মা দুর্গার নয়টি রূপের পৃথক পৃথক নামকরণ করেছেন পিতামহ ব্রহ্মা। নয়টি নামে নয়টি রূপভেদ ও ভাবভেদ । এঁরা পরমা মহাশক্তির নটি রূপ । এঁদের একসাথে “নবদুর্গা” নামে ডাকা হয়।
★ প্রথম হলেন শৈলপুত্রী ( যিনি হিমালয় দুহিতা অর্থাৎ গিরিনন্দিনী পার্বতী)।
★ দ্বিতীয় ব্রহ্মচারিণী ( ভগবান শিবকে স্বামী রূপে পাবার জন্য মা গৌরী কঠোর তপস্যা করেন- ইঁহা সেই রূপ)।
★ তৃতীয় চন্দ্রঘণ্টা ( ইনি প্রচণ্ড ধ্বনি দ্বারা ভক্তের জীবন থেকে ভৌতিক, জাগতিক নানা বাধা বিপত্তি দূর করেন)।
★ চতুর্থ কুস্মাণ্ডা ( ইঁনি চতুর্বর্গ ফল দায়িনী, তথা সৃষ্টির আদিতে যে মহাশক্তি ছিলেন ইঁনি সেই। ইঁনি হস্তে অমৃত কলস ধারন করেন, যা ব্রহ্মজ্ঞান প্রদানের প্রতীক)।
★ পঞ্চম হলেন স্কন্দমাতা ( ইঁনি শিবপুত্র কার্ত্তিকের জননী। কার্ত্তিকের এক নাম স্কন্দ। ইঁনি শিবজায়া উমা)।
★ ষষ্ঠ রূপে ইঁনি কাত্যায়নী ( মহিষাসুর কে বধ করেছেন যিনি, আসুরিক বাধা সঙ্কট দূরকারিনী। বৃন্দাবনের গোপ বালারা শ্রীকৃষ্ণ প্রাপ্তির জন্য এঁনারাই পূজা করেছিলেন)।
★ সপ্তম রূপে কালরাত্রি ( সৃষ্টির প্রারম্ভে যখন কিছুই ছিলো না। তখন ইঁনি জেগে ছিলেন। এঁনারাই যোগনিদ্রার প্রভাবে ভগবান বিষ্ণু যোগনিদ্রায় ছিলেন। মধু কৈটভের দ্বারা আক্রান্ত হলে প্রজাপতি ব্রহ্মা সেই যোগনিদ্রা রূপিনী যোগমায়ার স্তবে এঁই দেবীর নাম উচ্চারন করেছিলেন)।
★ অষ্টম রূপে হলেন মহাগৌরী ( ইঁনি ভগবান শিবের মাহেশী শক্তি মহেশ্বরী তথা মহাগৌরী। ইনি শিবানী আবার রুদ্রানী আবার হরের গৌরী)।
★ নবম রূপে ইঁনি সিদ্ধিদাত্রী ( ইঁনি সকল প্রকার সিদ্ধবিদ্যার অধীশ্বরী , ভগবান শিবের সাথে অর্ধনারীশ্বর রূপে বিরাজিতা। চতুর্বর্গ ফল প্রদায়িনী)। ইঁহারাই একত্রে নবদুর্গা নামে খ্যাতা।
Nibedita Paul
দেবী দুর্গার বিভিন্ন রূপ:
মা দুর্গার নয়টি রূপের পৃথক পৃথক নামকরণ করেছেন পিতামহ ব্রহ্মা। নয়টি নামে নয়টি রূপভেদ ও ভাবভেদ । এঁরা পরমা মহাশক্তির নটি রূপ । এঁদের একসাথে “নবদুর্গা” নামে ডাকা হয়।
★ প্রথম হলেন শৈলপুত্রী ( যিনি হিমালয় দুহিতা অর্থাৎ গিরিনন্দিনী পার্বতী)।
★ দ্বিতীয় ব্রহ্মচারিণী ( ভগবান শিবকে স্বামী রূপে পাবার জন্য মা গৌরী কঠোর তপস্যা করেন- ইঁহা সেই রূপ)।
★ তৃতীয় চন্দ্রঘণ্টা ( ইনি প্রচণ্ড ধ্বনি দ্বারা ভক্তের জীবন থেকে ভৌতিক, জাগতিক নানা বাধা বিপত্তি দূর করেন)।
★ চতুর্থ কুস্মাণ্ডা ( ইঁনি চতুর্বর্গ ফল দায়িনী, তথা সৃষ্টির আদিতে যে মহাশক্তি ছিলেন ইঁনি সেই। ইঁনি হস্তে অমৃত কলস ধারন করেন, যা ব্রহ্মজ্ঞান প্রদানের প্রতীক)।
★ পঞ্চম হলেন স্কন্দমাতা ( ইঁনি শিবপুত্র কার্ত্তিকের জননী। কার্ত্তিকের এক নাম স্কন্দ। ইঁনি শিবজায়া উমা)।
★ ষষ্ঠ রূপে ইঁনি কাত্যায়নী ( মহিষাসুর কে বধ করেছেন যিনি, আসুরিক বাধা সঙ্কট দূরকারিনী। বৃন্দাবনের গোপ বালারা শ্রীকৃষ্ণ প্রাপ্তির জন্য এঁনারাই পূজা করেছিলেন)।
★ সপ্তম রূপে কালরাত্রি ( সৃষ্টির প্রারম্ভে যখন কিছুই ছিলো না। তখন ইঁনি জেগে ছিলেন। এঁনারাই যোগনিদ্রার প্রভাবে ভগবান বিষ্ণু যোগনিদ্রায় ছিলেন। মধু কৈটভের দ্বারা আক্রান্ত হলে প্রজাপতি ব্রহ্মা সেই যোগনিদ্রা রূপিনী যোগমায়ার স্তবে এঁই দেবীর নাম উচ্চারন করেছিলেন)।
★ অষ্টম রূপে হলেন মহাগৌরী ( ইঁনি ভগবান শিবের মাহেশী শক্তি মহেশ্বরী তথা মহাগৌরী। ইনি শিবানী আবার রুদ্রানী আবার হরের গৌরী)।
★ নবম রূপে ইঁনি সিদ্ধিদাত্রী ( ইঁনি সকল প্রকার সিদ্ধবিদ্যার অধীশ্বরী , ভগবান শিবের সাথে অর্ধনারীশ্বর রূপে বিরাজিতা। চতুর্বর্গ ফল প্রদায়িনী)। ইঁহারাই একত্রে নবদুর্গা নামে খ্যাতা।