The Poetry of earth is never dead:
পৃথিবীর কবিতার কোনো মৃত্যু নেই
When all the birds are faint with the hot sun,
যখন সূর্যের প্রখর তাপে সমস্ত পাখিরা নিস্তেজ হয়ে পড়ে
And hide in cooling trees, a voice will run
এবং আশ্রয় নে গাছের শীতল ছায়ায় , একটি আওয়াজ ভেসে উঠে
From hedge to hedge about the new-mown mead;
সদ্য কাটা সবুজ ছোট্ট ঝোপের এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে
That is the Grasshopper’s—he takes the lead
এটা হল ঘাসফড়িংয়ের স্বর – সে ই এগিয়ে আসে
In summer luxury,—he has never done
গ্রীস্মকালকে সুন্দর আর বিলাসবহুল করে তুলতে – সে কখনো থেমে যায় না
With his delights; for when tired out with fun
তার আমোদ প্রমোদ চলতে থাকে ; ফুর্তি করতে করতে ক্লান্ত হয়ে পড়লে
He rests at ease beneath some pleasant weed.
সে বিশ্রাম নেয় শান্ত কোনো আগাছার নিচে।
The poetry of earth is ceasing never:
পৃথিবীর কবিতার কোনো অন্ত নেই
On a lone winter evening, when the frost
কোনো এক একাকী শীতের সন্ধ্যায় – যখন তুষারপাত
Has wrought a silence, from the stove there shrills
নিয়ে আসে নিঃস্তব্ধতা , চুল্লি থেকে ভেসে উঠে উগ্র আওয়াজ
The Cricket’s song, in warmth increasing ever,
তা ই হল ঝিঝি পোকার গান, এই বেড়ে উঠা উষ্ণতা
And seems to one in drowsiness half lost,
কোনো তন্দ্রাচ্ছন্ন অবচেতন মানুষের কাছে মনে হয়
The Grasshopper’s among some grassy hills.
ওটা ঘাসফড়িংয়ের গান ভেসে আসছে কোনো তৃণাবৃত পাহাড় থেকে।
ব্যাখ্যা:
The poetry of the earth কবিতাটি লিখেছেন ইংরেজ কবি John Keats। কবিতাটির মূল বিষয়বস্তু আমাদের পৃথিবী। যদিও কবিতাটির ব্যাখ্যা বিভিন্ন ভাবে করা যায়। সাহিত্যগত অর্থে বললে poetry of the earth বুঝায় বিভিন্ন শব্দ যেগুলো আমরা প্রকৃতিতে পেয়ে থাকি। তা হতে পারে কোন পাখির অথবা কোন জন্তুর কিংবা অন্য কোন প্রাণীর। এইসব প্রাকৃতিক শব্দের মাধ্যমে এই পৃথিবী আমাদের সঙ্গে কথা বলে, যোগাযোগ স্থাপন করে। তাই বলা যায় poetry of the earth মানে পৃথিবীর ভাষা এবং তার সৌন্দর্যতা ও মাধুর্যতা।
কবি এখানে সেই প্রাকৃতিক ভাষার সৌন্দর্যতাকে আর মাধুর্যতাকে তুলে ধরেছেন। তার মতে পৃথিবীর সৌন্দর্য তার কোন শেষ নেই কোন মৃত্যু নেই। পাখির ডাক প্রখর সূর্যের মধ্যে শুনতে না পেলেও আমরা শুনতে পাই ঘাসফড়িং এর গান। প্রকৃতির আওয়াজ দিনকে করে চলে মনমুগ্ধকর। এমনকি শীতের দিনেও যখন তুষারপাতে চারিদিক নিস্তব্ধ হয়ে যায় তখন আমাদের কানে ভেসে ওঠে ঝিঁঝিঁ পোকার গান। এবং তা আলোড়িত করে তোলে আমাদের অবচেতন আত্মাকে। তাই কবি বলেছেন পৃথিবীর সৌন্দর্যতা, প্রকৃতির মাধুর্যতা অন্তহীন।
Hridoy
On the Grasshopper and Cricket
BY JOHN KEATS
দেওয়া থাকবে
The Poetry of earth is never dead:
পৃথিবীর কবিতার কোনো মৃত্যু নেই
When all the birds are faint with the hot sun,
যখন সূর্যের প্রখর তাপে সমস্ত পাখিরা নিস্তেজ হয়ে পড়ে
And hide in cooling trees, a voice will run
এবং আশ্রয় নে গাছের শীতল ছায়ায় , একটি আওয়াজ ভেসে উঠে
From hedge to hedge about the new-mown mead;
সদ্য কাটা সবুজ ছোট্ট ঝোপের এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে
That is the Grasshopper’s—he takes the lead
এটা হল ঘাসফড়িংয়ের স্বর – সে ই এগিয়ে আসে
In summer luxury,—he has never done
গ্রীস্মকালকে সুন্দর আর বিলাসবহুল করে তুলতে – সে কখনো থেমে যায় না
With his delights; for when tired out with fun
তার আমোদ প্রমোদ চলতে থাকে ; ফুর্তি করতে করতে ক্লান্ত হয়ে পড়লে
He rests at ease beneath some pleasant weed.
সে বিশ্রাম নেয় শান্ত কোনো আগাছার নিচে।
The poetry of earth is ceasing never:
পৃথিবীর কবিতার কোনো অন্ত নেই
On a lone winter evening, when the frost
কোনো এক একাকী শীতের সন্ধ্যায় – যখন তুষারপাত
Has wrought a silence, from the stove there shrills
নিয়ে আসে নিঃস্তব্ধতা , চুল্লি থেকে ভেসে উঠে উগ্র আওয়াজ
The Cricket’s song, in warmth increasing ever,
তা ই হল ঝিঝি পোকার গান, এই বেড়ে উঠা উষ্ণতা
And seems to one in drowsiness half lost,
কোনো তন্দ্রাচ্ছন্ন অবচেতন মানুষের কাছে মনে হয়
The Grasshopper’s among some grassy hills.
ওটা ঘাসফড়িংয়ের গান ভেসে আসছে কোনো তৃণাবৃত পাহাড় থেকে।
ব্যাখ্যা:
The poetry of the earth কবিতাটি লিখেছেন ইংরেজ কবি John Keats। কবিতাটির মূল বিষয়বস্তু আমাদের পৃথিবী। যদিও কবিতাটির ব্যাখ্যা বিভিন্ন ভাবে করা যায়। সাহিত্যগত অর্থে বললে poetry of the earth বুঝায় বিভিন্ন শব্দ যেগুলো আমরা প্রকৃতিতে পেয়ে থাকি। তা হতে পারে কোন পাখির অথবা কোন জন্তুর কিংবা অন্য কোন প্রাণীর। এইসব প্রাকৃতিক শব্দের মাধ্যমে এই পৃথিবী আমাদের সঙ্গে কথা বলে, যোগাযোগ স্থাপন করে। তাই বলা যায় poetry of the earth মানে পৃথিবীর ভাষা এবং তার সৌন্দর্যতা ও মাধুর্যতা।
কবি এখানে সেই প্রাকৃতিক ভাষার সৌন্দর্যতাকে আর মাধুর্যতাকে তুলে ধরেছেন। তার মতে পৃথিবীর সৌন্দর্য তার কোন শেষ নেই কোন মৃত্যু নেই। পাখির ডাক প্রখর সূর্যের মধ্যে শুনতে না পেলেও আমরা শুনতে পাই ঘাসফড়িং এর গান। প্রকৃতির আওয়াজ দিনকে করে চলে মনমুগ্ধকর। এমনকি শীতের দিনেও যখন তুষারপাতে চারিদিক নিস্তব্ধ হয়ে যায় তখন আমাদের কানে ভেসে ওঠে ঝিঁঝিঁ পোকার গান। এবং তা আলোড়িত করে তোলে আমাদের অবচেতন আত্মাকে। তাই কবি বলেছেন পৃথিবীর সৌন্দর্যতা, প্রকৃতির মাধুর্যতা অন্তহীন।
শব্দার্থ :
faint- নিস্তেজ
cooling trees- গাছের শীতল ছায়া
beneath- নিচে
hedge-ছোট্ট ঝোপ
mown mead- তৃণবহুল ক্ষেত্র
ceasing- অনন্ত
pleasant- শান্ত
weed-আগাছার
Grasshopper-ঘাসফড়িং
frost- তুষারপাত
lone-একাকী
wrought-গঠিত
shrills- উগ্র
Cricket’s song- ঝিঝি পোকার গান
warmth- উষ্ণ
drowsiness- তন্দ্রাচ্ছন্ন
half lost- অবচেতন
Barna Barui
Thnku so much