  • 9,311
  • 0
Answer
In: সাহিত্য

কবিতাঃ মা ( শুভ দাশগুপ্ত ) Subho dasgupta kobita maa lyrics

  1. Hridoy

    Hridoy

    • 0 Questions
    • 373 Answers
    • 7 Best Answers
    • 3 Points
    View Profile
    Hridoy
    Added an answer on April 25, 2020 at 12:20 pm
    This answer was edited.

    মা - শুভ দাসগুপ্ত যখন ডাকি শিউলি হয়ে শরৎ তখন ভোরের হাওয়ায় বলে কান্না রাখিস না মা তো ছিলই মা তো আছেই, সবখানেতেই মা যখন ডাকি মা সহস্র চোখ বিপন্ন মুখ দুহাত তুলে বলে বাইরে খোঁজিস না ব্যর্থ জীবন ক্লান্ত জীবন পাশেই আছে মা মা ববলেই স্নেরের সকাল মা বললেই তৃষ্ণার জল মা বললেই ছায়ার আচল মা বললেই দুঃখ উধাও যখনRead more

    মা – শুভ দাসগুপ্ত

    যখন ডাকি শিউলি হয়ে শরৎ তখন
    ভোরের হাওয়ায় বলে
    কান্না রাখিস না মা তো ছিলই মা তো আছেই,
    সবখানেতেই মা
    যখন ডাকি মা
    সহস্র চোখ বিপন্ন মুখ দুহাত
    তুলে বলে বাইরে খোঁজিস না
    ব্যর্থ জীবন ক্লান্ত জীবন পাশেই আছে মা
    মা ববলেই স্নেরের সকাল
    মা বললেই তৃষ্ণার জল
    মা বললেই ছায়ার আচল
    মা বললেই দুঃখ উধাও
    যখন ডাকি মা
    মন্দিরে আর গীর্জিয় কিংবা মসজিদে
    সুর ভাসে একই তো সুর না
    মানুষ বড় কষ্টে আছে
    মানুষ বড় দুঃখে বাঁচে
    মানুষ বড় যাতাকলে
    মানুষ বড় চোখের জলে
    এর নেই কি শান্তনা
    দূরের থেকে মা তখনই উঠে আসেন কাছে
    শীয়রে হাত রেখে বলেন
    আমি আছি না
    যখন ডাকি মা

     

    English transliteration;

    Jakhan daki shuili hoye sharat takhan
    Vorer hawai bole
    kanna rakhish na maa to chiloi maa to aachei,
    Shabkhanetei ma
    jakhan daki maa
    Shahasra chokh biponno mukh duhaath
    Tui bole baire khujish na
    Bertho jibon klanta jibon pashei aache maa
    maa bollei sneher shakal
    maa bollei trishnar jol
    maa bollei chayar aanchal
    maa bollei dukkho udhao
    jakhan daki maa
    Mandire aar girjay kingba mashjide
    Shur vashe eki to shur na
    manush baro kaste aache
    manush baro dukkhe bache
    manush baro jatakale
    manush baro chokher jale
    Er nei ki shantona
    durer theke maa takhani uthe aashen kache
    Shiyore haath rekhe bolen
    Ami aaschi na
    jakhan daki maa

     

    See less
    • 0
  • 1
  • 15,897
  • 0
Answer
In: সাহিত্য

কবিতাঃ শারদীয় (শুভ দাশগুপ্ত ) Saradiya by Subho Dasgupta lyrics

  1. Hridoy

    Hridoy

    • 0 Questions
    • 373 Answers
    • 7 Best Answers
    • 3 Points
    View Profile
    Hridoy
    Added an answer on April 24, 2020 at 7:12 am
    This answer was edited.

    শারদীয়া –শুভ দাশগুপ্ত গেরুয়া নদীর পাড় ঘেষে সেই ছোট্ট আমার গ্রাম ছেলেবেলার ছেলেখেলার সেই আনন্দধাম। আকাশ ছিল সুনীল উদার রোদ্দুরে টান টান, গেরুয়া নদীর পাড় ঘেষে সেই ছোট্ট আমার গ্রাম গেরুয়া নদীর পাড় ঘেষে সেই গ্রামের শেষ পাড়া, নবীন কাকার কুমোর বাড়ি, ঠাকুর হত গড়া। সাত পাড়াতে বেজায় খ্যাতি, নবীন তRead more

    শারদীয়া –শুভ দাশগুপ্ত

    গেরুয়া নদীর পাড় ঘেষে সেই ছোট্ট আমার গ্রাম
    ছেলেবেলার ছেলেখেলার সেই আনন্দধাম।
    আকাশ ছিল সুনীল উদার রোদ্দুরে টান টান,
    গেরুয়া নদীর পাড় ঘেষে সেই ছোট্ট আমার গ্রাম
    গেরুয়া নদীর পাড় ঘেষে সেই গ্রামের শেষ পাড়া,
    নবীন কাকার কুমোর বাড়ি, ঠাকুর হত গড়া।
    সাত পাড়াতে বেজায় খ্যাতি, নবীন তালেবর,
    নবীন কাকার হাতের ঠাকুর অপূর্ব সুন্দর।
    এক এক বছর এক এক রকম ঠাকুর তৈরি হতো,
    সেসব ঠাকুর দেখতে মানুষ বেজায় ভিড় জমাতো।
    স্কুল পালানো দুপুর ছিলো, ছিলো সঙ্গী সাথী,
    চোখ জুড়ানো মূর্তি দেখতে ভীষণ মাতামাতি।
    শারদীয়ার দিন গড়াতো শিউলি গন্ধে দুলে,
    রোজই যেতাম ঠাকুর গড়া দেখতে সদলবলে।
    নবীন কাকা গরিব মানুষ, সদাই হাসিমুখে,
    নিবিষ্ট মন, ব্যস্ত জীবন, আপন ভোলা সুখে।
    হাতের ছোঁয়ায় তৈরি হতো লক্ষ্মী, গণেশ, পেঁচা,
    দূর গাঁয়ে তার ছোট্ট বাড়ি, ঠাকুর গড়েই বাঁচা।
    সে বছর কি হলো বলি, শোনো দিয়ে মন,
    বন্যা হলো ভীষণরকম ভাসলো যে জীবন।
    কত মানুষ ঘর হারালো, প্রাণ হারালো কত,
    গোটা গ্রামের বুকটি জুড়ে হাজার আঘাত ক্ষত।
    ধানের জমি পাটের ক্ষেতে জল থৈ থৈ বান,
    সর্বনাশের কান্না ঘেরা হাজার নিঃস্ব প্রাণ।
    বর্ষা শেষে বন্যা গেল, জাগলো শারদ আলো,
    নীল আকাশে পুজোর ছুটি দিব্যি ডাক পাঠালো।
    কাশফুলেরা উঠল দুলে, শিউলি ঝরা দিন,
    পুজো আসছে রোদ্দুরে তাই বাজলো খুশির বীণ।
    নবীন কাকার টালির ঘরে হচ্ছে ঠাকুর গড়া,
    গেরুয়া নদীর পাড় ঘেঁষে গ্রাম জাগলো খুশির সাড়া।
    আমরা যত কচিকাঁচা, আবার জড়ো হয়ে,
    ঠাকুর দেখতে গেলাম ছুটে মাঠ ঘাট পেরিয়ে।
    সেবার মাত্র গুটিকয়েক ঠাকুর টালির ঘরে,
    পুজোর আয়োজন তো সেবার নমোনমো করে।
    তারই মধ্যে একটি ঠাকুর টালির চালের কোনে,
    নবীন কাকা ভাঙেন, গড়েন নিত্য আপন মনে।
    অন্য ঠাকুর দেখতে চাইলে বাধা দিতেন না,
    ওই ঠাকুরটি দেখতে চাইলে না শুধু না।
    কৌতূহলে দিন গড়ালো পুজো এলো কাছে,
    মহালয়ার দিন টি এলো পুজোর খুশির সাজে।
    আমরা কয়জন রাত থাকতে উঠেছি ঘুম ছেড়ে,
    পুবের আকাশ মলিন, আলো ধীরে উঠছে বেড়ে।
    অন্ধকারে চুপিসারে গুটিগুটি পায়ে,
    আমরা হাজির নবীন কাকার ঘরের কিনারায়।
    চুপ্টি করে দরজা ঠেলে ভিতরে গিয়ে,
    দেখি কাকা চোখ আঁকছেন সমস্ত মন দিয়ে।
    চোখ আঁকা যেই সাঙ্গ হল, নিথর নবীন কাকা,
    অঝোর ধারে কেঁদেই চলেন দুহাতে মুখ ঢাকা।
    কাঁদছে শিল্পী, নিরব বিশ্ব, কুপির আলো ঘরে,
    নবীন কাকার পাষাণ হৃদয় কান্না হয়ে ঝরে।
    রাত ফুরোনো ভোরের আকাশ, কৃপণ অল্প আলো,
    মুখ দেখলাম সেই ঠাকুরের, প্রাণ জুড়িয়ে গেল।
    কিন্তু একি? এ মুখ তো নয় দুর্গা বা পার্বতী?
    এ যেন এক ঘরের মেয়ে, চেনা জানা অতি।
    নবীন কাকার সামনে গিয়ে কি হয়েছে বলি,
    কেঁদে বলেন নবীন কাকা সবই জলাঞ্জলি।
    শ্রাবণ মাসে বন্যা হলো, গেল অনেক কিছু,
    মারণব্যাধি এলো তখন বানের পিছু পিছু।
    ভাদ্র মাসের পূর্ণিমাতে সেই ব্যধি যে ধরল,
    মেয়ে আমার অনেক কষ্টে যন্ত্রনাতে মরল।
    ঠাকুর গড়ি, দু হাত আমার অবশ হয়ে আসে,
    সব প্রতিমার মুখ জুড়ে ওই মেয়ের মুখটি ভাসে।
    দ্যাখ্ না তোরা, দ্যাখ্ না সবাই, চোখ আঁকা শেষ হলো,
    দ্যাখ্ না এইতো মেয়ে আমার হাসছে ঝলোমলো।
    কোথায় গেলি মা রে আমার? কোথায় তোকে পাই?
    মূর্তি গড়ে খুঁজি তোকে মূর্তিতে তুই নাই।
    ষষ্ঠী এলে বোধন, দেবীর প্রাণ প্রতিষ্ঠা হবে,
    জাগবে ঠাকুর, কিন্তু আমার মেয়ে ফিরবে কবে?
    কেউ কি কোন মন্ত্র জানো মৃন্ময়ী এই মেয়ে,
    বাবার চোখের জল মোছাতে উঠবে হেসে গেয়ে?
    আমরা অবাক! মহালয়ায় ভোরের শিউলি ঝরে,
    কি নিদারুণ ঠাকুর পুজো নবীন কাকার ঘরে!

     

    See less
    • 0
  • 1
  • 20,250
  • 0
Answer
In: সাহিত্য

কবিতা – জন্মদিন ( শুভ দাশগুপ্ত ) Jonmodin Kobita by Subho Dasgupta lyrics

  1. Hridoy

    Hridoy

    • 0 Questions
    • 373 Answers
    • 7 Best Answers
    • 3 Points
    View Profile
    Hridoy
    Added an answer on April 26, 2020 at 8:07 pm

    জন্মদিন ( শুভ দাশগুপ্ত ) আজ পয়লা শ্রাবণ। খোকন, আজ তোর জন্মদিন। তুই যখন জন্মেছিলি, আমরা তখন যাদবপুরে নতুন গড়ে ওঠা কলোনীর টালির ঘরে তোর ইস্কুল মাস্টার বাবা সেই হ্যারিকেনের আলো জ্বলা ঘরেই আনন্দে আর খুশিতে ঝলমলে হয়ে উঠেছিলেন তুই আসার পর। তোর নাম রেখেছিলেন- সুকল্যাণ। মানুষটার মনটা ছিল শিশুর মতন অভাবে অনটRead more

    জন্মদিন ( শুভ দাশগুপ্ত )

    আজ পয়লা শ্রাবণ।
    খোকন, আজ তোর জন্মদিন।
    তুই যখন জন্মেছিলি, আমরা তখন যাদবপুরে
    নতুন গড়ে ওঠা কলোনীর টালির ঘরে
    তোর ইস্কুল মাস্টার বাবা
    সেই হ্যারিকেনের আলো জ্বলা ঘরেই
    আনন্দে আর খুশিতে ঝলমলে হয়ে উঠেছিলেন
    তুই আসার পর। তোর নাম রেখেছিলেন- সুকল্যাণ।
    মানুষটার মনটা ছিল শিশুর মতন
    অভাবে অনটনে, বেঁচে থাকার নানা দুর্বিপাকেও
    ভেঙ্গে পড়তেন না কখনও। সকলের ভাল চাইতেন মন থেকে।
    বলতেন দেখো একদিন এই দেশের মানুষ
    ঠিক খুঁজে পাবে মুক্তির পথ। শোষণ থেকে মুক্তি
    দারিদ্র থেকে মুক্তি অশিক্ষা থেকে মুক্তি…

    আজ পয়লা শ্রাবণ
    খোকন, আজ তোর জন্মদিন।
    ছোটবেলায়, তোর মনে আছে? আমাদের ভাঙ্গা মেঝেতে
    বাক্স থেকে বার করা মেজো-মাসীর হাতে তৈরি আসনটা
    পেতে দিতাম। সামনে রাখতাম ঠাকুরের আসনের প্রদীপখানা।
    তুই বসতিস বাবু হয়ে চুপটি করে।
    তোকে আমরা একে একে ধান দুব্বো মাথায় দিয়ে আশীর্বাদ করতাম।
    বাবা বলতেন বড় হও মানুষ হও।
    তোর বাবার সেই বন্ধু-ঘোষ কাকা তিনি বলতেন
    বেঁচে বর্তে থাকো।
    তুই জিগ্যেস করতিস-মা, বর্তে মানে কি মা?
    আমি শুধু তোর মাথায় ধান-দুব্বোই দিতাম।
    বলতাম না কিছুই। শুধু মনে মনে বলতাম
    ঠাকুর, আমার খোকনকে মস্ত বড় মানুষ করে তোলো
    আমার খোকন যেন সত্যিই মানুষ হয়।
    ওর যেন কখনো কোনো বিপদ না হয় ঠাকুর।
    অভাবের সংসারে ওই একটা দিন-পয়লা শ্রাবণ
    কষ্টের পয়সায় একটু বাড়তি দুধ নিতাম।
    পায়েস রান্না করে দিতাম তোকে।
    তুই খুব ভালবাসতিস পায়েস খেতে।
    তোর বাবা বাসস্টান্ডের দোকান থেকে নিয়ে আসতেন
    তোর প্রিয় মিষ্টি ছানার গজা।
    সামান্য ইস্কুল মাস্টারিতে কীই বা আয় হত;
    ঘরে বসে ছাত্র পড়িয়ে আসতো কিছু।
    দাউ দাউ অভাবের আগুনে সে রসদ পুড়তে সময় লাগত না।
    তোর বাবার জামা সেলাই করতাম আর বার বার বলতাম
    আসছে মাসে একটা জামা বানিয়ে নিও।
    উনি হেসে উঠে বলতেন; বাদ দাও তো, খোকন বড় হচ্ছে।
    ওর জন্য ভাবছি দুধ রাখতে হবে আরো আধসের-
    দুধে শক্তি বাড়ে। বুদ্ধি বাড়ে। শক্তি আরে বুদ্ধি না হলে
    তোমার খোকন মস্ত বড় মানুষ হয়ে উঠবে কি করে?
    ভাবছি আরো দুটো টিউশনি নেব।
    ছাত্র পড়িয়ে পড়িয়ে মানুষটা দিনের শেষে ক্লান্ত হয়ে যেতেন।
    বারান্দার ধার ঘেঁষে যখন রাতের অন্ধকারে জোনাকির ব্যস্ততা,
    আর ঘরে তোর পড়া মুখস্থ করার একটানা সুর
    আমাদের কলোনীর ভাঙ্গাচূড়া বাড়িটাকে জীবন্ত করে রাখতো-
    তখন বলতেন আমায়; খাওয়া দাওয়া একটু করো- তোমার চেহারাটা
    বড় ভেঙ্গে পড়ছে দিন দিন… শাড়িটাও তো দেখছি বেশ ছিঁড়েছে-
    কালই আমি ফেরার পথে একটা শাড়ি নিয়ে আসব। ধারেই আনব।
    আমি বলতাম-ধুর। সামনে খোকনের উঁচু ক্লাস-
    কত বই পত্তর কিনতে হবে- কত খরচ।
    উনি দীর্ঘশ্বাস ফেলে চুপ করে যেতেন।
    জোনাকিরা নিঃশব্দ অদৃশ্য আলোর আলপনা আঁকত
    উঠনের আগাছার ঝোপে।
    আবহ সঙ্গীতের মত তুই ভেতরে বসে বসে পড়া মুখস্থ করতিস।
    ইতিহাস, ভূগোল, গ্রামার।
    ঈশ্বর আমাদের নিরাশ করেননি।
    তুই কত বড় হলি।
    সব পরীক্ষায় কত ভাল ফল হল তোর।
    বাবা বললেন; আরও পড়। উচ্চ শিখাই উচ্চ সম্মানের
    এক মাত্র পথ। তুই আরও পড়লি।
    তারপর…
    তোর চাকরি হল কত বড় অফিসে
    মনে আছে খোকা? প্রথম মাসের মাইনে হাতে পেয়েই
    তুই কত কী কিনে এনেছিলি?
    তখন তো আমরা উঠে এসেছি শ্যামবাজারে।
    দু’কামরার বেশ সাজানো ঘোচানো গোছানো বড় ফ্লাট।
    তোর অফিস থেকেই তো দিয়েছিল।
    সেই বাড়ি সেই ঘর সেই বেলকনি- কত স্মৃতি- কত ছবি!
    ঐ বাড়িতেই তো
    আশ্বিনের ঝড়ো বিকেলে- তোর মনে আছে খোকন?
    তোর বাবা যেদিনটাতে চলে গেলেন- মনে আছে?
    তুই বাবার বুকের ওপর পড়ে যখন কাঁদছিলি হাপুস নয়নে
    সদ্য স্বামীহারা, আমি সেদিন তোর সেই অসহায় মুখ দেখে
    আরো বেশি করে ভেঙ্গে পড়েছিলাম।
    তোকে বুকে টেনে নিয়েছিলাম ছোটবেলার মত।
    বলেছিলাম-
    কাঁদিস না খোকা। আমিতো আছি।

    আজ পয়লা শ্রাবণ
    কলকাতা থেকে অনেক দুরে মফস্বলের এই বৃদ্ধাশ্রমে
    আমি একেবারে একা, খোকন।
    তোকে বড় দেখতে ইচ্ছে করছে রে।
    তোকে, বৌমাকে আর ছোট্ট বিল্টুকে।
    তোরা এখন কত দুরে-
    সল্ট-লেকের মার্বেল বসানো ঝকঝকে বাড়িতে।
    আজ তোর জন্মদিনের নিশ্চয়ই খুব বড় পার্টি হচ্ছে-
    তাই নারে খোকন? লোকজন, হৈচৈ, খাওয়া-দাওয়া।
    খুব ভাল, খুব ভাল।
    খোকন, আজ পয়লা শ্রাবণ
    আমার বড় মনে পড়ছে যাদবপুরের ভাঙ্গা ঘরে রাত্রে
    তুই আমার পাশে শুয়ে মাঝে মধ্যে হঠাৎ খুব ভয় পেয়ে
    জড়িয়ে ধরতিস আমাকে। আমি বলতাম, ভয় কী রে?
    আমি তো আছি। মা তো আছে খোকনের। যার মা থাকে
    তাকে কী ভুতে ধরে?
    তুই নিশ্চিন্ত হয়ে ঘুমিয়ে পড়তিস আমার বুক জুড়ে।
    তোর আধুনিক সংসারে
    এই বুড়িটার একটু ঠাই হল নারে?
    প্রতিমাও তো মা। ওরও তো আছে আমার খোকনেরই মত
    কোল আলো- করা এক চাঁদের টুকরো।
    কিন্তু সময়ের কী আশ্চর্য পরিবর্তন!
    খোকন!
    তুই বোধহয় আর এখন পায়েস খাস না- তাই নারে?

    তুই জানিস না খোকন
    আজ আমি সকালে পায়েস রান্না করেছি। হ্যাঁ
    তোরই পাঠানো টাকায়।
    সারাদিন সেই পায়েসের বাটি সামনে নিয়ে বসে আছি রে।
    এখানে এই বৃদ্ধাশ্রমে
    আমার একলা ঘরে
    আর কেউ নেই।
    তুই একবার আসবি খোকন।
    একবার.. শুধু

    একবার।।

     

    English Transliteration:

    Aaj poyla Srabon.
    Khukhan, aaj tor jonmodin
    Tui jakhan jonmechili, amra takhan Jadabpur e
    Natun gore utha colony r talir ghore.
    Tor school master baba
    Shei Haricaner alo jola ghorei
    Aanonde ar khushite jhalmal hoye uthechilen
    Tui ashar par. Tor naam rekhechilen Sukalyan.
    manushtar monta chilo shishur moton
    obhabe onotane, beche thakar nana durbipakeo
    Venge porten na khokhono. Shokoler valo chaiten mon theke
    Bolten dekho ekdin ei desher manush
    Thik khuje pabe muktir poth. Shushan theke nukti
    Doridro theke mukti oshikkha theke mukti..

    Aaj poyla Srabon.
    Khukhan, aaj tor jonmodin
    Chotobelay tor mone aache? Amader bhanga mejete
    Bakso theke bar kora mejo mashir haate toiri aashonta
    pete ditam. Shamne rakhtam thakurer aashaner prodipkhana
    tui boshtis babu hoye chupti kore.
    toke amay eke eke dhan dubba mathay diye aashirbaad kortam
    Baba bolten boro ho manush ho.
    Tor baba shei bandhu-ghosh kaka tini bolten
    beche borte thako.
    Trui jeggesh kortish maa, Borte mane ki maa?
    Ami shudhu tor mathay dhan dobboi ditam
    Boltam na kichui. Shudhu mone mone boltam
    thakur, Amar khukhanke masta boro manush kore tulo.
    Amar khukhan jeno shotti manush hoy
    Or jeno kokhono kuno bipod na hoy thakur
    Obhaver shongshare oi ekta din poyla srabon
    kashter poyshar ektu barti dudh nitam.
    Payesh ranna kore ditam toke
    tui khub valo bhastish payesh khete.
    Tor baba bus stander dukan thekeniye aashten
    Tor priyo misti chanar goja.
    Shamanno school mastarite ki ba aay hoto;
    ghore boshiye chatro podiye aashto kichu
    dau dau obhaber aagune she rashad purte shomoy lagto na
    tor babar jama shelai kortam ar baar baar boltam
    Asshche mashe ekta jama baniye niyo
    Uni heshe bolten; Baad dao to, Khukhan boro hocche.
    Or jonno bhavchi dudh rakhte hobe aaro aadhsher
    Dudhe shakti bare. buddhi bare. Shakti aare briddi na hole
    tumar khukhan masta boro manush hoye uthbe ki kore?
    bhavchi aro duita tution nebo.
    chatro poriyr poriye manushta diner sheshe klanta hoye jeten.
    barandar dhar geshe jakhan raater ondhokare jonakir bestota
    aar ghore tor pora mukhasta korar ektana shur
    amader colony r bhanga chura baritake jibonta kore rakhto
    Takhan bolten aamay; khawa dawa ektu koro- tumar cheharata
    baro venge porche din din..Sharitao to dekhchi besh chireche-
    kal e ami ferar pathe ekta shari niye aashbo. dharei anbo
    Ami boltam dhur. shamne khokhaner uchu class-
    Koto boi pattar kinte hobe- koto kharach
    uni dirghosshash fele chup kore jeten.
    honakira nisshobda odrishyo aalpona aakto
    uthoner aagachar jhope.
    Aaboho shangiter moto tui bhetore boshe boshe pora mukasta kortish
    Itihash, Vugal, r
    grammar.

    Isshar amader nirash korenni
    Tui koto boro holi
    Shab porikkay koto valo fol holo tor
    baba bollen aaro por . uccho shikka e uccho shommaner
    Ek matro path. Tui aaro mporli.

    Tarpar
    Tor chakri holo koto boro office e
    Mone aache khoka? Prothom masher maine haate peye e
    tui koto ki kine enechili?
    takhan to Amra uthe eshechi Shyambazare
    Du kamrar besh shajano ghochano gochano boro flat.
    to office thekei to diyechilo.
    Shei bari shei ghar shei balkoni- koto smriti koto chobi
    Ei baritei to
    Aashiner jhoro bikele-tor mone aache khokon?
    tor baba jedinta te chole gelen-mone aache?
    tui babar buker upar pare jakhan kadchili hapush nayane
    shodyo shamihara, Ami shedin tor she oshohay mukh dekhe
    Aaro beshi kore venge porechilam
    toke buke tene niyechilam choto belar moto.
    Bolechilam
    Kadish na khoka amito aachi
    Aaj poyla srabon
    Kolkata theke onek dure mofossoler ei briddsrome
    Ami ekebare eka, khokon
    Toke dekhte boro icche korche re
    toke, boumake r chotto biltuke
    tora ekhon onek dure
    salt laker, marbel boshano jhakjhake barite.
    Aaj tor jonmodine nishoy khub boro party hocche.
    tai nare khokon? lokjon hoichoi, khawa dawa.
    khub valo, khub valo.

    Khokon, Ajj poyla srabon
    Amar boro mone porche jadabpurer bhanga ghore ratre
    Tui amar pashe shuye majhe modde hotath khub voy peye
    joriye dhortish amake. Ami boltam, voy ki re?
    Ami to aachi. Maa to aache khokoner. jar maa thake
    tate ki bhute dhore?
    tui nischinto ghumiye portish amar buk jure.
    tor aadhunik songshare
    ei buritar ektu thai holo nare?
    Pritimao to maa . oro to aache amar khokoner e moto
    Kol aalo kora ek chader tukro.
    Kintu shomoyer ki aashcharjo poribortan.
    Khokon!
    Tui budhoy ekhon r payesh khas na-tai na re?
    Tui janish na khokon
    Aaj ami shokale payesh ranna korechi. Hay
    Tor e pathano takai
    Sharadin shei payesher bati shamne niye boshe aacchi re
    Ekhane ei briddasrome
    Amar ekla ghore
    Aar keu nei
    Tui ekbaar aashbi khokon
    Ekbaar..shudhu
    Ekbaar.

    See less
    • 0
  • 1
  • 14,440
  • 0
Answer
In: সাহিত্য

আমিই সেই মেয়ে (শুভ দাশগুপ্ত) Subho Dasgupta Poem Ami Sei Meye lyrics in Bengali

  1. Hridoy

    Hridoy

    • 0 Questions
    • 373 Answers
    • 7 Best Answers
    • 3 Points
    View Profile
    Hridoy
    Added an answer on April 23, 2020 at 4:57 am

    আমিই সেই মেয়ে (শুভ দাশগুপ্ত) আমিই সেই মেয়ে। বাসে ট্রেনে রাস্তায় আপনি যাকে রোজ দেখেন যার শাড়ি, কপালের টিপ কানের দুল আর পায়ের গোড়ালি আপনি রোজ দেখেন। আর আরও অনেক কিছু দেখতে পাবার স্বপ্ন দেখেন। স্বপ্নে যাকে ইচ্ছে মতন দেখেন। আমিই সেই মেয়ে। বিহারের প্রত্যন্ত গ্রামে দিনের আলোয় যার ছায়া মাড়ানো আপনার ধর্মে নRead more

    আমিই সেই মেয়ে (শুভ দাশগুপ্ত)

    আমিই সেই মেয়ে।
    বাসে ট্রেনে রাস্তায় আপনি যাকে রোজ দেখেন
    যার শাড়ি, কপালের টিপ কানের দুল আর পায়ের গোড়ালি
    আপনি রোজ দেখেন।
    আর
    আরও অনেক কিছু দেখতে পাবার স্বপ্ন দেখেন।
    স্বপ্নে যাকে ইচ্ছে মতন দেখেন।
    আমিই সেই মেয়ে।

    বিহারের প্রত্যন্ত গ্রামে দিনের আলোয় যার ছায়া মাড়ানো
    আপনার ধর্মে নিষিদ্ধ, আর রাতের গভীরে যাকে বস্তি থেকে
    তুলে আনতে পাইক বরকন্দাজ পাঠান আপনি
    আর সুসজ্জিত বিছানায় যার জন্য অপেক্ষায় অধীন হয়
    আপনার রাজকীয় লাম্পট্য
    আমিই সেই মেয়ে।

    আমিই সেই মেয়ে- আসামের চাবাগানে ঝুপড়ি কামিন বস্তি থেকে
    যাকে আপনি নিয়ে যেতে চান সাহেবি বাংলোয় মধ্যরাতে
    ফায়ার প্লেসের ঝলসে ওঠা আলোয় মদির চোখে দেখতে চান
    যার অনাবৃত শরীর
    আমি সেই মেয়ে।

    রাজস্থানের শুকনো উঠোন থেকে পিপাসার জল আনতে যাকে আপনি
    পাঠিয়ে দেন দশ মাইল দূরে সরকারি ইঁদারায়- আর কুড়ি মাইল
    হেঁটে কান্ত বিধ্বস্ত যে রমণী ঘড়া কাঁখে ঘরে ফিরলেই যাকে বসিয়ে দেন
    চুলার আগুনের সামনে আপনার রুটি বানাতে
    আমিই সেই মেয়ে।

    আমিই সেই মেয়ে- যাকে নিয়ে আপনি মগ্ন হতে চান গঙ্গার ধারে কিংবা
    ভিক্টোরিয়ার সবুজে কিংবা সিনেমা হলের নীল অন্ধকারে, যার
    চোখে আপনি একে দিতে চান ঝুটা স্বপ্নের কাজল আর ফুরিয়ে যাওয়া
    সিগারেটের প্যাকেটের মত যাকে পথের পাশে ছুঁড়ে ফেলে আপনার ফুল সাজানো
    গাড়ি শুভবিবাহ সুসম্পন্ন করতে ছুটে যায় শহরের পথে-
    কনে দেখা আলোর গোধুলিতে একা দাঁড়িয়ে থাকা
    আমিই সেই মেয়ে।

    আমিই সেই মেয়ে- এমন কি দেবতারাও যাকে ক্ষমা করেন না। অহংকার
    আর শক্তির দম্ভে যার গর্ভে রেখে যান কুমারীর অপমান
    আর চোখের জলে কুন্তী হয়ে নদীর জলে
    বিসর্জন দিতে হয় কর্ণকে। আত্মজকে।
    আমিই সেই মেয়ে।

    সংসারে অসময়ের আমিই ভরসা।
    আমার ছাত্র পড়ানো টাকায় মায়ের ওষুধ কেনা হয়।
    আমার বাড়তি রোজগারে ভাইয়ের বই কেনা হয়।
    আমার সমস্ত শরীর প্রবল বৃষ্টিতে ভিজতে থাকে।
    কালো আকাশ মাথায় নিয়ে
    আমি ছাতা হয়ে থাকি।
    ছাতার নিচে সুখে বাঁচে সংসার।

    আপনি
    আপনারা
    আমার জন্য অনেক করেছেন।
    সাহিত্যে কাব্যে শাস্ত্রে লোকাচারে আমাকে
    মা বলে পুজো করেছেন।
    প্রকৃতি বলে আদিখ্যেতা করেছেন- আর
    শহর গঞ্জের কানাগলিতে
    ঠোঁটে রঙ মাখিয়ে কুপি হাতে দাঁড় করিয়েও দিয়েছেন।
    হ্যা, আমিই সেই মেয়ে।
    একদিন হয়ত
    হয়ত একদিন- হয়ত অন্য কোন এক দিন
    আমার সমস্ত মিথ্যে পোশাক ছুঁড়ে ফেলে দিয়ে
    আমিই হয়ে উঠবো সেই অসামান্যা !
    খোলা চুল মেঘের মত ঢাকবে আমার খোলা পিঠ।
    দু চোখে জ্বলবে ভীষণ আগুন।
    কপাল-ঠিকরে বেরুবে ভয়ঙ্কর তেজরশ্মি।
    হাতে ঝলসে উঠবে সেই খড়গ।
    দুপায়ের নুপুরে বেজে উঠবে রণদুন্দভি।
    নৃশংস অট্টহাসিতে ভরে উঠবে আকাশ।
    দেবতারাও আতঙ্কে স্তব্ধ হয়ে বলতে থাকবেন
    মহামেঘপ্রভাং ঘোরাং মুক্তকেশীং চতুর্ভুজাং
    কালিকাং দক্ষিণাং মুণ্ডমালা বিভুষিতাং।

    বীভৎস দাবানলের মত
    আমি এগোতে থাকবো ! আর আমার এগিয়ে যাবার পথের দুপাশে
    মুণ্ডহীন অসংখ্য দেহ ছটফট করতে থাকবে-
    সভ্যতার দেহ
    প্রগতির দেহ-
    উন্নতির দেহ-
    সমাজের দেহ

    হয়ত আমিই সেই মেয়ে ! হয়ত ! হয়ত বা।

    English Transliteration:

    Ami shei meye
    Bus e train rastay aapni jake roj dekhen
    Jar Shari, Kopaler tip kaner dul aar payer gorali
    aapni roj dekhen
    Aar
    Aar o onek kichu dekhte parar shopno dekhen
    Shopne jake icche moton dekhen.
    Ami shei meye
    Biharer protontyo grame diner aaloy jar chaya marano
    Apnar dhorme nishiddo, r rater ghovire jake basti theke
    tule aante paik barkondaz pathan aapni
    Aar shushojjito bichanay jar jonno opekkhay odhin hoy
    Apnar rajokiyo lampottyo
    Ami e shei meye
    Ami e shei meye- Assamer chabagane Jhupri kamin basti theke
    Jake aapne niye jete chan shahebi bangloy moddorate
    Fiar Placer jholshe utha aaloy modir chokhe dekhte chan
    Jar onabrito shorir
    Ami Shei meye.
    Rajastaner shukno uthon theke pipashar jol aante jake aapni
    Pathiye den dash mile dure shorkari idaray- Aar kuri mile
    Hete klanto biddasto je ramani ghora kake ghore firlei jake bashiye den
    Chulkar aaguner shamne apnar roti banate
    Ami e shei meye.
    Ami e shei meye- jake niye aaoni magna hote chan gangar dhare kingba
    Vitoriar shabuje kingba Cinema haller nil ondokarte, jar
    Chokhe aapni jhuta shopner kajol aar furiye jawa
    Cigarater packeter moto jake pather pashe chure kele aapnar ful shajano
    Gari shuvobibaho shushamponno korte chute jay shohorer pothe
    kone dekha aalor gudhulite Eka dariye thaka
    Ami e shei meye
    Ami e shei meye- Emon ki debotarao jake khoma koren na. Ahankar
    Aar shaktir dambhe jar garbe rekhe jan kumarir opman
    Aar chokher jole kunti hoye nadir jole
    bishorjon dite hoy karnake. Aattajke
    Ami e shei meye
    Shongshare oshomoyer aami e bhorosha.
    Amar chatro poranor takay mayer oshudh kena hoy.
    amar barti rojgaare bhai er boin kena hoy.
    Amar shomosto shorir bristite vijte thake
    Kalo aakash mathay niye
    Ami chata hoye thaki.
    chatar niche shukhe bache shongshar
    Aapni
    Apnara
    Amar jonno onek korechen
    Shahitte kabbe shastre lokachare amake
    Maa bole pujo korechen
    Prokriti bole aadikhetto korechen-Aar
    Shahar ganjer kanagalite
    Thote rang makhiye kupi haate dar koriyeo diyechen.
    Ha Ami shei meye.
    Ekdin hoyto- onno kono ek din
    Amar shomosto pushak chure fele diye
    Ami e hoye uthbo shei oshamanno!
    Khola chul megher moto dhakbe amar khula pith
    Du chokhe jolbe vishan aagun.
    Kopal-thikre berube voyonkar tejrashmi
    Haate jolshe uthbe shei khargo
    Du payer nupure beje uthbe randundavi
    Nrishansho ottohashite bhore uthbe aakash.
    Debotara o aatonke shabda hoye bolte thakben
    Mohameghprobang ghorang muktokeshing chaturbhujang
    kalikang dokkinang munndomala bhibushitang.
    bibhotsho dabanoler moto
    ami egote thakbo! Aar amar egiye jawar pather dupashe
    Munduhin oshonkhyo deho chotfot korte thakbe-
    Shovhotar deho
    Pragatir deho
    Unnatir deho
    Shomajer deho
    hoyto ami shei meye! hoyto! hoyto ba!

    See less
    • 0
  • 1
  • 18,003
  • 0
Answer

Sidebar

আরও দেখুন

  • কবিতাঃ শারদীয় (শুভ দাশগুপ্ত ) Subho Dasgupta Kobita Sharodiya
  • কবিতাঃ ব্রিলিয়ান্ট ছেলে (শুভ দাশগুপ্ত ) Brilliant Chele Kobita lyrics in Bengali
  • কবিতাঃ মা ( শুভ দাশগুপ্ত ) Subho dasgupta kobita maa lyrics
  • কবিতাঃ শারদীয় (শুভ দাশগুপ্ত ) Saradiya by Subho Dasgupta lyrics
  • কবিতা – জন্মদিন ( শুভ দাশগুপ্ত ) Jonmodin Kobita by Subho Dasgupta lyrics
  • আমিই সেই মেয়ে (শুভ দাশগুপ্ত) Subho Dasgupta Poem Ami Sei Meye lyrics in Bengali
  • কবিতা : রানার | Runner Chuteche Lyrics in Bengali
  • পাল্কীর গান (সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত) Palki Chole Poem by Satyendranath Dutta?
  • লোহার ব্যাথা (যতীন্দ্রনাথ সেনগুপ্ত) Lohar Batha Bengali Poem Lyrics?
  • বঙ্কিমচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিভিন্ন কবিতা | Bankim Chandra Chatterjee Poems in Bengali?
  • বন্দে মাতরম (বঙ্কিমচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়) Vande Mataram lyrics in Bengali?
  • কবিতা : আমরা (বাঙালি) সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত | Amra Bangali by Satyendranath Dutta?
  • বাংলাদেশ কবিতা সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত সারাংশ | Bangladesh Poem by Satyendranath Dutta Summary in Bengali?
  • কবিতা : সাগর তর্পণ (সত্যেন্দ্র নাথ দত্ত) Sagar Tarpan Poem by Satyendranath Dutta in Bengali ?
  • কবিতা : হাট ( দূরে দূরে গ্রাম দশ বারোখানি) Dure Dure Gram Dash Baro Kahani Poem ?
  • কবিতা : কোন্ দেশে (সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত) Kon Deshe Poem by Satyendranath Dutta?
  • কবিতা : গোঁফ চুরি (সুকুমার রায়) Bangla Kobita Gof churi | Sukumar Roy?
  • সৎপাত্র (সুকুমার রায়) Satpatra Sukumar Roy Bangla Kobita?
  • কবিতা : দেশলাই কাঠি (সুকান্ত ভট্টাচার্য) Deshlai kathi poem in Bengali?
  • রবীন্দ্রসংগীত : তুমি কোন কাননের ফুল | Tumi Kon Kanoner Phool lyrics in Bengali with English Translation?
Join us on Telegram
Join our FaceBook Group

বিষয়

All Bangla Paragraph (105) Bangla GK (177) Bangla Kobita (203) Bangla Rachana (105) Bengali Meaning (259) Bengali Poems (124) English to Bengali Meaning (270) English to Bengali Translation (256) Kobita (143) অনুচ্ছেদ (127) বাংলা অর্থ (275) বাংলা কবিতা (219) বাংলা বাক্য রচনা (176) বাংলা রচনা (127) বাক্য রচনা (176)

Footer

© 2020 Bengali Forum · All rights reserved. Contact Us

Add Bengali Forum to your Homescreen!

Add