Sign Up

Continue with Facebook
Continue with Google
Continue with Twitter
or use


Have an account? Sign In Now

Sign In

Continue with Facebook
Continue with Google
Continue with Twitter
or use


Forgot Password?

Don't have account, Sign Up Here

Forgot Password

Lost your password? Please enter your email address. You will receive a link and will create a new password via email.


Have an account? Sign In Now

Sorry, you do not have a permission to ask a question, You must login to ask question.

Continue with Facebook
Continue with Google
Continue with Twitter
or use


Forgot Password?

Need An Account, Sign Up Here
Bengali Forum Logo Bengali Forum Logo
Sign InSign Up

Bengali Forum

Bengali Forum Navigation

  • বিভাগ
  • বিষয়
  • ব্লগ
  • বাংলা অভিধান
  • হযবরল
Search
Ask A Question

Mobile menu

Close
Ask a Question
  • বাংলা অভিধান
  • সাহিত্য
  • শিক্ষা
  • রচনা
  • সাধারণ জ্ঞান
  • ইংলিশ টু বাংলা
  • বিজ্ঞান
  • বাংলা কুইজ
  • ধৰ্ম ও সংস্কৃতি
  • ইতিহাস
  • মতামত
In: সাহিত্য

কবিতাঃ জন্মদিন (রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ) Jonmodin Poem by Rabindranath Tagore in Bengali

কবিতাঃ জন্মদিন (রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ) Jonmodin Poem by Rabindranath Tagore in Bengali
Bangla KobitaBengali PoemsKobitarabindranath tagore poemsবাংলা কবিতাবাংলা কবিতা রবীন্দ্রনাথ ঠাকুররবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
  • 1
  • 24,063
  • 0
Answer

    1 Answer

    1. Hridoy

      Hridoy

      • 0 Questions
      • 373 Answers
      • 7 Best Answers
      • 3 Points
      View Profile
      Hridoy
      2020-05-05T13:05:39+05:30Added an answer on May 5, 2020 at 1:05 pm
      This answer was edited.

      রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর জন্মদিন নিয়ে অনেক কবিতা লিখেছেন। তাঁর একটি কাব্যগ্রন্থের নাম “জন্মদিনে” সেই কাব্যে রয়েছে ২৯ টি কবিতা।
      এখানে তিনটি কবিতা দেয়া হলো যেগুলি তার অন্যান্য কাব্যের অন্তর্গত।

      • জন্মদিন (তোমরা রচিলে যারে) কাব্যগ্রন্থ-নবজাতক
      • জন্মদিন (আজ মম জন্মদিন। সদ্যই প্রাণের প্রান্তপথে) কাব্যগ্রন্থ-সেঁজুতি
      • জন্মদিন (দৃষ্টিজালে জড়ায় ওকে হাজারখানা চোখ) কাব্যগ্রন্থ-সেঁজুতি

       
      আরও পড়ুনঃ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বিখ্যাত কবিতাসমূহ

      জন্মদিন

      তোমরা রচিলে যারে
      নানা অলংকারে
      তারে তো চিনি নে আমি,
      চেনেন না মোর অন্তর্যামী
      তোমাদের স্বাক্ষরিত সেই মোর নামের প্রতিমা।
      বিধাতার সৃষ্টিসীমা
      তোমাদের দৃষ্টির বাহিরে।
      কালসমুদ্রের তীরে
      বিরলে রচেন মূর্তিখানি
      বিচিত্রিত রহস্যের যবনিকা টানি
      রূপকার আপন নিভৃতে।
      বাহির হইতে
      মিলায়ে আলোক অন্ধকার
      কেহ এক দেখে তারে, কেহ দেখে আর।
      খণ্ড খণ্ড রূপ আর ছায়া,
      আর কল্পনার মায়া
      আর মাঝে মাঝে শূন্য, এই নিয়ে পরিচয় গাঁথে
      অপরিচয়ের ভূমিকাতে।
      সংসারখেলার কক্ষে তাঁর
      যে-খেলেনা রচিলেন মূর্তিকার
      মোরে লয়ে মাটিতে আলোতে,
      সাদায় কালোতে,
      কে না জানে সে ক্ষণভঙ্গুর
      কালের চাকার নিচে নিঃশেষে ভাঙিয়া হবে চুর।
      সে বহিয়া এনেছে যে-দান
      সে করে ক্ষণেকতরে অমরের ভান–
      সহসা মুহূর্তে দেয় ফাঁকি,
      মুঠি-কয় ধূলি রয় বাকি,
      আর থাকে কালরাত্রি সব-চিহ্ন-ধুয়ে-মুছে-ফেলা।
      তোমাদের জনতার খেলা
      রচিল যে পুতুলিরে
      সে কি লুব্ধ বিরাট ধূলিরে
      এড়ায়ে আলোতে নিত্য রবে।
      এ কথা কল্পনা কর যবে
      তখন আমার
      আপন গোপন রূপকার
      হাসেন কি আঁখিকোণে,
      সে কথাই ভাবি আজ মনে

       

      জন্মদিন

      দৃষ্টিজালে জড়ায় ওকে হাজারখানা চোখ,
      ধ্বনির ঝড়ে বিপন্ন ওই লোক।
      জন্মদিনের মুখর তিথি যারা ভুলেই থাকে,
      দোহাই ওগো, তাদের দলে লও এ মানুষটাকে–
      সজনে পাতার মতো যাদের হালকা পরিচয়,
      দুলুক খসুক শব্দ নাহি হয়।
      সবার মাঝে পৃথক ও যে ভিড়ের কারাগারে
      খ্যাতি-বেড়ির নিরন্ত ঝংকারে।
      সবাই মিলে নানা রঙে রঙিন করছে ওরে,
      নিলাজ মঞ্চে রাখছে তুলে ধরে,
      আঙুল তুলে দেখাচ্ছে দিনরাত;
      কোথায় লুকোয় ভেবে না পায়, আড়াল ভূমিসাৎ।
      দাও-না ছেড়ে ওকে
      স্নিগ্ধ -আলো শ্যামল-ছায়া বিরল-কথার লোকে,
      বেড়াহীন বিরাট ধূলি-‘পর,
      সেই যেখানে মহাশিশুর আদিম খেলাঘর।
      ভোরবেলাকার পাখির ডাকে প্রথম খেয়া এসে
      ঠেকল যখন সব-প্রথমের চেনাশোনার দেশে,
      নামল ঘাটে যখন তারে সাজ রাখে নি ঢেকে,
      ছুটির আলো নগ্ন গায়ে লাগল আকাশ থেকে–
      যেমন করে লাগে তরীর পালে,
      যেমন লাগে অশোক গাছের কচি পাতার ডালে।
      নাম ভোলা ফুল ফুটল ঘাসে ঘাসে
      সেই প্রভাতের সহজ অবকাশে।
      ছুটির যজ্ঞে পুষ্পহোমে জাগল বকুলশাখা,
      ছুটির শূন্যে ফাগুনবেলা মেলল সোনার পাখা।
      ছুটির কোণে গোপনে তার নাম
      আচম্কা সেই পেয়েছিল মিষ্টিসুরের দাম;
      কানে কানে সে নাম ডাকার ব্যথা উদাস করে
      চৈত্রদিনের স্তব্ধ দুইপ্রহরে।
      আজ সবুজ এই বনের পাতায় আলোর ঝিকিঝিকি
      সেই নিমেষের তারিখ দিল লিখি।
      তাহারে ডাক দিয়েছিল পদ্মানদীর ধারা,
      কাঁপন-লাগা বেণুর শিরে দেখেছে শুকতারা;
      কাজল-কালো মেঘের পুঞ্জ সজল সমীরণে
      নীল ছায়াটি বিছিয়েছিল তটের বনে বনে;
      ও দেখেছে গ্রামের বাঁকা বাটে
      কাঁখে কলস মুখর মেয়ে চলে স্নানের ঘাটে;
      সর্ষেতিসির খেতে
      দুইরঙা সুর মিলেছিল অবাক আকাশেতে;
      তাই দেখেছে চেয়ে চেয়ে অস্তরবির রাগে–
      বলেছিল, এই তো ভালো লাগে।
      সেই-যে ভালো-লাগাটি তার যাক সে রেখে পিছে,
      কীর্তি যা সে গেঁথেছিল হয় যদি হোক মিছে,
      না যদি রয় নাই রহিল নাম–
      এই মাটিতে রইল তাহার বিস্মিত প্রণাম।

       

      জন্মদিন

      আজ মম জন্মদিন। সদ্যই প্রাণের প্রান্তপথে
      ডুব দিয়ে উঠেছে সে বিলুপ্তির অন্ধকার হতে
      মরণের ছাড়পত্র নিয়ে। মনে হতেছে কী জানি
      পুরাতন বৎসরের গ্রন্থিবাঁধা জীর্ণ মালাখানি
      সেথা গেছে ছিন্ন হয়ে; নবসূত্রে পড়ে আজি গাঁথা
      নব জন্মদিন। জন্মোৎসবে এই-যে আসন পাতা
      হেথা আমি যাত্রী শুধু, অপেক্ষা করিব, লব টিকা
      মৃত্যুর দক্ষিণ হস্ত হতে, নূতন অরুণলিখা
      যবে দিবে যাত্রার ইঙ্গিত।
      আজ আসিয়াছে কাছে
      জন্মদিন মৃত্যুদিন, একাসনে দোঁহে বসিয়াছে,
      দুই আলো মুখোমুখি মিলিছে জীবনপ্রান্তে মম
      রজনীর চন্দ্র আর প্রত্যুষের শুকতারাসম–
      এক মন্ত্রে দোঁহে অভ্যর্থনা।
      প্রাচীন অতীত, তুমি
      নামাও তোমার অর্ঘ্য; অরূপ প্রাণের জন্মভূমি,
      উদয়শিখরে তার দেখো আদিজ্যোতি। করো মোরে
      আশীর্বাদ, মিলাইয়া যাক তৃষাতপ্ত দিগন্তরে
      মায়াবিনী মরীচিকা। ভরেছিনু আসক্তির ডালি
      কাঙালের মতো; অশুচি সঞ্চয়পাত্র করো খালি,
      ভিক্ষামুষ্টি ধূলায় ফিরায়ে লও, যাত্রাতরী বেয়ে
      পিছু ফিরে আর্ত চক্ষে যেন নাহি দেখি চেয়ে চেয়ে
      জীবনভোজের শেষ উচ্ছিষ্টের পানে।
      হে বসুধা,
      নিত্য নিত্য বুঝায়ে দিতেছ মোরে– যে তৃষ্ণা, যে ক্ষুধা
      তোমার সংসাররথে সহস্রের সাথে বাঁধি মোরে
      টানায়েছে রাত্রিদিন স্থুল সূক্ষ্ম নানাবিধ ডোরে
      নানা দিকে নানা পথে, আজ তার অর্থ গেল কমে
      ছুটির গোধূলিবেলা তন্দ্রালু আলোকে। তাই ক্রমে
      ফিরায়ে নিতেছ শক্তি, হে কৃপণা, চক্ষুকর্ণ থেকে
      আড়াল করিছ স্বচ্ছ আলো; দিনে দিনে টানিছে কে
      নিষ্প্রভ নেপথ্যপানে। আমাতে তোমার প্রায়োজন
      শিথিল হয়েছে, তাই মূল্য মোর করিছ হরণ,
      দিতেছ ললাটপটে বর্জনের ছাপ। কিন্তু জানি,
      তোমার অবজ্ঞা মোরে পারে না ফেলিতে দূরে টানি।
      তব প্রয়োজন হতে অতিরিক্ত যে মানুষ তারে
      দিতে হবে চরম সম্মান তব শেষ নমস্কারে।
      যদি মোরে পঙ্গু কর, যদি মোরে কর অন্ধপ্রায়,
      যদি বা প্রচ্ছন্ন কর নিঃশক্তির প্রদোষচ্ছায়ায়,
      বাঁধ বার্ধক্যের জালে, তবু ভাঙা মন্দিরবেদীতে
      প্রতিমা অক্ষুণ্ন রবে সগৌরবে; তারে কেড়ে নিতে
      শক্তি নাই তব।
      ভাঙো ভাঙো, উচ্চ করো ভগ্নস্তূপ,
      জীর্ণতার অন্তরালে জানি মোর আনন্দস্বরূপ
      রয়েছে উজ্জ্বল হয়ে। সুধা তারে দিয়েছিল আনি
      প্রতিদিন চতুর্দিকে রসপূর্ণ আকাশের বাণী;
      প্রত্যুত্তরে নানা ছন্দে গেয়েছে সে “ভালোবাসিয়াছি’।
      সেই ভালোবাসা মোরে তুলেছে স্বর্গের কাছাকাছি
      ছাড়ায়ে তোমার অধিকার। আমার সে ভালোবাসা
      সব ক্ষয়ক্ষতিশেষে অবশিষ্ট রবে; তার ভাষা
      হয়তো হারাবে দীপ্তি অভ্যাসের ম্লানস্পর্শ লেগে,
      তবু সে অমৃতরূপ সঙ্গে রবে যদি উঠি জেগে
      মৃত্যুপরপারে। তারি অঙ্গে এঁকেছিল পত্রলিখা
      আম্রমঞ্জরীর রেণু, এঁকেছে পেলব শেফালিকা
      সুগন্ধি শিশিরকণিকায়; তারি সূক্ষ্ম উত্তরীতে
      গেঁথেছিল শিল্পকারু প্রভাতের দোয়েলের গীতে
      চকিত কাকলিসূত্রে; প্রিয়ার বিহ্বল স্পর্শখানি
      সৃষ্টি করিয়াছে তার সর্বদেহে রোমাঞ্চিত বাণী,
      নিত্য তাহা রয়েছে সঞ্চিত। যেথা তব কর্মশালা
      সেথা বাতায়ন হতে কে জানি পরায়ে দিত মালা
      আমার ললাট ঘেরি সহসা ক্ষণিক অবকাশে,
      সে নহে ভৃত্যের পুরস্কার; কী ইঙ্গিতে কী আভাসে
      মুহূর্তে জানায়ে চলে যেত অসীমের আত্মীয়তা
      অধরা অদেখা দূত, বলে যেত ভাষাতীত কথা
      অপ্রয়োজনের মানুষেরে।
      সে মানুষ, হে ধরণী,
      তোমার আশ্রয় ছেড়ে যাবে যবে, নিয়ো তুমি গণি
      যা-কিছু দিয়েছ তারে, তোমার কর্মীর যত সাজ,
      তোমার পথের যে পাথেয়, তাহে সে পাবে না লাজ;
      রিক্ততায় দৈন্য নহে। তবু জেনো অবজ্ঞা করি নি
      তোমার মাটির দান, আমি সে মাটির কাছে ঋণী–
      জানায়েছি বারংবার, তাহারি বেড়ার প্রান্ত হতে
      অমূর্তের পেয়েছি সন্ধান। যবে আলোতে আলোতে
      লীন হত দড়যবনিকা, পুষ্পে পুষ্পে তৃণে তৃণে
      রূপে রসে সেই ক্ষণে যে গূঢ় রহস্য দিনে দিনে
      হত নিঃশ্বসিত, আজি মর্তের অপর তীরে বুঝি
      চলিতে ফিরানু মুখ তাহারি চরম অর্থ খুঁজি।
      যবে শান্ত নিরাসক্ত গিয়েছি তোমার নিমন্ত্রণে
      তোমার অমরাবতী সুপ্রসন্ন সেই শুভক্ষণে
      মুক্তদ্বার; বুভুক্ষুর লালসারে করে সে বঞ্চিত;
      তাহার মাটির পাত্রে যে অমৃত রয়েছে সঞ্চিত
      নহে তাহা দীন ভিক্ষু লালায়িত লোলুপের লাগি।
      ইন্দ্রের ঐশ্বর্য নিয়ে হে ধরিত্রী, আছ তুমি জাগি
      ত্যাগীরে প্রত্যাশা করি, নির্লোভেরে সঁপিতে সম্মান,
      দুর্গমের পথিকেরে আতিথ্য করিতে তব দান
      বৈরাগ্যের শুভ্র সিংহাসনে। ক্ষুব্ধযারা, লুব্ধ যারা,
      মাংসগন্ধে মুগ্ধ যারা, একান্ত আত্মার দৃষ্টিহারা
      শ্মশানের প্রান্তচর, আবর্জনাকুণ্ড তব ঘেরি
      বীভৎস চীৎকারে তারা রাত্রিদিন করে ফেরাফেরি,
      নির্লজ্জ হিংসায় করে হানাহানি।
      শুনি তাই আজি
      মানুষ-জন্তুর হুহুংকার দিকে দিকে উঠে বাজি।
      তবু যেন হেসে যাই যেমন হেসেছি বারে বারে
      পণ্ডিতের মূঢ়তায়, ধনীর দৈন্যের অত্যাচারে,
      সজ্জিতের রূপের বিদ্রূপে। মানুষের দেবতারে
      ব্যঙ্গ করে যে অপদেবতা বর্বর মুখবিকারে
      তারে হাস্য হেনে যাব, বলে যাব, “এ প্রহসনের
      মধ্য-অঙ্কে অকস্মাৎ হবে লোপ দুষ্ট স্বপনের;
      নাট্যের কবররূপে বাকি শুধু রবে ভস্মরাশি
      দগ্ধশেষ মশালের, আর অদৃষ্টের অট্টহাসি।’
      বলে যাব, “দ্যূতচ্ছলে দানবের মূঢ় অপব্যয়
      গ্রন্থিতে পারে না কভু ইতিবৃত্তে শাশ্বত অধ্যায়।’
      বৃথা বাক্য থাক্। তব দেহলিতে শুনি ঘন্টা বাজে,
      শেষপ্রহরের ঘন্টা; সেই সঙ্গে ক্লান্ত বক্ষোমাঝে
      শুনি বিদায়ের দ্বার খুলিবার শব্দ সে অদূরে
      ধ্বনিতেছে সূর্যাস্তের রঙে রাঙা পূরবীর সুরে।
      জীবনের স্মৃতিদীপে আজিও দিতেছে যারা জ্যোতি
      সেই ক’টি বাতি দিয়ে রচিব তোমার সন্ধ্যারতি
      সপ্তর্ষির দৃষ্টির সম্মুখে; দিনান্তের শেষ পলে
      রবে মোর মৌন বীণা মূর্ছিয়া তোমার পদতলে।
      আর রবে পশ্চাতে আমার, নাগকেশরের চারা
      ফুল যার ধরে নাই, আর রবে খেয়াতরীহারা
      এ পারের ভালোবাসা– বিরহস্মৃতির অভিমানে
      ক্লান্ত হয়ে রাত্রিশেষে ফিরিবে সে পশ্চাতের পানে।

      • 1

    You must login to add an answer.

    Continue with Facebook
    Continue with Google
    Continue with Twitter
    or use


    Forgot Password?

    Need An Account, Sign Up Here

    Sidebar

    আরও দেখুন

    • কবিতা : প্রশ্ন (রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর) Proshno Kobita Rabindranath Tagore in Bengali?
    • অভিসার (সন্ন্যাসী উপগুপ্ত) রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর | Upagupta Poem lyrics in Bengali and English?
    • কবিতা : মূল্যপ্রাপ্তি (রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর) Mulya Prapti Poem in Bengali?
    • কবিতা : পূজারিনী (রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর) Pujarini Poem by Rabindranath Tagore in Bengali?
    • কবিতা : অভিসার (রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর) Abhisar Poem lyrics in Bengali?
    • কবিতাঃ শঙ্খ (রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর) Sankha by Rabindranath Tagore in Bengali?
    • কবিতাঃ পৃথিবী (রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর) Prithibi Poem by Rabindranath Tagore lyrics?
    • কবিতাঃ দুষ্টু (রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর) Dustu Poem By Rabindranath Tagore lyrics?
    • লুকোচুরি (রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর) Poem Lukochuri Rabindranath Tagore Bengali Script?
    • কবিতাঃ সাগরিকা (রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর) Sagarika Poem by Rabindranath in Bengali?
    • দুরন্ত আশা (রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর) Duranta Asha Poem in Bengali lyrics?
    • শেষ বসন্ত (রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর) Sesh Basanta Bengali Poem lyrics?
    • হে মোর দুর্ভাগা দেশ (রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ) He mor durbhaga desh kobita?
    • রবীন্দ্রসংগীত : তুমি কোন কাননের ফুল | Tumi Kon Kanoner Phool lyrics in Bengali with English Translation?
    • কবিতা : পরশ পাথর (রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর) Parash Pathar Poem by Rabindranath Tagore in Bengali?
    • কবিতা : নিষ্কৃতি (রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর) Nishkriti by Rabindranath Tagore in Bengali?
    • কবিতা : ক্যামেলিয়া (রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর) Camellia Poem by Rabindranath Tagore in Bengali lyrics?
    • কবিতা : দেবতার বিদায় (রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর) Debotar Biday by Rabindranath Tagore?
    • ওরা কাজ করে কবিতার সারাংশ ও মূলভাব | Ora Kaj Kore Poem Summary in Bengali?
    • কবিতা : চরম মূল্য (The last bargain) রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর | the last bargain poem in bengali
    Join us on Telegram
    Join our FaceBook Group

    বিষয়

    All Bangla Paragraph (105) Bangla GK (177) Bangla Kobita (203) Bangla Rachana (105) Bengali Meaning (259) Bengali Poems (124) English to Bengali Meaning (270) English to Bengali Translation (256) Kobita (143) অনুচ্ছেদ (127) বাংলা অর্থ (275) বাংলা কবিতা (219) বাংলা বাক্য রচনা (176) বাংলা রচনা (127) বাক্য রচনা (176)

    Footer

    © 2020 Bengali Forum · All rights reserved. Contact Us

    Add Bengali Forum to your Homescreen!

    Add