Sign Up

Continue with Facebook
Continue with Google
Continue with Twitter
or use


Have an account? Sign In Now

Sign In

Continue with Facebook
Continue with Google
Continue with Twitter
or use


Forgot Password?

Don't have account, Sign Up Here

Forgot Password

Lost your password? Please enter your email address. You will receive a link and will create a new password via email.


Have an account? Sign In Now

Sorry, you do not have a permission to ask a question, You must login to ask question.

Continue with Facebook
Continue with Google
Continue with Twitter
or use


Forgot Password?

Need An Account, Sign Up Here
Bengali Forum Logo Bengali Forum Logo
Sign InSign Up

Bengali Forum

Bengali Forum Navigation

  • বিভাগ
  • বিষয়
  • ব্লগ
  • বাংলা অভিধান
  • হযবরল
Search
Ask A Question

Mobile menu

Close
Ask a Question
  • বাংলা অভিধান
  • সাহিত্য
  • শিক্ষা
  • রচনা
  • সাধারণ জ্ঞান
  • ইংলিশ টু বাংলা
  • বিজ্ঞান
  • বাংলা কুইজ
  • ধৰ্ম ও সংস্কৃতি
  • ইতিহাস
  • মতামত

Discy Latest Questions

In: শিক্ষা

বাংলা অর্থসহ ব্যখ্যা | The Snail Poem Bengali Meaning?

  1. Hridoy

    Hridoy

    • 16 Questions
    • 418 Answers
    • 14 Best Answers
    • 2,115 Points
    View Profile
    Hridoy
    Added an answer on April 11, 2021 at 1:06 am

    The Snail (শামুক) Poet : William Cowper   নিম্নে যে যে বিষয়গুলি থাকবেঃ কবিতাটির প্রতি লাইনের বাংলা অর্থ কবিতার ব্যাখ্যা   প্রতি লাইনের বাংলা অর্থঃ To grass, or leaf, or fruit, or wall হউক ঘাস কিংবা পাতা অথবা ফল বা দেওয়াল The snail sticks close, nor fears to fall শামুক জড়িয়ে থাকে, তার পড়ে যRead more

    The Snail (শামুক)

    Poet : William Cowper

     

    নিম্নে যে যে বিষয়গুলি থাকবেঃ

    • কবিতাটির প্রতি লাইনের বাংলা অর্থ
    • কবিতার ব্যাখ্যা

     

    প্রতি লাইনের বাংলা অর্থঃ

    To grass, or leaf, or fruit, or wall
    হউক ঘাস কিংবা পাতা অথবা ফল বা দেওয়াল

    The snail sticks close, nor fears to fall
    শামুক জড়িয়ে থাকে, তার পড়ে যাওয়ার কোন ভয় নাই

    As if he grew there, house and all,
    মনেহয় যেমন সেথায় সে বড় হয়ে উঠে, মনেহয় তার বাড়িঘর এবং সবকিছু

    Together
    একসাথে।

     

    Within that house secure he hides
    এই ঘরের মধ্যেই সে নিরাপদে লুকিয়ে পড়ে

    When danger imminent betides
    যখন কোন আসন্ন বিপদের সম্মুখীন হয়

    Of storm, or other harm besides
    যেমন ঝড়, অথবা অন্য কোন ক্ষতির

    Of weather
    আবহাওয়া ছাড়া।

     

    Give but his horns the slightest touch,
    সে তাঁর শিঙে সামান্য স্পর্শ করে

    His self-collecting pow’r is such,
    তাঁর স্ব -শরীরের এই শক্তির কারনে

    He shrinks into his house with much
    সে নিজেকে তাঁর ঘরে সঙ্কুচিত করে নে

    Displeasure
    অত্যন্ত কষ্টের সঙ্গে

     

    Where’er he dwells, he dwells alone
    সে যেখানেই বা থাকুক না কেন, সে একা থাকে

    Except himself has chatells none,
    তাঁকে নিজে ছাড়া তাঁর অন্য কোন সম্পত্তি নাই

    Well satisfied to be his own
    সে অত্যন্ত সন্তুষ্ট তাঁর নিজের

    Whole treasure
    সমস্ত সম্পত্তি নিয়ে

     

    Thus, hermit-like, his life he leads,
    তাই সে নির্জন সন্ন্যাসীর মত, তাঁর জীবন কাটায়

    Not partner of his banquet needs,
    ভোজনের সময় তাঁর কোন সহযোগীর দরকার হয়না,

    And if he meets one, only feeds
    যদিও কারো সঙ্গে সাক্ষাৎ হয়, সে খেয়ে ফেলে

    The faster.
    আরও তাড়াতাড়ি

     

    Who seeks him must be worse than blind,
    তাঁকে যদি কেউ সন্ধান করে তবে অন্ধের চেয়েও আরও অন্ধ হতে হবে

    (He and his house are so combined)
    কেননা সে আর তাঁর ঘর এতই অবিছিন্ন

    If, finding it, he fails to find
    যে কেউ যদি তাঁর সন্ধান করে, সে খুজে পাবে না

    Its master.
    তাঁর মালিক কে।

     

    কবিতার ব্যাখ্যাঃ

    কবিতায় কবি উইলিয়াম কপার WILLIAM COWPER শামুকের জীবন প্রণালী বিস্তারিত তুলে ধরেছেন । শামুক একটি ছোট প্রাণী। শামুক সাধারণত ঘাসে, পাতায় বা দেয়ালে থাকে। শামুকের শরীরের বাইরের শক্ত আবরণ  তাহাকে বিপদ, আপদ থেকে বাঁচায়। শামুক নিজেকে  প্রয়োজন অনুযায়ী সংকুচিত করে নিতে পারে তাতে সে অন্যান্য শত্রু এদের হাত থেকে রক্ষা পায়। 

    কবি শামুকের জীবনকে মানুষের জীবনের সঙ্গে তুলনা  করতে গিয়ে বলেছেন, যে শামুক সর্বদাই একা বসবাস করে। মানুষের মতো তাহার কোনো স্থাবর সম্পত্তি নেই, কিন্তু সে তার জায়গায় অত্যন্ত সন্তুষ্ট ভাবে জীবন যাপন করে। তাঁর জীবন কোন এক সন্ন্যাসীর মতো, নির্জনে একা থাকে তার কোন সহযোগীর দরকার হয় না। একা খায় একা বাস করে তবুও সে তার জীবন নিয়ে সন্তুষ্ট। 

    কেউ যদি তার ঠিকানার সন্ধান করে তাহলে  সে অবশ্যই মহা অন্ধ কেননা তার কোন নিজস্ব ঠিকানা নেই। শামুকের ঘর  ও শামুক কোন আলাদা আলাদা  জিনিস নয়,  বরং সে যেখানে  অবস্থান করে  সেটাই তার ঘর তাই কবি বলেছেন যদিও বা কেউ তার ঠিকানা খুঁজে পায় তবে তার মালিক কে সেটা খুঁজে পাওয়া যাবে না

     

    See less
    • 0
  • 1
  • 14,512
  • 1
Answer
In: শিক্ষা

বাংলায় অর্থসহ ব্যাখ্যা | The North Ship Poem Meaning in Bengali?

  1. Prema Roy

    Prema Roy

    • 0 Questions
    • 1 Answer
    • 0 Best Answers
    • 5 Points
    View Profile
    Prema Roy
    Added an answer on October 15, 2020 at 2:32 pm

    Who wrote tha above poem

    1. Who wrote tha above poem
    See less
    • 0
  • 4
  • 10,447
  • 0
Answer
In: শিক্ষা

বাংলায় অর্থসহ ব্যাখ্যা | On Killing a Tree Poem Bengali Meaning?

  1. Nibedita Paul

    Nibedita Paul

    • India
    • 41 Questions
    • 153 Answers
    • 8 Best Answers
    • 677 Points
    View Profile
    Best Answer
    Nibedita Paul
    Added an answer on July 5, 2020 at 2:15 am

    On Killing a tree -Gieve Patel It takes much time to kill a tree, অনেক সময় লাগে একটি গাছ কে ধ্বংস করতে Not a simple jab of the knife সামান্য একটি ছুরির আঘাত Will do it. It has grown শেষ করতে পারে না । গাছটি বড় হয়েছে Slowly consuming the earth, ধীরে ধীরে মাটিকে শোষণ এর মাধ্যমে। Rising out of it, feedRead more

    On Killing a tree

    -Gieve Patel

    It takes much time to kill a tree,
    অনেক সময় লাগে একটি গাছ কে ধ্বংস করতে
    Not a simple jab of the knife
    সামান্য একটি ছুরির আঘাত
    Will do it. It has grown
    শেষ করতে পারে না । গাছটি বড় হয়েছে
    Slowly consuming the earth,
    ধীরে ধীরে মাটিকে শোষণ এর মাধ্যমে।
    Rising out of it, feeding
    বেড়ে উঠেছে এরই মধ্য থেকে, প্রতিপালিত
    Upon its crust, absorbing
    হয়েছে মাটির এই আবরনের উপর , শোসন করেছে
    Years of sunlight, air, water,
    সূর্যের আলো, বাতাস, জল অনেক অনেক বছর
    And out of its leprous hide
    এবং এটার রুক্ষ ছালের মধ্যে
    Sprouting leaves.
    লুকিয়ে থাকে নতুন পাতা।

    Jab-খোঁচা/আঘাত , grown- বড় হওয়া , consuming- শোষণ/গ্রাস , feeding-প্রতিপালন/ভোজন, crust-ভূত্বক/মাটির আবরন, absorbing-গিলিয়া ফেলা/শোসন করা , leprous-রুক্ষ ছাল, Sprouting-উদ্গম/কচি বৃক্ষশাখা

    So hack and chop
    তাই ইহাকে ক্ষত বিক্ষত করে কেটে ফেল
    But this alone won’t do it.
    কিন্তু শুধু আঘাত গাছটিকে শেষ করে দিতে পারে না
    Not so much pain will do it.
    সেই অসহ্ যন্ত্রণা ও ইহাকে শেষ করতে অক্ষম
    The bleeding bark will heal
    গাছের এই রক্তাক্ত বাকল আবার প্রান ফিরে পাবে
    And from close to the ground
    এবং মাটি কে ভেদ করে
    Will rise curled green twigs,
    আবার জন্মাবে কুকড়ানো কচি সবুজ ডাল,
    Miniature boughs
    ক্ষুদ্রকায় শাখাগুলি
    Which if unchecked will expand again
    যদি বাধাপ্রাপ্ত না হয় , আবার প্রসারিত হবে
    To former size
    পূর্বের আকারে।

    Hack-গভীর ক্ষত/ ক্ষত , chop-কুচি কুচি করে কাটা , bleeding-রক্তাক্ত, bark-বাকল/ছাল , heal-আরোগ্য হওয়া/সুস্থ হওয়া , curled-কুকড়ানো, twigs-ডাল/শাখা , Miniature-ক্ষুদ্রকায় , boughs-গাছের শাখা প্রশাখা, former- পুরাতন/পূর্বের

    No
    না
    The root is to be pulled out-
    শিকরটাকে তুলে ফেলে দিতে হবে
    Out of the anchoring earth;
    দৃঢ় সুরক্ষিত মাটির ভেতর থেকে
    It is to be roped, tied,
    দড়ি দিয়ে বাঁধতে হবে শক্ত করে
    And pulled out-snapped out
    এবং টেনে বের করে ছিঁড়ে ফেলতে হবে
    Or pulled out entirely,
    অথবা টেনে তুলতে হবে সম্পূর্ণরূপে
    Out of the earth-cave,
    পৃথিবী গহ্বর থেকে
    And the strength of the tree exposed,
    এবং ইহার ফলে গাছের শক্তি উদ্ভাসিত হয়ে যাবে
    The source, white and wet,
    তাঁর উৎস , সাদা এবং ভেজা সেই মূল উৎস,
    The most sensitive, hidden
    যাহা অত্যন্ত অনুভুতিশীল, লুক্কায়িত ছিলো
    For years inside the earth.
    মাটির মধ্যে বছরের পর বছর ।

    Pulled out-টেনে বের করা , anchoring-দৃঢ় সুরক্ষিত থাকা , roped-দড়ি দিয়ে বাঁধা, tied-নিবদ্ধ/বাঁধা, snapped out-ছিঁড়ে ফেলা , entirely-সম্পূর্ণরূপে, earth-cave-পৃথিবী গহ্বর, exposed-উদ্ভাসিত/ উম্মুক্ত, sensitive-সংবেদনশীল/অনুভুতিশীল, hidden-লুক্কায়িত

    Then the matter
    তার পরের ধাপ (গাছটিকে শেষ করার)
    Of scorching and choking
    দগ্ধ করা আর শ্বাসরোধ করা
    In sun and air
    সূর্যের প্রখর তাপে এবং বাতাসে
    Browning, hardening,
    গুকিয়ে বাদামি করে শক্ত করে দিলে
    Twisting, withering,
    মটকিয়ে, ধ্বংস করলে
    And then it is done
    তখনই তাহা শেষ হয়ে উঠবে।

    Scorching-দগ্ধ করা/দাহন, choking-শ্বাসরোধ করা, Browning-বাদামি/বাদামি করা , hardening-শক্ত করা , Twisting- মটকানো, withering-ধ্বংস করা

    See less
    • 1
  • 3
  • 12,314
  • 0
Answer
In: শিক্ষা

বাংলায় অর্থসহ ব্যাখ্যা | The Poetry of Earth Bengali Meaning?

  1. Hridoy

    Hridoy

    • 0 Questions
    • 373 Answers
    • 7 Best Answers
    • 3 Points
    View Profile
    Hridoy
    Added an answer on April 30, 2020 at 2:26 pm
    This answer was edited.

    On the Grasshopper and Cricket BY JOHN KEATS দেওয়া থাকবে প্রত্যেক লাইনের অনুবাদ ব্যাখ্যা শব্দার্থ   The Poetry of earth is never dead: পৃথিবীর কবিতার কোনো মৃত্যু নেই When all the birds are faint with the hot sun, যখন সূর্যের প্রখর তাপে সমস্ত পাখিরা নিস্তেজ হয়ে পড়ে And hide in cooling trees, a vRead more

    On the Grasshopper and Cricket
    BY JOHN KEATS

    দেওয়া থাকবে

    1. প্রত্যেক লাইনের অনুবাদ
    2. ব্যাখ্যা
    3. শব্দার্থ

     

    The Poetry of earth is never dead:
    পৃথিবীর কবিতার কোনো মৃত্যু নেই

    When all the birds are faint with the hot sun,
    যখন সূর্যের প্রখর তাপে সমস্ত পাখিরা নিস্তেজ হয়ে পড়ে

    And hide in cooling trees, a voice will run
    এবং আশ্রয় নে গাছের শীতল ছায়ায় , একটি আওয়াজ ভেসে উঠে

    From hedge to hedge about the new-mown mead;
    সদ্য কাটা সবুজ ছোট্ট ঝোপের এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে

    That is the Grasshopper’s—he takes the lead
    এটা হল ঘাসফড়িংয়ের স্বর – সে ই এগিয়ে আসে

    In summer luxury,—he has never done
    গ্রীস্মকালকে সুন্দর আর বিলাসবহুল করে তুলতে – সে কখনো থেমে যায় না

    With his delights; for when tired out with fun
    তার আমোদ প্রমোদ চলতে থাকে ; ফুর্তি করতে করতে ক্লান্ত হয়ে পড়লে

    He rests at ease beneath some pleasant weed.
    সে বিশ্রাম নেয় শান্ত কোনো আগাছার নিচে।

    The poetry of earth is ceasing never:
    পৃথিবীর কবিতার কোনো অন্ত নেই

    On a lone winter evening, when the frost
    কোনো এক একাকী শীতের সন্ধ্যায় – যখন তুষারপাত

    Has wrought a silence, from the stove there shrills
    নিয়ে আসে নিঃস্তব্ধতা , চুল্লি থেকে ভেসে উঠে উগ্র আওয়াজ

    The Cricket’s song, in warmth increasing ever,
    তা ই হল ঝিঝি পোকার গান, এই বেড়ে উঠা উষ্ণতা

    And seems to one in drowsiness half lost,
    কোনো তন্দ্রাচ্ছন্ন অবচেতন মানুষের কাছে মনে হয়

    The Grasshopper’s among some grassy hills.
    ওটা ঘাসফড়িংয়ের গান ভেসে আসছে কোনো তৃণাবৃত পাহাড় থেকে।

    ব্যাখ্যা:
    The poetry of the earth কবিতাটি লিখেছেন ইংরেজ কবি John Keats। কবিতাটির মূল বিষয়বস্তু আমাদের পৃথিবী। যদিও কবিতাটির ব্যাখ্যা বিভিন্ন ভাবে করা যায়। সাহিত্যগত অর্থে বললে poetry of the earth বুঝায় বিভিন্ন শব্দ যেগুলো আমরা প্রকৃতিতে পেয়ে থাকি। তা হতে পারে কোন পাখির অথবা কোন জন্তুর কিংবা অন্য কোন প্রাণীর। এইসব প্রাকৃতিক শব্দের মাধ্যমে এই পৃথিবী আমাদের সঙ্গে কথা বলে, যোগাযোগ স্থাপন করে। তাই বলা যায় poetry of the earth মানে পৃথিবীর ভাষা এবং তার সৌন্দর্যতা ও মাধুর্যতা।
    কবি এখানে সেই প্রাকৃতিক ভাষার সৌন্দর্যতাকে আর মাধুর্যতাকে তুলে ধরেছেন। তার মতে পৃথিবীর সৌন্দর্য তার কোন শেষ নেই কোন মৃত্যু নেই। পাখির ডাক প্রখর সূর্যের মধ্যে শুনতে না পেলেও আমরা শুনতে পাই ঘাসফড়িং এর গান। প্রকৃতির আওয়াজ দিনকে করে চলে মনমুগ্ধকর। এমনকি শীতের দিনেও যখন তুষারপাতে চারিদিক নিস্তব্ধ হয়ে যায় তখন আমাদের কানে ভেসে ওঠে ঝিঁঝিঁ পোকার গান। এবং তা আলোড়িত করে তোলে আমাদের অবচেতন আত্মাকে। তাই কবি বলেছেন পৃথিবীর সৌন্দর্যতা, প্রকৃতির মাধুর্যতা অন্তহীন।

    শব্দার্থ :
    faint- নিস্তেজ
    cooling trees- গাছের শীতল ছায়া
    beneath- নিচে
    hedge-ছোট্ট ঝোপ
    mown mead- তৃণবহুল ক্ষেত্র
    ceasing- অনন্ত
    pleasant- শান্ত
    weed-আগাছার
    Grasshopper-ঘাসফড়িং
    frost- তুষারপাত
    lone-একাকী
    wrought-গঠিত
    shrills- উগ্র
    Cricket’s song- ঝিঝি পোকার গান
    warmth- উষ্ণ
    drowsiness- তন্দ্রাচ্ছন্ন
    half lost- অবচেতন

    See less
    • 1
  • 2
  • 20,441
  • 0
Answer
In: সাহিত্য

বাংলায় অর্থসহ ব্যাখ্যা | Asleep in The Valley Poem Bengali Meaning?

  1. Anik Dutta

    Anik Dutta

    • 0 Questions
    • 1 Answer
    • 0 Best Answers
    • 15 Points
    View Profile
    Anik Dutta
    Added an answer on March 22, 2021 at 11:50 am

    Nice

    Nice

    See less
    • 0
  • 2
  • 12,521
  • 0
Answer
In: সাহিত্য

আফ্রিকা কবিতার ব্যাখ্যা এবং সারাংশ | Africa poem summary in bengali

  1. Hridoy

    Hridoy

    • 0 Questions
    • 373 Answers
    • 7 Best Answers
    • 3 Points
    View Profile
    Hridoy
    Added an answer on April 15, 2020 at 3:45 am
    This answer was edited.

    আলোচনার সূচী : সারাংশ কবিতা বিশ্লেষণ ও ব্যাখ্যা বিশেষ লাইনের প্রাসঙ্গিক ব্যাখ্যা   সারাংশ: সভ্যতার সেই আদিমযুগে বিশ্বের প্রাচ্য ভূভাগ থেকে আফ্রিকা নানা প্রাকৃতিক বিপর্যয়ে বিচ্ছিন্ন হয়ে গেলে, অন্ধকার গভীর অরণ্যানীতে সে সমাচ্ছন্ন হয়। সেখানকার দুর্গম তমসাময় প্রকৃতির দৃষ্টি-অতীত জাদু সমস্ত শঙ্কRead more

    আলোচনার সূচী :

    1. সারাংশ
    2. কবিতা
    3. বিশ্লেষণ ও ব্যাখ্যা
    4. বিশেষ লাইনের প্রাসঙ্গিক ব্যাখ্যা

     

    সারাংশ:

    সভ্যতার সেই আদিমযুগে বিশ্বের প্রাচ্য ভূভাগ থেকে আফ্রিকা নানা প্রাকৃতিক বিপর্যয়ে বিচ্ছিন্ন হয়ে গেলে, অন্ধকার গভীর অরণ্যানীতে সে সমাচ্ছন্ন হয়। সেখানকার দুর্গম তমসাময় প্রকৃতির দৃষ্টি-অতীত জাদু সমস্ত শঙ্কাকে হার মানাতে চাইছিল। ছায়াবৃতা আফ্রিকার মানবরূপ বাইরের পৃথিবীর উপেক্ষায় অবজ্ঞায় অজ্ঞাত থেকে গেছে। এমনই সময় (ইউরােপের) সভ্যতাভিমানী বর্বর নেকড়ের দল নির্লজ্জভাবে আফ্রিকাকে শৃঙ্খলিত করবার জন্য এগিয়ে এল। ফলে দস্যুদের আক্রমণে বীভৎস অত্যাচারে রক্তে-অশুতে মিশে গেল আফ্রিকার মানবতা। ওদিকে (ইউরােপের) পাড়ায় পাড়ায় চলল উৎসব সমারােহ।আজ সেই পশ্চিমাকাশে সেই পশু শক্তিই আবার নতুন করে যখন বেরিয়ে এসেছে, তখন মানহারা এই মানবীর (আফ্রিকার) পাশে দাঁড়িয়ে হিংস্র প্রলাপের মধ্যেও মানবতাবাদী কবি ক্ষমার আহ্বান জানাচ্ছেন। এটিই হােক সভ্যতার শেষ বাণী।

    __________________________

    আফ্রিকা

    উদ্ভ্রান্ত সেই আদিম যুগে
    স্রষ্টা যখন নিজের প্রতি অসন্তোষে
    নতুন সৃষ্টিকে বারবার করছিলেন বিধ্বস্ত,
    তাঁর সেই অধৈর্যে ঘন-ঘন মাথা-নাড়ার দিনে
    রুদ্র সমুদ্রের বাহু
    প্রাচী ধরিত্রীর বুকের থেকে
    ছিনিয়ে নিয়ে গেল তোমাকে, আফ্রিকা,
    বাঁধলে তোমাকে বনস্পতির নিবিড় পাহারায়
    কৃপণ আলোর অন্তঃপুরে।
    সেখানে নিভৃত অবকাশে তুমি
    সংগ্রহ করছিলে দুর্গমের রহস্য,
    চিনছিলে জলস্থল-আকাশের দুর্বোধ সংকেত,
    প্রকৃতির দৃষ্টি-অতীত জাদু
    মন্ত্র জাগাচ্ছিল তোমার চেতনাতীত মনে।
    বিদ্রূপ করছিলে ভীষণকে
    বিরূপের ছদ্মবেশে,
    শঙ্কাকে চাচ্ছিলে হার মানাতে
    আপনাকে উগ্র করে বিভীষিকার প্রচণ্ড মহিমায়
    তাণ্ডবের দুন্দুভিনিনাদে।
    হায় ছায়াবৃতা,
    কালো ঘোমটার নীচে
    অপরিচিত ছিল তোমার মানবরূপ
    উপেক্ষার আবিল দৃষ্টিতে।
    এল ওরা লোহার হাতকড়ি নিয়ে
    নখ যাদের তীক্ষ্ণ তোমার নেকড়ের চেয়ে,
    এল মানুষ-ধরার দল
    গর্বে যারা অন্ধ তোমার সূর্যহারা অরণ্যের চেয়ে।
    সভ্যের বর্বর লোভ
    নগ্ন করল আপন নির্লজ্জ অমানুষতা।
    তোমার ভাষাহীন ক্রন্দনে বাষ্পাকুল অরণ্যপথে
    পঙ্কিল হল ধূলি তোমার রক্তে অশ্রুতে মিশে;
    দস্যু-পায়ের কাঁটা-মারা জুতোর তলায়
    বীভৎস কাদার পিণ্ড
    চিরচিহ্ন দিয়ে গেল তোমার অপমানিত ইতিহাসে।
    সমুদ্রপারে সেই মুহূর্তেই তাদের পাড়ায় পাড়ায়
    মন্দিরে বাজছিল পুজোর ঘণ্টা
    সকালে সন্ধ্যায়, দয়াময় দেবতার নামে;
    শিশুরা খেলছিল মায়ের কোলে;
    কবির সংগীতে বেজে উঠছিল

    সুন্দরের আরাধনা।
    আজ যখন পশ্চিমদিগন্তে
    প্রদোষকাল ঝঞ্ঝাবাতাসে রুদ্ধশ্বাস,
    যখন গুপ্তগহ্বর থেকে পশুরা বেরিয়ে এল,
    অশুভ ধ্বনিতে ঘোষণা করল দিনের অন্তিমকাল,
    এসো যুগান্তরের কবি,
    আসন্ন সন্ধ্যার শেষ রশ্মিপাতে
    দাঁড়াও ওই মানহারা মানবীর দ্বারে,
    বলো “ক্ষমা করো’–
    হিংস্র প্রলাপের মধ্যে
    সেই হোক তোমার সভ্যতার শেষ পুণ্যবাণী।

    __________________________

    বিশ্লেষণ ও ব্যাখ্যা:

    পত্রপুট (১৯৩৬) কাব্য-এ ষােলাে সংখ্যক কবিতা – ‘উদ্ভান্ত সেই আদিম যুগে’ (নাম আফ্রিকা) কবি অমিয় চক্রবর্তী লিখে পাঠাবার জন্য অনুরােধ করায় ২৮ শে মাঘ ১৩৪৩, ইং ১২ ফ্রেব্রুয়ারি ১৯৩৬ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর এই কবিতাটি রচনা করেন।

    কবিতাটি প্রথমে প্রবাসী (চৈত্র ১৩৪৩) ও পরে কবিতাটির পত্রপুটের দ্বিতীয় সংস্করণে (১৩৪৫) প্রকাশিত হয়। ৩রা অক্টোবর, ১৯৩৫ ফ্যাসিস্ত মুসােলিনির নির্দেশে ইতালীয় আক্রমণকারী সৈন্যদল অ্যাবিসিনিয়ায় (ইথিওপিয়া) আক্রমণ করে। রবীন্দ্রনাথ এখানে তার প্রতিবাদ করে আফ্রিকা, ‘ছায়াচ্ছন্ন আফ্রিকার সকল বন লাঞ্ছনার রক্তাক্ত ইতিহাসকে স্মরণ করে এক অনবদ্য কাব্য রূপ দিয়েছেন। বেদনায় ভারাক্রান্ত চিত্তে একান্ত মমতায় এক লাঞ্ছিত কৃয়া মানবীর রূপ এই কবিতায় তিনি নির্মাণ করেছেন। আবেদন রেখেছেন “দাঁড়াও ঐ মান-হারা মানবীর দ্বারে।”

    কবির জীবনীকার প্রভাতকুমার মুখােপাধ্যায় লিখেছেন আফ্রিকার ইতিহাস কবি ভালােকরেই জানতেন। মােরেল (E.D. Morel) প্রভৃতির বই তাঁর পড়া ছিল। পৃথিবীর অসহায় কৃষ্ণুকায় মানুষদের প্রতি তথাকথিত সভ্য শ্বেতকায় মানুষের অত্যাচারে সুবিদিত। তিনি আরও জানিয়েছেন যে, অমিয় চক্রবর্তী কবিকে এক চিঠিতে লিখেছেন, ‘আফ্রিকার ইংরেজি তর্জমা তিনি বিলাতে নির্বাসিত ইথিওপীয় সম্রাট হাইলে সেলেসীর হাতে দেন এবং সেটি পড়ে তিনি শান্তি পান। এছাড়াও উগান্ডার রাজকুমার নিয়াবঙ্গো কবিতাটির বান্টু ও সােয়াহিলি ভাষী আফ্রিকানদের মধ্যে ব্যাপকভাবে প্রচার করেন।

    এই সংক্ষিপ্ত পরিচয় থেকে বােঝা যায় ‘পত্রপুট’-এর অন্যান্য কবিতা লেখা যখন চলছে পূজাবকাশে (অক্টোবর নভেম্বর ১৯৩৫ অর্থাৎ আশ্বিন-কার্তিক, ১৩৪৩-এ), তখন কবি কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে সমাবর্তন ভাষণ ও গান লেখায় ব্যস্ত। অকস্মাৎ অমিয় চক্রবর্তীর অনুরােধ ‘হাইলে সেলসি ও নিয়াবঙ্গার’ প্রতিক্রিয়া আফ্রিকার সমকালীন রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটের গুরুত্বের প্রতি তাঁকে মনােযােগী করে তােলে।

    মুসােলিনির ইতালি যখন অ্যাবিসিনিয়ায় (ইথিওপিয়া) স্বাধীনতা গ্রাস করবার জন্য সামরিক অভিযান চালায় তখন নানা দিক থেকে দেশটি ছিল অনগ্রসর, কিন্তু প্রাকৃতিক সম্পদে ভরপুর। শ্বেতাঙ্গ বিদেশিরা আফ্রিকাকে নানা ভাগে ভাগ করে যখন বসতি স্থাপন করে তখন অ্যাবিসিনিয়া ছিল স্বাধীন। এই আক্রমণের বিরুদ্ধে সম্রাট হাইলে সেলাসির পক্ষে সােভিয়েতের সমর্থনে বিশ্বজনমত গড়ে ওঠে। সাধারণভাবে রবীন্দ্রনাথ উপনিবেশবাদের বিরুদ্ধ মত পােষণ করতেন। শ্বেতাঙ্গরা সেখানকার মানুষদের উপর বর্বর অত্যাচার ও নিষ্ঠুর অপমান করেছে, এ সংবাদ তাঁকে গভীরভাবে ব্যথিত করেছে। আফ্রিকার সেই অত্যাচার ও পৃথিবীব্যাপী শােষণের বিরুদ্ধে কবির প্রতিবাদ। নৈবেদ্যে-র ‘শতাব্দীর সূর্য আজি’র মতাে এবারও তার কণ্ঠে প্রতিবাদের ভাষা জেগে উঠেছে। শক্তিমদমত্ত তথাকথিত সভ্য, অত্যাচারী উপনিবেশবাসীদের প্রতি তাঁর পুঞ্জীভূত ঘৃণা এখানে তীব্রভাবে প্রকাশিত হল। কবি বলেছেন, “সভ্যের বর্বর লােভনগ্ন করল আপন নির্লজ্জ অমানুষতা।”

     

     

    এভাবে কবি “বিশ্বমানবের দুঃখ আপনারই দুঃখ” রূপে গ্রহণ করেছেন। কোথাও ইথিওপিয়া, কোথায় স্পেন, কোথায় চীন – এ সবের জন্য কবির বেদনাবােধ আমাদের বিচলিত করে। কিন্তু এর মধ্যে কবি মানব ইতিহাসের মূলে যে কল্যাণের শক্তি কাজ করছে সে কথা মনে রেখে কল্যাণের পক্ষে সমস্ত কর্মকে, চেষ্টাকে প্রয়ােগ করতে বলেছেন। সর্বজীবে মঙ্গলচিন্তা ভারতবর্ষের ঐতিহ্য। তাই আহ্বান জানিয়েছে, “এসাে যুগান্তরের কবি | আসন্ন সন্ধ্যার শেষ রশ্মিপাতে | দাঁড়াও মানহারা মানবীর দ্বারে / বলাে, ক্ষমা করাে — / হিংস্র প্রলাপের মধ্যে । সেই হােক তােমার সভ্যতার শেষ পুণ্যবাণী।” । – এই মঙ্গল চিন্তাই কবির মতে ভারতবর্ষকে সর্বজাতির শ্রদ্ধার আসনে বসিয়েছে।
    তথাপি বার বার দেখা গেছে, পৃথিবীর যেখানেই স্বাধীনতা বিপন্ন হয়েছে বা মানবতার অপমান ঘটেছে, সমস্ত ঘটনাই কবি-আত্মাকে সমভাবে মর্মাহত করেছে। রবীন্দ্রনাথের শেষ পর্যায়ের কাব্যে এ বিষয়টি বিশেষভাবে লক্ষণীয়। ১৯২৯-১৯৩৩ বিশ্বব্যাপী মন্দা শিল্পে বাণিজ্যে য়ুরােপে যখন হতাশা, সেই সময় সাম্রাজ্যবাদী শক্তি উপনিবেশগুলির প্রতি প্রথমে থাবা বসায়। কিন্তু প্রত্যেকের ক্ষুদ্র স্বার্থ এতে চরিতার্থ না হওয়ায় শেষপর্যন্ত সাম্রাজ্যবাদী যুদ্ধের সূচনা। এ পর্যায়ের কবিতাতেও রবীন্দ্রনাথকে স্থিতধী চিত্তে ঘটনাগুলির মূল্যায়ন করতে দেখা গেছে। সেখানে যেমন একদিকে ছিল প্রশান্তি ও গাম্ভীর্য, অন্যদিকে তদানীন্তন রাজনৈতিক ঘটনার প্রতিক্রিয়া।
    ‘পুনশ্চ-শেষসপ্তক-পত্রপুট’ ও ‘শ্যামলীর রচনাভঙ্গির ছন্দ-অলংকার ভাষারীতি ও চিত্রাঙ্কন বিশিষ্টতার দাবি রাখে। প্রবল প্রাণােচ্ছ্বাস এ পর্বে প্রায় নেই। তার পরিবর্তে শান্ত, সংযত গদ্যবদ্ধ বাভঙ্গিতে গভীর কথা সহজভাবে প্রকাশ করেছেন। উপমা প্রয়ােগ, ছন্দরচনায় গদ্যভঙ্গির অনায়াস ব্যবহার এবং অনলংকৃত বাগবিন্যাস এ পর্যায়ের কাব্যের বৈশিষ্ট্য হিসেবে দেখা দিয়েছে।
    ____________________

    প্রাসঙ্গিক ব্যাখ্যা:

    “উদ্ৰান্ত সেই আদিম যুগে… অসন্তোষে – সূর্যের অগ্নিবলয়”, সমুদ্রের অনন্ত জলরাশি নানা জৈব রাসায়নিক প্রক্রিয়ায় ক্রমশ স্থলভূমি ও প্রাণের প্রকাশ ঘটে। কোটি কোটি বৎসরের সেই সুপ্রাচীন ইতিহাস বৈজ্ঞানিক গবেষণার বিষয়। পরে প্রাগৈতিহাসিক কালে ভূত্বকের নানা বিপর্যয়ে বিশ্ব প্রকৃতিতে নানা ঘটনা ঘটেছে, তারই ইঙ্গিত এখানে আছে।

    “রুদ্র সমুদ্রের বাহু প্রাচী ধরিত্রীর… আফ্রিকা” প্রাগৈতিহাসিক যুগে ইউরােপের সঙ্গে জিব্রাল্টার টিউনিস সিসিলি ও ইতালি যুক্ত ছিল। তখন ভূমধ্যসাগর দুটি হ্রদের মতাে মনে হত। ভূত্বকের নানা বিপর্যয়ে কালক্রমে ইউরােপ থেকে আফ্রিকা বিচ্ছিন্ন হয়। পূর্ব গােলার্ধের এই মহাদেশ এক সময় এশিয়ার ও ইউরােপের সঙ্গে যুক্ত ছিল। অপর দিকে আফ্রিকা পূর্বে সাইনাই উপদ্বীপ দিয়ে এশিয়ার সঙ্গে যুক্ত ছিল। সুয়েজ খাল কাটার পর এশিয়ার সঙ্গে বিচ্ছিন্ন হয়। এই বিচ্ছিন্ন অংশ বর্তমানে মিশরের অন্তর্গত।

    “এল ওরা লােহার হাতকড়ি নিয়ে” য়ুরােপের সাম্রাজ্যবাদী দেশগুলি তাদের উপনিবেশ গড়ে আফ্রিকাকে পদানত ও শৃঙ্খলিত করেছে, এই পরাধীনতার নিগড়কে এখানে বােঝানাে হয়েছে লােহার হাতকড়ি’ ব্যঞ্জনায়।

    “সভ্যের বর্বর লােভ” আফ্রিকার মতাে বিচ্ছিন্ন একটি মহাদেশ গভীর অরণ্যসঙ্কুল। সংখ্যাতীত জাতি ও উপজাতিকে বিভক্ত সে দেশে আধুনিক সভ্যতার আলাে তখনও প্রবেশ করেনি। উপজাতি গােষ্ঠীশাসিত সেই আদিম সমাজের সামাজিক অর্থনৈতিক বিকাশ না ঘটলেও দেশটি ছিল প্রাকৃতিক সম্পদে ভরপুর। সভ্যতাভিমানী য়ুরােপের দেশগুলি তাদের ব্যক্তিগত ও রাষ্ট্রিক স্বার্থ ও সমৃদ্ধির প্রয়ােজনে, সীমাহীন লােভের তাড়নায় এ দেশের প্রাকৃতিক সম্পদ লুণ্ঠন করে এবং দেশের জনগােষ্ঠীর শ্রমকে ব্যবহার করে সম্পদের পাহাড় তৈরি করতে অমানবিক হিংস্রতার আশ্রয় নেয়।

    “মন্দিরে বাজছিল পূজার ঘণ্টা…. দেবতার নামে” আফ্রিকার জনগণ যখন হিংস্র নগ্ন আক্রমণে রক্তাক্ত, বিধ্বস্ত ও বিপর্যস্ত, সেই সময় সমুদ্রের অপর পারে ইয়ােরােপের সাম্রাজ্যবাদী দেশগুলিতে সম্পদের প্রাচুর্যে, আনন্দ-উৎসবে দেবতার কাছে কল্যাণ ভিক্ষা চলছে। এই বিপরীত চিত্রটি তুলে ধরে কবি আফ্রিকার শােষিত অসহায় মানুষের প্রতি সমবেদনায়, সাম্রাজ্যবাদী শক্তির প্রতি তির্যক বাণ নিক্ষেপ করেছেন।

    ‘আফ্রিকা’ কবিতাটি বিশেষ দেশকালের কথা হলেও, আজও যখন সাম্রাজ্যবাদী শক্তির হিংস্র নখর দেশ দেশান্তরে মানুষকে বিপন্ন করছে দেখতে পাওয়া যায়, তখন স্পষ্টতই উপলব্ধি করা যায় এ কবিতার গুরুত্ব। এভাবে কবিতাটি দেশকাল নিরপেক্ষ একটি অসাধারণ কাব্যশিল্প বলে মানা।

    See less
    • 0
  • 1
  • 20,925
  • 0
Answer
In: সাহিত্য

রবীন্দ্রনাথের ‘গোরা’ উপন্যাসের সংকিপ্ত সারাংশ | Summary of gora by rabindranath tagore in bengali

  1. Hridoy

    Hridoy

    • 0 Questions
    • 373 Answers
    • 7 Best Answers
    • 3 Points
    View Profile
    Hridoy
    Added an answer on April 14, 2020 at 8:11 am

      সারাংশ: ‘গোরা’ (১৯১০) রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বৃহত্তম এবং অনেকের মতে সর্বশ্রেষ্ঠ উপন্যাস। ‘প্রবাসী’ পত্রিকায় ১৯০৮ থেকে ১৯১০ সাল পর্যন্ত ধারাবাহিকভাবে প্রকাশিত হয়। ঊনিবংশ শতাব্দীর শেষভাগের ধর্মান্দোলন, স্বদেশপ্রেম এবং নারীমুক্তি চিন্তার পটভূমিকায় এই আখ্যান গড়ে উঠেছে। এই উপন্যাসের নায়ক গোরা সিপাহিRead more

     

    সারাংশ:

    ‘গোরা’ (১৯১০) রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বৃহত্তম এবং অনেকের মতে সর্বশ্রেষ্ঠ উপন্যাস। ‘প্রবাসী’ পত্রিকায় ১৯০৮ থেকে ১৯১০ সাল পর্যন্ত ধারাবাহিকভাবে প্রকাশিত হয়।

    ঊনিবংশ শতাব্দীর শেষভাগের ধর্মান্দোলন, স্বদেশপ্রেম এবং নারীমুক্তি চিন্তার পটভূমিকায় এই আখ্যান গড়ে উঠেছে। এই উপন্যাসের নায়ক গোরা সিপাহি বিপ্লবের সময় নিহত এক আইরিশ দম্পত্তির সন্তান। কিন্তু সে বড় হয় হিন্দু ব্রাহ্মণ কৃষ্ণদয়াল ও আনন্দময়ীর ঘরে। গোরা নিজের জন্মবিবরণ ও প্রকৃত পরিচয় সম্বন্ধে সম্পূর্ণ অজ্ঞ। দম্পতি কৃষ্ণদয়াল ও আনন্দময়ী না চাইলেও গোরা হিন্দুধর্মের অন্ধ সমর্থক হয়ে ওঠে। ধীরে ধীরে ঘটনার ঘাত-প্রতিঘাত বিশেষত এক নারীর ভালোবাসা কিভাবে তাকে অন্ধতা ও সংকীর্ণতা থেকে পৌঁছে দিল এক মহাভারতবর্ষের আদর্শের দিকে, নির্দিষ্ট ধর্ম থেকে মানবতার মধ্যে, তারই কাহিনি ‘গোরা’।

    এই উপন্যঅসের উল্লেখযোগ্য চরিত্র : গোরা, পরেশবাবু, সুচরিতা, পানুবাবু, ললিতা, বিনয়, বরদাসুন্দরী, কৃষ্ণদয়াল, আনন্দময়ী প্রমুখ। ‘গোরা’য় ব্যক্তির সঙ্গে সমাজের, সমাজের সঙ্গে ধর্মের, ধর্মের সঙ্গে সত্যের বিরোধ ও সমন্বয় চিত্রিত হয়েছে।

     

    See less
    • 0
  • 1
  • 7,671
  • 0
Answer
In: সাহিত্য

সোনার তরী কবিতার সারাংশ ও মূলভাব | Sonar tori poem summary in Bengali

  1. Hridoy

    Hridoy

    • 0 Questions
    • 373 Answers
    • 7 Best Answers
    • 3 Points
    View Profile
    Hridoy
    Added an answer on April 14, 2020 at 7:30 am
    This answer was edited.

    আলোচনায় থাকবে : সারাংশ ও মূলভাব কবিতা বিভিন্ন লাইনের সংক্ষিপ্ত ব্যাখ্যা প্রাসঙ্গিক আলােচনা এবং কবিতা বিশ্লেষণ ও ব্যাখ্যা   সারাংশ - মেঘাচ্ছন্ন আকাশ, অবিরাম বর্ষণ থেকে ক্ষণিক ক্ষান্তির মুহূর্ত। এরই মধ্যে এক কৃষক নদীর ধারে একাকী বসে আছে, কোনাে ভরসা নেই। জলভরা খরস্রোতা নদী, দুর্বার বেগে বহমান। তারRead more

    আলোচনায় থাকবে :

    • সারাংশ ও মূলভাব
    • কবিতা
    • বিভিন্ন লাইনের সংক্ষিপ্ত ব্যাখ্যা
    • প্রাসঙ্গিক আলােচনা এবং কবিতা বিশ্লেষণ ও ব্যাখ্যা

     

    সারাংশ –

    মেঘাচ্ছন্ন আকাশ, অবিরাম বর্ষণ থেকে ক্ষণিক ক্ষান্তির মুহূর্ত। এরই মধ্যে এক কৃষক নদীর ধারে একাকী বসে আছে, কোনাে ভরসা নেই। জলভরা খরস্রোতা নদী, দুর্বার বেগে বহমান। তার চারিদিকে রাশি রাশি বােঝাই কাটা ধান।ছােটো খেতের ধারে একলা বসে, তখন পরপারের তরুচ্ছায়াচ্ছন্ন গ্রামটি আঁকা ছবির মতাে দেখাচ্ছিল। দূর থেকে গান গাইতে গাইতে কে যেন আসছে, দেখে মনে হল সে যেন চেনা। কোনাে দিকে না তাকিয়ে সে পালতােলা নৌকায় ঢেউ তুলে কোথায় চলেছে।
    কৃষক মাঝিকে কাতর কণ্ঠে কূলে নৌকা ভেরাবার জন্য অনুরােধ করল। তার কেটে রাখা সােনার ধান তলে নিয়ে তারপর সে যেখানে ইচ্ছা যাক—এটাই একান্ত ইচ্ছা।অনুরােধ মত নৌকায় সমস্ত তুলে দিয়ে তাকে করুণা করে নিয়ে যাওয়ার কথা বলায় উত্তরে ঠাঁই নেই’ বলে সােনার ফসল নিয়ে গেলেও, কৃষক প্রবহমান নদীর তীরে নিঃসঙ্গ ও অচল হয়ে বসে রইল।

    ________________________________________________________________

    সোনার তরী

    গগনে গরজে মেঘ, ঘন বরষা।
    কূলে একা বসে আছি, নাহি ভরসা।
    রাশি রাশি ভারা ভারা
    ধান কাটা হল সারা,
    ভরা নদী ক্ষুরধারা
    খরপরশা।
    কাটিতে কাটিতে ধান এল বরষা।

    একখানি ছোটো খেত, আমি একেলা,
    চারি দিকে বাঁকা জল করিছে খেলা।
    পরপারে দেখি আঁকা
    তরুছায়ামসীমাখা
    গ্রামখানি মেঘে ঢাকা
    প্রভাতবেলা–
    এ পারেতে ছোটো খেত, আমি একেলা।

    গান গেয়ে তরী বেয়ে কে আসে পারে,
    দেখে যেন মনে হয় চিনি উহারে।
    ভরা-পালে চলে যায়,
    কোনো দিকে নাহি চায়,
    ঢেউগুলি নিরুপায়
    ভাঙে দু-ধারে–
    দেখে যেন মনে হয় চিনি উহারে।

    ওগো, তুমি কোথা যাও কোন্‌ বিদেশে,
    বারেক ভিড়াও তরী কূলেতে এসে।
    যেয়ো যেথা যেতে চাও,
    যারে খুশি তারে দাও,
    শুধু তুমি নিয়ে যাও
    ক্ষণিক হেসে
    আমার সোনার ধান কূলেতে এসে।

    যত চাও তত লও তরণী-‘পরে।
    আর আছে?– আর নাই, দিয়েছি ভরে।
    এতকাল নদীকূলে
    যাহা লয়ে ছিনু ভুলে
    সকলি দিলাম তুলে
    থরে বিথরে–
    এখন আমারে লহ করুণা করে।

    ঠাঁই নাই, ঠাঁই নাই– ছোটো সে তরী
    আমারি সোনার ধানে গিয়েছে ভরি।
    শ্রাবণগগন ঘিরে
    ঘন মেঘ ঘুরে ফিরে,
    শূন্য নদীর তীরে
    রহিনু পড়ি–
    যাহা ছিল নিয়ে গেল সোনার তরী।

    _________________________________________________________________

    সংক্ষিপ্ত ব্যাখ্যা :

    ভরা নদী ক্ষুরধারা – বর্ষায় নদীজল ক্ষুরের মতাে ধারালাে অর্থাৎ খরস্রোতা বােঝানাে হয়েছে।

    তরু ছায়া মসীমাখা (কালিমাখা) – আকাশ মেঘাচ্ছন্ন থাকায় গাছের ছায়ায় ঘেরা গ্রাম অন্ধকারাচ্ছন্ন বলে মনে হচ্ছে।

    বাঁকা জল করিছে খেলা – বাঁকা শব্দটি দুটি অর্থে ব্যবহার করা যায়। একটি অর্থে নদী বেঁকে বেষ্টন করে আছে, অপর ব্যঞ্জনগর্ভ অর্থ ‘কুটিল বা প্রতিকূল’।

    কে আসে পারে – ‘কে’ এই শব্দটি ব্যবহার করে অনির্দিষ্ট ব্যক্তিকে বােঝান হয়েছে।

    দেখে যেন মনে হয় চিনি উহারে – বর্ষা সমাগমে কাটা ফসল নিয়ে তরীর অপেক্ষায় যখন আছেন এমনি সময় দূর থেকে দেখে কোন চেনা চেনা নেয়েকে যেন দেখা যাচ্ছে – এমনি সাধারণ অর্থ হলেও উদ্ধৃতিটি ব্যঞ্জনা সমৃদ্ধ। যাকে দেখে মনে হয় চিনি উহারে’ সে যে কবির হৃদয়গত অন্তর্যামী। রবীন্দ্রনাথ তাঁর কাব্যভাবনায় ব্যক্তি আমির অতিরিক্ত পৃথক এক অন্তঃপ্রেরণা বা অন্তৰ্শক্তি যাকে অনেকে অন্তর্দেৰ্বতা বা জীবনদেবতা বলেন তার কল্পনা করেছেন। সােনার তরী’ কবিতায় এরা আভাস, চিত্রা’য় তার পরিণতি। ইনিই কবির প্রেরণা, তাঁর কাব্যাধিষ্ঠাত্রী দেবী। কোন বিদেশে — এখানে বলতে কোনাে অজানা জগতে।

    শুধু তুমি নিয়ে যাও— সৃষ্টির যে শ্রেষ্ঠ সম্ভার, মহাকালের তরণীতে তুলে দেওয়ার মধ্যেই স্রষ্টার সার্থকতা। কিন্তু কালের মাঝি কোনােদিকে দৃকপাত না করে নিতান্ত নিরাসক্ত চিত্তে এগিয়ে যাচ্ছে দেখে স্রষ্টার একান্ত অনুরােধ সে জীবনের যা কিছু অর্জিত ফল তাকে যেন নিয়ে যায়।

    এখন আমারে লহাে করুণা করে – একলা জনবেষ্টিত ছােটো খেতে বসে আছি। করুণা করে তােমার তরীতে তুলে নাও। এর আধ্যাত্মিক অর্থ হতে পারে, আমাকে সকল কর্মবন্দি থেকে মুক্ত করাে। অথবা আমার শিল্পের সঙ্গে আমারও অস্তিত্বকে যুক্ত করাে।

    যাহা ছিল নিয়ে গেল সােনার তরী –আজীবন সতি সােনার ফসল, সংসার তরণীতে তুলে নিয়েছেন অর্থাৎ কবির সৃষ্টি সমাদৃত হওয়ায় তিনি আনন্দিত। কিন্তু সেখানে তাঁর স্থান না হওয়ায় — শূন্য নদীর তীরে রহিনু পড়ি – তিনি একাকিত্বের বেদনায় বিষন্ন।

     

    প্রাসঙ্গিক আলােচনা এবং কবিতা বিশ্লেষণ ও ব্যাখ্যা :

    ‘সােনার তরী’ কাব্যগ্রন্থের নামক কবিতা সােনার তরীর রচনা স্থান শিলাইদহ, কাল-ফাল্গুন ১২৯৮, ইং ফেব্রুয়ারি ৪ মার্চ ১৮৯২। কবিতাটির নামকরণ সবিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ। সােনার তরী’ সােনায় তৈরি তরী অর্থে ব্যবহৃত হয়নি। এটি ব্যঞ্জনাগর্ভ। জীবনের সাধনায় যে স্বর্ণসম্ভার, তাই তাে ফসল, সেই ফসল বহ করে যে তরী তা-ই সােনার তরী।
    কবিতার এই নামকরণটি আক্ষরিক-অর্থ-অতিরিক্ত অন্যতর অর্থে সমৃদ্ধ ও গুরুত্বপূর্ণ। সংসার-তরণীতে কবি তাঁর সৃষ্টির সমস্ত সম্পদ তুলে দিলেও, সংসার কবিকে গ্রহণ করল না। মহাকালরূপী নেয়ে ইতিহাসরূপ সােনারতরী নিয়ে সােনার ধান রূপ জীবনের শ্রেষ্ঠ সৃষ্টিকে তুলে নিলেও, স্রষ্টাকে গ্রহণ করে না।

    ইতিহাসের পৃষ্ঠায় মানুষের শিল্প, তার শ্রেষ্ঠ সৃষ্টি সঞ্চিত থাকে। জগৎ স্রষ্টাকে চায় না, তার শিল্পকে সৃষ্টিকে চায়, এটাই চিরন্তন সত্য। মানবজীবনের এই চিরন্তন সত্যটি আলােচ্য কবিতায় ধ্বনিত হয়েছে বলে কবি কবিতাটির নামকরণ করেছেন ‘সােনার তরী’। সােনার তরী মানব সংসারের তরী যাতে কবি বিশ্বমানবের উদ্দেশ্যে নিজের সৃষ্টি সম্ভারকে তুলে দিলেও “ঠাই নাই, ঠাই নাই—ছােট সে তরী”—তাই কবি স্বয়ং নির্জনতায় নির্বাসিতা। এ সব বিচারে কবিতার নামকরণ তাই সার্থক ও সুন্দর।

    এ পর্বে কবি আত্মস্থ, তাঁর প্রতিভার পূর্ণ প্রকাশ—রবি-রশ্মির মধ্যাহ্নদীপ্তি বিচ্ছুরিত। প্রকৃতি ও মানুষ সম্পর্কে কবির দৃষ্টি কল্পলােকের আলােকচ্ছটা থেকে বাস্তব জগতের উদার আকাশ-বাতাসে স্থাপিত। এ সময় কবির সৌন্দর্যানুভূতি ও বিশ্বানুভূতি প্রবলভাবে প্রকাশিত। কবি-কল্পনায় কবিত্বে প্রকাশ-ভঙ্গির চমৎকারিত্বে, ভাষার ঐশ্বর্যে ও ছন্দের বৈচিত্র্যে কবিতাগুলির দীপ্যমান। সােনার তরী তার ব্যতিক্রম নয়। এখানে যুক্ত হয়েছে, একটি তত্ত্ব যার ব্যাখ্যা নানা কবিতায় রূপে ভিন্ন, স্বরূপে এক।

    কবিতাটি রচনার সময় কবি জমিদারি দেখাশােনার কাজে কখনাে শিলাইদহ, সাজাদপুর, কালিগ্রাম, পতিসরে বাস করেছেন। বাংলার পল্লীপ্রকৃতি সমস্ত সৌন্দর্য ও বৈশিষ্ট্য নিয়ে তাঁর অনুভবে, রঙে, রূপে কল্পনায়, নিত্য নতুন হয়ে প্রতিভাত হচ্ছে। পল্লীর নরনারীর সুখ-দুঃখ, হাসিকান্নার সঙ্গে পরিচয় নিবিড় থেকে নিবিড়তর হচ্ছে। এই পরিচয় সূত্রেই ‘সােনার তরী’ কাব্য।‘সােনার তরী’ কবিতা এই অনুভবের সৃষ্টি। এখানেও প্রকৃতি ও মানুষ, কবির অন্তদৃষ্টিতে বিশ্বপ্রকৃতি ও মানবলােকের সঙ্গে একাকার হয়ে গেছে। একে বলা যেতে পারে বিশ্বানুভূতি—এটি সম্ভব কবির সৃষ্টিপ্রেরণা বা অন্তর্দেৰ্বতার অন্তঃপ্রেরণায়, সম্ভবত কবির এই অন্তর্দেৰ্বতাই সােনারতরী কবিতার ‘নেয়ে। অন্তর্দেৰ্বতা কোনাে অলৌকিক শক্তিধর নন, কবির প্রকাশপ্রেরণা, যিনি কবির মনের মধ্যে বসে সমগ্র জগৎকে সাহিত্যে রূপদান করছেন। প্রকৃতি—সােনার তরী কবিতার উৎস, চলমান নদীস্রোত, যার মধ্যে কবি জন্ম জন্মান্তরের সম্পর্ক উপলব্ধি করেছেন, তাকে এখানে দেখেছেন সাংকেতিকতায়, রহস্যময়, রূপকের ব্যবহারে ব্যঞ্জনাশ্রয়ী রূপে।

    ‘সােনার তরী’ কাব্যে কবি নদীমাতৃক বাংলাদেশের রূপ, পদ্মার প্রবহমানতা, বিচিত্র খণ্ড খণ্ড রূপকল্প ও চিত্রকল্পের ভিতর দিয়ে, কখনও সাঙ্কেতিক রহস্যময়তায়, কখনাে বর্ষা প্রকৃতির বিষাদ উজ্জ্বলতায় প্রকাশিত হয়েছে। সােনার তরী’ কবিতাটিও এরকমই এক ঘন বর্ষায় আবৃত নদীচরের নিসর্গচিত্র। কবির ভাষায় পল্লীপ্রকৃতির সঙ্গে তাঁর একটি মানসিক ঘরকন্নার সম্পর্ক, সেটি এ কবিতায় ফুটে উঠেছে।

    See less
    • 0
  • 1
  • 33,887
  • 0
Answer

Sidebar

আরও দেখুন

  • বাংলায় অর্থসহ ব্যাখ্যা | The North Ship Poem Meaning in Bengali?
  • বাংলায় অর্থসহ ব্যাখ্যা | On Killing a Tree Poem Bengali Meaning?
  • বাংলায় অর্থসহ ব্যাখ্যা | The Poetry of Earth Bengali Meaning?
  • বাংলায় অর্থসহ ব্যাখ্যা | Asleep in The Valley Poem Bengali Meaning?
  • আফ্রিকা কবিতার ব্যাখ্যা এবং সারাংশ | Africa poem summary in bengali
  • রবীন্দ্রনাথের ‘গোরা’ উপন্যাসের সংকিপ্ত সারাংশ | Summary of gora by rabindranath tagore in bengali
  • সোনার তরী কবিতার সারাংশ ও মূলভাব | Sonar tori poem summary in Bengali
  • বাংলা অর্থ | Radhuni meaning in Bengali?
  • বাংলা অর্থ | Vintage picture meaning in Bengali?
  • বাংলা অর্থ | You are pathetic meaning in Bengali?
  • বাংলা অর্থ | What is tame meaning in Bengali?
  • বাংলা অর্থ | What is Backbiters meaning in Bengali?
  • বাংলা অর্থ | Never give up what you love meaning in Bengali?
  • বাংলা অর্থ | What is I don’t give a damn meaning in Bengali?
  • বাংলা অর্থ | Reimbursed meaning in Bengali?
  • বাংলা অর্থ | What is hmm meaning in Bengali?
  • বাংলা অর্থ | What is got up meaning in Bengali?
  • বাংলা অর্থ | What is I got goosebumps meaning in Bengali?
  • বাংলা অর্থ | What is kidding meaning in Bengali?
  • বাংলা অর্থ | In chat what FOMO meaning in Bengali?
Join us on Telegram
Join our FaceBook Group

বিষয়

All Bangla Paragraph (105) Bangla GK (177) Bangla Kobita (203) Bangla Rachana (105) Bengali Meaning (259) Bengali Poems (124) English to Bengali Meaning (270) English to Bengali Translation (256) Kobita (143) অনুচ্ছেদ (127) বাংলা অর্থ (275) বাংলা কবিতা (219) বাংলা বাক্য রচনা (176) বাংলা রচনা (127) বাক্য রচনা (176)

Footer

© 2020 Bengali Forum · All rights reserved. Contact Us

Add Bengali Forum to your Homescreen!

Add